আয়াতঃ 074.043
তারা বলবেঃ আমরা নামায পড়তাম না,
They will say: ”We were not of those who used to offer their Salât (prayers)
قَالُوا لَمْ نَكُ مِنَ الْمُصَلِّينَ
Qaloo lam naku mina almusalleena
YUSUFALI: They will say: “We were not of those who prayed;
PICKTHAL: They will answer: We were not of those who prayed
SHAKIR: They shall say: We were not of those who prayed;
KHALIFA: They will say, “We did not observe the contact prayers (Salat).
৪০। তারা থাকবে [ আনন্দের ] উদ্যানে। তারা পরস্পরকে জিজ্ঞাসা করবে,
৪১। পাপীদের সম্বন্ধে ;
৪২। ” কি কারণে তোমরা জাহান্নামের আগুনে নিক্ষিপ্ত হয়েছ ?
৪৩। তারা বলবে, ” আমরা নামাজ পড়তাম না ;
৪৪। ” আমরা অভাবগ্রস্থকে আহার্য্য দান করতাম না ;
৪৫। ” আমরা দাম্ভিকদের সাথে অহংকারের কথা বলতাম ;
৪৬। ” আমরা শেষ বিচার দিবসকে অস্বীকার করতাম,
৪৭। ” যতক্ষণ না সেই নিশ্চিত [ ক্ষণ ] এসে উপস্থিত হলো।” ৫৮০৪
৫৮০৪। নিশ্চিত ক্ষণ অর্থাৎ মৃত্যুর সময়। এই আয়াতটি দ্বারা এক বিরাট ভাবের প্রকাশ ঘটানো হয়েছে। পৃথিবীতে সাধারণ মানুষের মনঃস্তাত্বিক বিশ্লেষণ করা হয়েছে। অগ্রসরমান আধ্যাত্মিক জগতের এটি একটি চিত্র। আত্মার অস্তিত্ব এবং স্রষ্টার একত্বে বিশ্বাসই হচেছ ধর্মীয় বিশ্বাসের মূল ভিত্তি। যদি কারও এই বিশ্বাসই না থাকে,তবে সত্যের আলো সে হৃদয়ে প্রবেশের অধিকার লাভ করে না। মৃত্যুর পূর্ব পর্যন্ত বারে বারে সত্যের বাণী তাদের দুয়ারে করাঘাত করেছে,সত্যের আলো প্রবেশের জন্য চেষ্টা করেছে। কিন্তু প্রতিবারেই তা নির্বাপিত করা হয়েছে। কিন্তু তখনই তারা সত্যের পদধ্বনিকে সনাক্ত করতে পারবে যখন মৃত্যু তাদের দুয়ারে হানা দিবে। পৃথিবীর মানুষ অর্থ, সম্পদ, ক্ষমতা, প্রভাব প্রতিপত্তি লাভের আশায় এতটাই মত্ত থাকে যে, প্রকৃত সত্যকে অনুভব করা বা সত্যের আহ্বান উপলব্ধি করতেও অক্ষম হয়। কিন্তু মৃত্যু পরপারের জীবনে যখন তারা তা পারবে,তখন আর অনুতাপের মাধ্যমে আত্ম সংশোধনের সময় থাকবে না।
আয়াতঃ 074.044
অভাবগ্রস্তকে আহার্য্য দিতাম না,
”Nor we used to feed Al-Miskin (the poor);
وَلَمْ نَكُ نُطْعِمُ الْمِسْكِينَ
Walam naku nutAAimu almiskeena
YUSUFALI: “Nor were we of those who fed the indigent;
PICKTHAL: Nor did we feed the wretched.
SHAKIR: And we used not to feed the poor;
KHALIFA: “We did not feed the poor.
৪০। তারা থাকবে [ আনন্দের ] উদ্যানে। তারা পরস্পরকে জিজ্ঞাসা করবে,
৪১। পাপীদের সম্বন্ধে ;
৪২। ” কি কারণে তোমরা জাহান্নামের আগুনে নিক্ষিপ্ত হয়েছ ?
৪৩। তারা বলবে, ” আমরা নামাজ পড়তাম না ;
৪৪। ” আমরা অভাবগ্রস্থকে আহার্য্য দান করতাম না ;
৪৫। ” আমরা দাম্ভিকদের সাথে অহংকারের কথা বলতাম ;
৪৬। ” আমরা শেষ বিচার দিবসকে অস্বীকার করতাম,
৪৭। ” যতক্ষণ না সেই নিশ্চিত [ ক্ষণ ] এসে উপস্থিত হলো।” ৫৮০৪
৫৮০৪। নিশ্চিত ক্ষণ অর্থাৎ মৃত্যুর সময়। এই আয়াতটি দ্বারা এক বিরাট ভাবের প্রকাশ ঘটানো হয়েছে। পৃথিবীতে সাধারণ মানুষের মনঃস্তাত্বিক বিশ্লেষণ করা হয়েছে। অগ্রসরমান আধ্যাত্মিক জগতের এটি একটি চিত্র। আত্মার অস্তিত্ব এবং স্রষ্টার একত্বে বিশ্বাসই হচেছ ধর্মীয় বিশ্বাসের মূল ভিত্তি। যদি কারও এই বিশ্বাসই না থাকে,তবে সত্যের আলো সে হৃদয়ে প্রবেশের অধিকার লাভ করে না। মৃত্যুর পূর্ব পর্যন্ত বারে বারে সত্যের বাণী তাদের দুয়ারে করাঘাত করেছে,সত্যের আলো প্রবেশের জন্য চেষ্টা করেছে। কিন্তু প্রতিবারেই তা নির্বাপিত করা হয়েছে। কিন্তু তখনই তারা সত্যের পদধ্বনিকে সনাক্ত করতে পারবে যখন মৃত্যু তাদের দুয়ারে হানা দিবে। পৃথিবীর মানুষ অর্থ, সম্পদ, ক্ষমতা, প্রভাব প্রতিপত্তি লাভের আশায় এতটাই মত্ত থাকে যে, প্রকৃত সত্যকে অনুভব করা বা সত্যের আহ্বান উপলব্ধি করতেও অক্ষম হয়। কিন্তু মৃত্যু পরপারের জীবনে যখন তারা তা পারবে,তখন আর অনুতাপের মাধ্যমে আত্ম সংশোধনের সময় থাকবে না।
আয়াতঃ 074.045
আমরা সমালোচকদের সাথে সমালোচনা করতাম।
”And we used to talk falsehood (all that which Allâh hated) with vain talkers .
وَكُنَّا نَخُوضُ مَعَ الْخَائِضِينَ
Wakunna nakhoodu maAAa alkha-ideena
YUSUFALI: “But we used to talk vanities with vain talkers;
PICKTHAL: We used to wade (in vain dispute) with (all) waders,
SHAKIR: And we used to enter into vain discourse with those who entered into vain discourses.
KHALIFA: “We blundered with the blunderers.
৪০। তারা থাকবে [ আনন্দের ] উদ্যানে। তারা পরস্পরকে জিজ্ঞাসা করবে,
৪১। পাপীদের সম্বন্ধে ;
৪২। ” কি কারণে তোমরা জাহান্নামের আগুনে নিক্ষিপ্ত হয়েছ ?
৪৩। তারা বলবে, ” আমরা নামাজ পড়তাম না ;
৪৪। ” আমরা অভাবগ্রস্থকে আহার্য্য দান করতাম না ;
৪৫। ” আমরা দাম্ভিকদের সাথে অহংকারের কথা বলতাম ;
৪৬। ” আমরা শেষ বিচার দিবসকে অস্বীকার করতাম,
৪৭। ” যতক্ষণ না সেই নিশ্চিত [ ক্ষণ ] এসে উপস্থিত হলো।” ৫৮০৪