আয়াতঃ 055.023
অতএব, তোমরা উভয়ে তোমাদের পালনকর্তার কোন কোন অবদানকে অস্বীকার করবে?
Then which of the Blessings of your Lord will you both (jinns and men) deny?
فَبِأَيِّ آلَاء رَبِّكُمَا تُكَذِّبَانِ
Fabi-ayyi ala-i rabbikuma tukaththibani
YUSUFALI: Then which of the favours of your Lord will ye deny?
PICKTHAL: Which is it, of the favours of your Lord, that ye deny? SHAKIR: Which then of the bounties of your Lord will you deny?
KHALIFA: Which of your Lord’s marvels can you deny?
২৩। সুতারাং তোমরা উভয়ে তোমাদের প্রভুর কোন অনুগ্রহ অস্বীকার করবে ?
২৪। সমুদ্রে বিচরণশীল পর্বতপ্রমাণ নৌযানসমূহ তাঁরই নিয়ন্ত্রণাধীন ৫১৮৭, ৫১৮৮
৫১৮৭। “পর্ব্বত প্রমাণ নৌযান সমূহ” – বর্তমানে সমুদ্রগামী যুদ্ধ জাহাজ সমূহ যা পারমানবিক শক্তিচালিত তার আয়তন দর্শনে পর্ব্বতপ্রমাণ বলেই ভ্রম হয়। এগুলি এরোপ্লেনের সমুদ্রের মাঝে ওঠা নামার জন্য এবং এরোপ্লেন পরিবহনের জন্য ব্যবহৃত হয়।
৫১৮৮। সমুদ্রে বিচরণশীল জাহাজ অথবা স্টীমার বা যে কোনও জলযান যা পানির বুকে ভেসে বেড়ায়। আরও সার্বজনীন ভাবে বললে এর মাঝে উড়োজাহাজকেও অন্তর্ভূক্ত করা উচিত। কারণ উড়োজাহাজ বাতাসের সমুদ্রে ভেসে বেড়ায়। বিশাল অর্ণব পোতসমূহ বাতাসের সমুদ্রে ভেসে বেড়ায়। অবশ্যই এসব উদ্ভাবন করেছে মানুষ। কিন্তু মানুষের এই উদ্ভাবনী ক্ষমতা ও বুদ্ধিমত্তা আল্লাহ্রই দান। বর্তমানে মানুষ পৃথিবীর সীমানা ছাড়িয়ে সূদূর মহাকাশে ভ্রমণের প্রস্তুতি গ্রহণ করছে। এও স্রষ্টার অসীম কৃপা মানুষের প্রতি। প্রতিটি যুগে যুগের উপযোগী বুদ্ধিমত্তা আল্লাহ্ মানুষকে দিয়ে থাকেন। সেভাবেই সকল কিছুই আল্লাহ্র নিয়ন্ত্রাধীন।
আয়াতঃ 055.024
দরিয়ায় বিচরণশীল পর্বতদৃশ্য জাহাজসমূহ তাঁরই (নিয়ন্ত্রনাধীন)
And His are the ships going and coming in the seas, like mountains.
وَلَهُ الْجَوَارِ الْمُنشَآتُ فِي الْبَحْرِ كَالْأَعْلَامِ
Walahu aljawari almunshaatu fee albahri kaal-aAAlami
YUSUFALI: And His are the Ships sailing smoothly through the seas, lofty as mountains:
PICKTHAL: His are the ships displayed upon the sea, like banners.
SHAKIR: And His are the ships reared aloft in the sea like mountains.
KHALIFA: He gave you ships that roam the sea like flags.
২৩। সুতারাং তোমরা উভয়ে তোমাদের প্রভুর কোন অনুগ্রহ অস্বীকার করবে ?
২৪। সমুদ্রে বিচরণশীল পর্বতপ্রমাণ নৌযানসমূহ তাঁরই নিয়ন্ত্রণাধীন ৫১৮৭, ৫১৮৮
৫১৮৭। “পর্ব্বত প্রমাণ নৌযান সমূহ” – বর্তমানে সমুদ্রগামী যুদ্ধ জাহাজ সমূহ যা পারমানবিক শক্তিচালিত তার আয়তন দর্শনে পর্ব্বতপ্রমাণ বলেই ভ্রম হয়। এগুলি এরোপ্লেনের সমুদ্রের মাঝে ওঠা নামার জন্য এবং এরোপ্লেন পরিবহনের জন্য ব্যবহৃত হয়।
৫১৮৮। সমুদ্রে বিচরণশীল জাহাজ অথবা স্টীমার বা যে কোনও জলযান যা পানির বুকে ভেসে বেড়ায়। আরও সার্বজনীন ভাবে বললে এর মাঝে উড়োজাহাজকেও অন্তর্ভূক্ত করা উচিত। কারণ উড়োজাহাজ বাতাসের সমুদ্রে ভেসে বেড়ায়। বিশাল অর্ণব পোতসমূহ বাতাসের সমুদ্রে ভেসে বেড়ায়। অবশ্যই এসব উদ্ভাবন করেছে মানুষ। কিন্তু মানুষের এই উদ্ভাবনী ক্ষমতা ও বুদ্ধিমত্তা আল্লাহ্রই দান। বর্তমানে মানুষ পৃথিবীর সীমানা ছাড়িয়ে সূদূর মহাকাশে ভ্রমণের প্রস্তুতি গ্রহণ করছে। এও স্রষ্টার অসীম কৃপা মানুষের প্রতি। প্রতিটি যুগে যুগের উপযোগী বুদ্ধিমত্তা আল্লাহ্ মানুষকে দিয়ে থাকেন। সেভাবেই সকল কিছুই আল্লাহ্র নিয়ন্ত্রাধীন।
আয়াতঃ 055.025
অতএব, তোমরা উভয়ে তোমাদের পালনকর্তার কোন কোন অবদানকে অস্বীকার করবে?
Then which of the Blessings of your Lord will you both (jinns and men) deny?
فَبِأَيِّ آلَاء رَبِّكُمَا تُكَذِّبَانِ
Fabi-ayyi ala-i rabbikuma tukaththibani
YUSUFALI: Then which of the favours of your Lord will ye deny?
PICKTHAL: Which is it, of the favours of your Lord, that ye deny?
SHAKIR: Which then of the bounties of your Lord will you deny?
KHALIFA: Which of your Lord’s marvels can you deny?
২৫। সুতারাং তোমরা উভয়ে তোমাদের প্রভুর কোন অনুগ্রহ অস্বীকার করবে ?
রুকু -২
২৬। ভূপৃষ্ঠে যা কিছু আছে সবই ধ্বংস হয়ে যাবে ;
২৭। কিন্তু চিরস্থায়ী হবে তোমার প্রভুর সত্ত্বা, ৫১৮৯ যিনি মহিমান্বিত, মহাকল্যাণময়, সম্মানিত ৫১৯০
৫১৮৯। মানুষের সর্বোৎকৃষ্ট সৃষ্টি – সর্বোৎকৃষ্ট আবিষ্কার যার জন্য সে গর্বিত হয় এবং অহংকার বোধ করে সবই একদিন ধ্বংস হয়ে যাবে। বিশাল সভ্যতা, আসমুদ্র বিস্তৃত রাজত্ব, বিজ্ঞানের আশ্চর্য আবিষ্কার, মানুষের চমকপ্রদ কর্মতৎপরতা, সব কিছুই একদিন শেষ হয়ে যাবে। পৃথিবীর কিছুই চিরস্থায়ী নয়। এমন কি সুউচ্চ পর্বতমালা, উপত্যকা, সূর্য,চন্দ্র, গ্রহ,নক্ষত্র ইত্যাদি যা আমাদের চোখে চির ভাস্বর বলে প্রতিভাত হয় তাও একদিন স্রষ্টার নির্দ্দেশে ধ্বংস হয়ে যাবে। শুধু রয়ে যাবে স্রষ্টার সত্ত্বা যা মহিমাময় এবং মহানুভব।