YUSUFALI: ‘And Exalted is the Majesty of our Lord: He has taken neither a wife nor a son.
PICKTHAL: And (we believe) that He – exalted be the glory of our Lord! – hath taken neither wife nor son,
SHAKIR: And that He– exalted be the majesty of our Lord– has not taken a consort, nor a son:
KHALIFA: ” `The Most High is our only Lord. He never had a mate, nor a son
২। ” যা সঠিক পথ-নির্দ্দেশ দেয় এবং আমরা তাতে বিশ্বাস স্থাপন করেছি। আমরা আমাদের প্রভুর সাথে কখনও কাহাকেও শরীক করবো না।
৩। ” এবং নিশ্চয়ই সমুচ্চ আমাদের প্রভুর মর্যদা ; তিনি গ্রহণ করেন নাই কোন পত্নী, না কোন সন্তান। ৫৭৩০
৫৭৩০। এই আয়াতের মাধ্যমে আল্লাহ্ সম্বন্ধে বিভিন্ন অপবাদকে শপথ দ্বারা পরিত্যাগ করা হয়েছে। আল্লাহ্র কোনও পত্নী নাই বা তিনি কোন সন্তানও গ্রহণ করেন নাই।
আয়াতঃ 072.004
আমাদের মধ্যে নির্বোধেরা আল্লাহ তা’আলা সম্পর্কে বাড়াবাড়ির কথাবার্তা বলত।
’And that the foolish among us [i.e. Iblîs (Satan) or the polytheists amongst the jinns] used to utter against Allâh that which was wrong and not right.
وَأَنَّهُ كَانَ يَقُولُ سَفِيهُنَا عَلَى اللَّهِ شَطَطًا
Waannahu kana yaqoolu safeehuna AAala Allahi shatatan
YUSUFALI: ‘There were some foolish ones among us, who used to utter extravagant lies against Allah;
PICKTHAL: And that the foolish one among us used to speak concerning Allah an atrocious lie.
SHAKIR: And that the foolish amongst us used to forge extravagant things against Allah:
KHALIFA: ” `It is the foolish among us who used to utter such nonsense about GOD.
৪। ” আমাদের মধ্যে কিছু নির্বোধ রয়েছে, যারা আল্লাহ্র বিরুদ্ধে অবিবেচনাপ্রসূত মিথ্যা উচ্চারণ করে;
৫। ” অথচ আমরা মনে করতাম, মানুষ এবং জিন্ আল্লাহ্ সম্বন্ধে কখনও মিথ্যা আরোপ করবে না। ৫৭৩১
৫৭৩১। আল্লাহ্র একত্বের ধারণাকে বিকৃত করা মহাপাপ। যদি কেউ আল্লাহ্র সাথে অংশীদার কল্পনা করে মিথ্যা দেব-দেবী পূঁজা করে, তবে সে স্রষ্টার প্রতি তার কর্তব্যে অবহেলা করে থাকে। আল্লাহ্ আমাদের স্রষ্টা, প্রতিপালক, যার কাছে আমাদের পৃথিবীর সকল কাজের হিসাব দাখিল করতে হবে। যদি আমরা দেব-দেবী, বা গ্রহ-নক্ষত্র [ জ্যোতিষ শাস্ত্রে বিশ্বাস স্থাপনের মাধ্যমে ], বা দেবতারূপে মানুষ পূঁজা [ পীর পূঁজা], অথবা যে কোনও বস্তু বা প্রাণীকে আমরা যদি আল্লাহ্র ক্ষমতার অংশীদার কল্পনা করি, অথবা আমরা যদি আত্মগর্বে নিজ ক্ষমতার মোহে আবিষ্ট হয়ে আত্মপূঁজাতে নিমগ্ন হই, সেক্ষেত্রে আমাদের আত্মিক বিকাশ বাধাগ্রস্থ হয়। কারণ স্রষ্টার নিকট আত্মসমর্পনের মাধ্যমে আত্মার মিলন ঘটে পরমাত্মার সাথে যার ফলে আধ্যাত্মিক জগত হয় আলোকিত। আল্লাহ্র হেদায়েতের নূর তার সর্বসত্ত্বাকে উদ্ভাসিত করে তোলে। অপরপক্ষে আল্লাহ্র সাথে অংশীদারিত্ব হচ্ছে সত্যের প্রতি বিদ্রোহের সামিল। যার প্রচন্ড হিংস্রতা আধ্যাত্মিক জগতকে ছিন্ন বিছিন্ন করে দেয়। ফলে আত্মিক শান্তি নষ্ট হয়ে আধ্যাত্মিক জগত অন্ধকারে নিমজ্জিত হয়ে পড়ে।
আয়াতঃ 072.005
অথচ আমরা মনে করতাম, মানুষ ও জিন কখনও আল্লাহ তা’আলা সম্পর্কে মিথ্যা বলতে পারে না।
’And verily, we thought that men and jinns would not utter a lie against Allâh.
وَأَنَّا ظَنَنَّا أَن لَّن تَقُولَ الْإِنسُ وَالْجِنُّ عَلَى اللَّهِ كَذِبًا
Waanna thananna an lan taqoola al-insu waaljinnu AAala Allahi kathiban
YUSUFALI: ‘But we do think that no man or spirit should say aught that untrue against Allah.
PICKTHAL: And lo! we had supposed that humankind and jinn would not speak a lie concerning Allah –
SHAKIR: And that we thought that men and jinn did not utter a lie against Allah:
KHALIFA: ” `We thought that neither the humans, nor the jinns, could possibly utter lies about GOD.
৪। ” আমাদের মধ্যে কিছু নির্বোধ রয়েছে, যারা আল্লাহ্র বিরুদ্ধে অবিবেচনাপ্রসূত মিথ্যা উচ্চারণ করে;
৫। ” অথচ আমরা মনে করতাম, মানুষ এবং জিন্ আল্লাহ্ সম্বন্ধে কখনও মিথ্যা আরোপ করবে না। ৫৭৩১
৫৭৩১। আল্লাহ্র একত্বের ধারণাকে বিকৃত করা মহাপাপ। যদি কেউ আল্লাহ্র সাথে অংশীদার কল্পনা করে মিথ্যা দেব-দেবী পূঁজা করে, তবে সে স্রষ্টার প্রতি তার কর্তব্যে অবহেলা করে থাকে। আল্লাহ্ আমাদের স্রষ্টা, প্রতিপালক, যার কাছে আমাদের পৃথিবীর সকল কাজের হিসাব দাখিল করতে হবে। যদি আমরা দেব-দেবী, বা গ্রহ-নক্ষত্র [ জ্যোতিষ শাস্ত্রে বিশ্বাস স্থাপনের মাধ্যমে ], বা দেবতারূপে মানুষ পূঁজা [ পীর পূঁজা], অথবা যে কোনও বস্তু বা প্রাণীকে আমরা যদি আল্লাহ্র ক্ষমতার অংশীদার কল্পনা করি, অথবা আমরা যদি আত্মগর্বে নিজ ক্ষমতার মোহে আবিষ্ট হয়ে আত্মপূঁজাতে নিমগ্ন হই, সেক্ষেত্রে আমাদের আত্মিক বিকাশ বাধাগ্রস্থ হয়। কারণ স্রষ্টার নিকট আত্মসমর্পনের মাধ্যমে আত্মার মিলন ঘটে পরমাত্মার সাথে যার ফলে আধ্যাত্মিক জগত হয় আলোকিত। আল্লাহ্র হেদায়েতের নূর তার সর্বসত্ত্বাকে উদ্ভাসিত করে তোলে। অপরপক্ষে আল্লাহ্র সাথে অংশীদারিত্ব হচ্ছে সত্যের প্রতি বিদ্রোহের সামিল। যার প্রচন্ড হিংস্রতা আধ্যাত্মিক জগতকে ছিন্ন বিছিন্ন করে দেয়। ফলে আত্মিক শান্তি নষ্ট হয়ে আধ্যাত্মিক জগত অন্ধকারে নিমজ্জিত হয়ে পড়ে।