মহীতোষ ঘরে এসে দেখল, দেবযানী চিঠি পড়ছে। চোখের জমি পরিষ্কার নয়। ঝাপসা। চিঠি শেষ করে দেবযানী মহীতোষের দিকে তাকাল।
কিছুক্ষণ কেউ কোনও কথা বলল না।
শেষে মহীতোষ বলল, ছেলেটির জামা-টামা ছাড়া হয়ে গেছে।
দেবযানী উঠল। নীলেন্দুর চিঠিটা এগিয়ে দিল।
মহীতোষ চিঠি নিয়ে বলল, তোমায় লিখেছে।
চলে যেতে যেতে মুখ ফিরিয়ে দেবযানী বলল, তোমাকেও।
দেবযানী ঘর থেকে চলে গেল।
মহীতোষ চিঠিটা দেখল। বুলবুল কেন এসেছে মহীতোষ জানে। তার বুঝতে অসুবিধে হচ্ছে না। কিন্তু নীলু এত বড় চিঠি কেন লিখল সে বুঝতে পারছে না।
Page 46 of 46