নোটস (লেখক পরিচিতি)
(১) নিকোলাস ‘নিকো’ টিনবার্গেন, ডাচ জীববিজ্ঞানী (১৯০৭ ১৯৮৮), কার্ল ভন ফ্রিশ, কনরাড লরেন্ড এর সাথে ১৯৭৩ সালে নোবেল পুরষ্কার জিতেছিলেন।
(২) যুক্তরাজ্যে বিশ্ববিদ্যালয়ের ‘রিডার’ পদটি নির্দিষ্ট কোন ঊর্ধ্বতন গবেষকের জন্য, যার গবেষণা ও পাণ্ডিত্যের আন্তর্জাতিক সুখ্যাতি আছে।
(৩) চার্লস সিমোনী, হাঙ্গেরীয় আমেরিকান এই প্রকৌশলী মাইক্রোসফট-এর সফটওয়্যার অ্যাপ্লিকেশন বিভাগের প্রধান ছিলেন, এবং তার তত্ত্বাবধানে মাইক্রোসফট অফিস স্যুইটটির জন্ম হয়েছিল।
(৪) এই পদে বর্তমানে আসীন গণিতজ্ঞ মার্কাস পিটার ফ্রান্সিস দ্যু সোয়।
(৫) জর্জ ক্রিস্টোফার উইলিয়ামস (১৯২৬-২০১০) আমেরিকার বিবর্তন জীববিজ্ঞানী, স্টেট ইউনিভার্সিটি অব নিউ ইয়র্ক অ্যাট স্টোনি ব্রুক এর অধ্যাপক ছিলেন। তিনি সুপরিচিত ছিলেন গ্রুপ সিলেকশন ধারণাটির ঘোরতর বিরোধী হিসাবে। তার গবেষণা ৬০ এর দশকে জিন-কেন্দ্রিক বিবর্তনের ধারণাটিকে সংগঠিত হতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছিল।
(৬) জন মেনার্ড স্মিথ (১৯২০-২০০৪) ব্রিটিশ তাত্ত্বিক বিবর্তন জীববিজ্ঞানী এবং জিনতাত্ত্বিক। মূলত তিনি অ্যারোনটিক্যাল ইঞ্জিনিয়ার ছিলেন দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধেও সময়, পরে জীববিজ্ঞানী জে. বি. এস. হলডেনের অধীনে জিনতত্ত্ব নিয়ে পড়েন। তাঁর গুরুত্বপূর্ণ অবদান হচ্ছে বিবর্তনের তাত্ত্বিক ধারণায় গেম থিওরীর প্রয়োগ, এবং তিনি লিঙ্গ বিবর্তন ও সিগনালিং তত্ত্ব নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ কিছু প্রস্তাবও। করেন।
(৭) উইয়িলাম ডোনাল্ড ‘বিল’ হ্যামিলটন (১৯৩৬-২০০০) ব্রিটিশ বিবর্তন জীববিজ্ঞানী, বিংশ শতাব্দীর অন্যতম সেরা বিবর্তন তাত্ত্বিক হিসাবে তাঁকে চিহ্নিত করা হয়। হ্যামিলটনের সবচেয়ে বড় অবদান প্রকৃতিতে দৃশ্যমান কিন সিলেকশন (একই জিন বহনকারীদের মধ্যে পারস্পরিক পরার্থবাদীতা) এবং অ্যালটুইজিম বা পরার্থবাদীতার জিন ভিত্তিটি বিস্তারিত ব্যাখ্যা করা। এবং এই অসাধারণ অন্তর্দৃষ্টিটি পরবর্তীতে জিন-কেন্দ্রিক বিবর্তনীয় ধারণাটি সুসংগঠিত করেছিল। তাকে সোসিওবায়োজলজীর অগ্রদূত হিসাবেও চিহ্নিত করা হয়, যে ধারণাটি পরে ই, ও, উইলসন জনপ্রিয় করেছিলেন। হ্যামিলটন লিঙ্গ অনুপাত এবং বিবর্তন নিয়ে বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ প্রবন্ধ প্রকাশ করেন। ১৯৮৪ থেকে তার মৃত্যু অবধি তিনি অক্সফার্ডের রয়্যাল সোসাইটি রিসার্চ অধ্যাপক ছিলেন।
(৮) রবার্ট লুডলো ‘বব’ ট্রিভার্স (জন্ম ১৯৪৩) আমেরিকার বিবর্তন জীববিজ্ঞানী ও সোসিওবায়োলজিষ্ট, রুটগার্স বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক এবং লেখক। ৭০ এর দশকের শুরুতে ট্রিভার্স রেসিপ্রোকাল অ্যালটুইজম (পারস্পরিক পরার্থবাদ) ও প্যারেন্টাল ইনভেষ্টমেন্ট (সন্তান প্রতিপালনে পিতামাতার বিনিয়োগ), প্যারেন্ট অফস্প্রিং কনফ্লিক্ট ( পিতামাতা ও সন্তানের দ্বন্দ্ব), ফ্যাকালটেটিভ সেক্স রেশিও ডিটারমিনেশন (প্রয়োজানুসারে লিঙ্গ অনুপাত নির্ধারণ) নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ তাত্ত্বিক প্রস্তাব করেছিলেন। তিনি সেলফ ডিপেশন। বা আত্মপ্রবঞ্চনাকে একটি অভিযোজনীয় কৌশল চিহ্নিত করে বেশ কিছু তাত্ত্বিক প্রস্তাবনাও করেছেন।
(৯) British Humanist Association
(১০) ব্রাইট মুভমেন্টস, প্রকৃতিবাদী বিশ্বদৃষ্টিভঙ্গি সম্পন্ন মানুষদের একটি সামাজিক-সাংস্কৃতিক আন্দোলন (http://www.the brights.net/ movement/)।
(১১) উইলিয়াম পেইলী, ১৭৪৩-১৮০৫, ইংলিশ যাজক, দার্শনিক, তিনি সুপরিচিত তার প্রাকৃতিক ধর্মতত্ত্ব বা ন্যাচারাল থিওলজীর জন্য যেখানে তিনি টেলিওলজিকাল বা পরমকারণ যুক্তি ব্যবহার করেছিলেন ঈশ্বরের অস্তিত্ব প্রমাণ করার জন্য তার Natural Theology or Evidences of the Existence and Attributes of the Deity, যেখানে আমরা তার ওয়াচমেকার বা ঘড়ি নির্মাতার উদাহরণটি পাই।
(১২) https://richarddawkins.net/
(১৩) http://kmhb.wordpress.com/