৭৬। [ ইবলিস ] বলেছিলো , ” আমি তার থেকে শ্রেষ্ঠ। আপনি আমাকে আগুন থেকে সৃষ্টি করেছেন এবং ওকে কাঁদা থেকে সৃষ্টি করেছেন। ”
৭৭। [আল্লাহ্ ] বলেছিলেন : ” তবে এখান থেকে দূর হয়ে যাও। নিশ্চয়ই তুমি বিতাড়িত অভিশপ্ত ;
৭৮। “এবং তোমার উপরে আমার অভিশাপ শেষ বিচারের দিন পর্যন্ত থাকবে। ” ৪২৩১
৪২৩১। দেখুন সূরা [ ১৫ : ৩৫ ] আয়াতের টিকা ১৯৭২ যেখানে ব্যাখ্যা করা হয়েছে কেন শয়তানকে তৎক্ষণাত শাস্তি দান না করে শেষ বিচারের দিন পর্যন্ত অবসর দান করা হয়েছে। সূরা ৩৫ নং এ সম্বন্ধে বিশদ বর্ণনা করা হয়েছে।
আয়াতঃ 038.077
আল্লাহ বললেনঃ বের হয়ে যা, এখান থেকে। কারণ, তুই অভিশপ্ত।
((Allah)) said: “Then get thee out from here: for thou art rejected, accursed.
قَالَ فَاخْرُجْ مِنْهَا فَإِنَّكَ رَجِيمٌ
Qala faokhruj minha fa-innaka rajeemun
YUSUFALI: (Allah) said: “Then get thee out from here: for thou art rejected, accursed.
PICKTHAL: He said: Go forth from hence, for lo! thou art outcast,
SHAKIR: He said: Then get out of it, for surely you are driven away:
KHALIFA: He said, “Therefore, you must be exiled, you will be banished.
৭৬। [ ইবলিস ] বলেছিলো , ” আমি তার থেকে শ্রেষ্ঠ। আপনি আমাকে আগুন থেকে সৃষ্টি করেছেন এবং ওকে কাঁদা থেকে সৃষ্টি করেছেন। ”
৭৭। [আল্লাহ্ ] বলেছিলেন : ” তবে এখান থেকে দূর হয়ে যাও। নিশ্চয়ই তুমি বিতাড়িত অভিশপ্ত ;
৭৮। “এবং তোমার উপরে আমার অভিশাপ শেষ বিচারের দিন পর্যন্ত থাকবে। ” ৪২৩১
৪২৩১। দেখুন সূরা [ ১৫ : ৩৫ ] আয়াতের টিকা ১৯৭২ যেখানে ব্যাখ্যা করা হয়েছে কেন শয়তানকে তৎক্ষণাত শাস্তি দান না করে শেষ বিচারের দিন পর্যন্ত অবসর দান করা হয়েছে। সূরা ৩৫ নং এ সম্বন্ধে বিশদ বর্ণনা করা হয়েছে।
আয়াতঃ 038.078
তোর প্রতি আমার এ অভিশাপ বিচার দিবস পর্যন্ত স্থায়ী হবে।
“And My curse shall be on thee till the Day of Judgment.”
وَإِنَّ عَلَيْكَ لَعْنَتِي إِلَى يَوْمِ الدِّينِ
Wa-inna AAalayka laAAnatee ila yawmi alddeeni
YUSUFALI: “And My curse shall be on thee till the Day of Judgment.”
PICKTHAL: And lo! My curse is on thee till the Day of Judgment.
SHAKIR: And surely My curse is on you to the day of judgment.
KHALIFA: “You have incurred My condemnation until the Day of Judgment.”
৭৬। [ ইবলিস ] বলেছিলো , ” আমি তার থেকে শ্রেষ্ঠ। আপনি আমাকে আগুন থেকে সৃষ্টি করেছেন এবং ওকে কাঁদা থেকে সৃষ্টি করেছেন। ”
৭৭। [আল্লাহ্ ] বলেছিলেন : ” তবে এখান থেকে দূর হয়ে যাও। নিশ্চয়ই তুমি বিতাড়িত অভিশপ্ত ;
৭৮। “এবং তোমার উপরে আমার অভিশাপ শেষ বিচারের দিন পর্যন্ত থাকবে। ” ৪২৩১
৪২৩১। দেখুন সূরা [ ১৫ : ৩৫ ] আয়াতের টিকা ১৯৭২ যেখানে ব্যাখ্যা করা হয়েছে কেন শয়তানকে তৎক্ষণাত শাস্তি দান না করে শেষ বিচারের দিন পর্যন্ত অবসর দান করা হয়েছে। সূরা ৩৫ নং এ সম্বন্ধে বিশদ বর্ণনা করা হয়েছে।
আয়াতঃ 038.079
সে বললঃ হে আমার পালনকর্তা, আপনি আমাকে পুনরুত্থান দিবস পর্যন্ত অবকাশ দিন।
(Iblis) said: “O my Lord! Give me then respite till the Day the (dead) are raised.”
قَالَ رَبِّ فَأَنظِرْنِي إِلَى يَوْمِ يُبْعَثُونَ
Qala rabbi faanthirnee ila yawmi yubAAathoona
YUSUFALI: (Iblis) said: “O my Lord! Give me then respite till the Day the (dead) are raised.”
PICKTHAL: He said: My Lord! Reprieve me till the day when they are raised.
SHAKIR: He said: My Lord! then respite me to the day that they are raised.
KHALIFA: He said, “My Lord, respite me till the Day of Resurrection.”
৭৯। [ ইবলিস ] বলেছিলো হে আমার প্রভু ! আপনি আমাকে অবকাশ দিন [ মৃতদের ] উত্থান দিবস পর্যন্ত ৪২৩২।
৪২৩২। “অবকাশ প্রাপ্তদের ” সম্বন্ধে দেখুন সূরা [১৫ : ৩ ] আয়াতের টিকা ১৯৭৩।
আয়াতঃ 038.080
আল্লঅহ বললেনঃ তোকে অবকাশ দেয়া হল।
((Allah)) said: “Respite then is granted thee-
قَالَ فَإِنَّكَ مِنَ الْمُنظَرِينَ
Qala fa-innaka mina almunthareena
YUSUFALI: (Allah) said: “Respite then is granted thee-
PICKTHAL: He said: Lo! thou art of those reprieved
SHAKIR: He said: Surely you are of the respited ones,
KHALIFA: He said, “You are respited.
৮০। [আল্লাহ্ ] বলেছিলেন , ” তবে অবকাশ তোমাকে মঞ্জুর করা হলো, –
৮১। “নির্ধারিত সময়ের দিন পর্যন্ত।” ৪২৩৩।
৪২৩৩। এই অবকাশ হবে এক নির্দ্দিষ্ট সময় পর্যন্ত – তা অসীম বা অনির্ধারিত নয়। পৃথিবীতে মানুষের অবস্থান হচ্ছে সীমিত সময়ের জন্য , যাকে বলা হয়েছে “শিক্ষানবীশ কাল “। এই শিক্ষানবীশ কাল মানুষের জন্য এক মহাপরীক্ষার সময়। মানুষকে আল্লাহ্ সীমিত স্বাধীন ইচ্ছাশক্তি দান করেছেন – ভালোকে গ্রহণ বা বর্জন করার জন্য। মানুষের এই স্বাধীন ইচ্ছাশক্তিকে সে কিভাবে ব্যবহার করেছে তারই হিসাব দাখিল করতে হবে শেষ বিচারের দিনে। রোজ কেয়ামতের সাথে সাথে এই পৃথিবীর সময়কাল শেষ হয়ে যাবে। সমস্ত সৃষ্টিকে নূতন মাত্রাতে ধারণ করা হবে, নূতন পৃথিবীর সৃষ্টি হবে [ ১৪ : ৪৮ ]। যার মূল্যবোধ , আইন , সবই হবে এই পৃথিবী থেকে সম্পূর্ণ আলাদা। সেখানে পূণ্যাত্মা ও পাপীদের সম্পূর্ণভাবে আলাদা করা হবে – বর্তমান পৃথিবীর সকল ধারাকে অবলুপ্ত করে নূতন ধারাতে বিন্যস্ত করা হবে। [ ৫৬ : ৬০- ৬২ ]