سَيَقُولُونَ لِلَّهِ قُلْ أَفَلَا تَتَّقُونَ
Sayaqooloona lillahi qul afala tattaqoona
YUSUFALI: They will say, “(They belong) to Allah.” Say: “Will ye not then be filled with awe?”
PICKTHAL: They will say: Unto Allah (all that belongeth). Say: Will ye not then keep duty (unto Him)?
SHAKIR: They will say: (This is) Allah’s. Say: Will you not then guard (against evil)?
KHALIFA: They will say, “GOD.” Say, “Why then do you not turn righteous?”
৮৭। তারা বলবে , ” আল্লাহ্।” বল : ” তবুও কি তোমরা ভীত সন্ত্রস্ত হবে না ? ” ২৯২৯
২৯২৯। দেখুন টিকা ২৯২৭। মহা বিশ্ব ভূবনের এই অপরূপ সৌন্দর্য এবং মহিমময় সৃষ্টি যদি আমাদের বিস্মিত করতে পারে তবে এসবের নিয়ন্ত্রণকর্তা যিনি , তার ক্ষমতা ও সুউচ্চ অবস্থান কি আরও অধিক বিস্ময়ের উদ্ভব করে না? মানুষ কি বিশ্ব ভূবনের অধিপতির শ্রেষ্ঠত্ব, ক্ষমতা ও মহিমান্বিত রূপকে অনুধাবন করে নিজের ক্ষুদ্রতা ও অসহায়ত্ব উপলব্ধি করতে পারে না ?
আয়াতঃ 023.088
বলুনঃ তোমাদের জানা থাকলে বল, কার হাতে সব বস্তুর কতৃর্êত্ব, যিনি রক্ষা করেন এবং যার কবল থেকে কেউ রক্ষা করতে পারে না ?
Say ”In Whose Hand is the sovereignty of everything (i.e. treasures of each and everything)? And He protects (all), while against Whom there is no protector, (i.e. if Allâh saves anyone none can punish or harm him, and if Allâh punishes or harms anyone none can save him), if you know.” [Tafsir Al-Qurtubî, Vol. 12, Page 145]
قُلْ مَن بِيَدِهِ مَلَكُوتُ كُلِّ شَيْءٍ وَهُوَ يُجِيرُ وَلَا يُجَارُ عَلَيْهِ إِن كُنتُمْ تَعْلَمُونَ
Qul man biyadihi malakootu kulli shay-in wahuwa yujeeru wala yujaru AAalayhi in kuntum taAAlamoona
YUSUFALI: Say: “Who is it in whose hands is the governance of all things,- who protects (all), but is not protected (of any)? (say) if ye know.”
PICKTHAL: Say: In Whose hand is the dominion over all things and He protecteth, while against Him there is no protection, if ye have knowledge?
SHAKIR: Say: Who is it in Whose hand is the kingdom of all things and Who gives succor, but against Him Succor is not given, if you do but know?
KHALIFA: Say, “In whose hand is all sovereignty over all things, and He is the only one who can provide help, but needs no help, if you know?”
৮৮। বল : ” কে তিনি যার হাতে সকল কিছুর কর্তৃত্ব ; – যিনি সকলকে রক্ষা করেন, কিন্তু তার উপরে [ কোন ] রক্ষাকর্তা নাই ? [ বল ] যদি তোমরা জান ? ”
৮৯। তারা বলবে, ” আল্লাহ্র [ অধিকারে ]।” বল : ” তাহলে কেমন করে তোমরা বিভ্রান্ত হচ্ছ ? ” ২৯৩০
২৯৩০। আল্লাহ্কে – আল্লাহ্র ক্ষমতাকে অনুধাবন করতে হলে তাঁর সৃষ্টিকে অনুধাবন করতে বলা হয়েছে। মহা বিশ্ব -ব্রহ্মান্ড সৃষ্টি হচ্ছে স্রষ্টার সৃষ্টি কৌশলের এক অনন্য নিদর্শন। বিজ্ঞান, শিল্প, সৌন্দর্য সব তাঁর সৃষ্টির মাঝে এসে মিলে মিশে একাকার হয়ে গেছে। তাঁর সৃষ্টি স্বয়ংসম্পূর্ণ – বিজ্ঞানের সুত্রের সর্বোচ্চ প্রয়োগ, সৌন্দর্যের আঁধার , মানুষের নিরাপত্তার প্রতীক , বেঁচে থাকার অবলম্বন। সমস্ত সৃষ্টির মাঝে তার কল্যাণকর হাতের স্পর্শ সর্বত্র বিদ্যমান। বিজ্ঞান বলে, সমস্ত বিশ্ব প্রকৃতি একই প্রাকৃতিক নিয়মের অধীন। এই সত্য আমাদের দৃষ্টি আকর্ষণ করে আল্লাহ্র একত্বের দিকে। যার অনুভব আছে, জ্ঞান আছে, সেই এই সত্যকে উপলব্ধি করতে সক্ষম। সুতারাং যারা আল্লাহ্র একত্বকে ত্যাগ করে এবং তাঁর মঙ্গলময় ইচ্ছাকে অনুধাবনে অক্ষম হয়ে, কুফরী করে তারা পাগল বই আর কিছু নয়। আল্লাহ্ ব্যতীত অন্য উপাস্যের উপাসনা বিভ্রান্তি ব্যতীত আর কিছু নয়।
আয়াতঃ 023.089
এখন তারা বলবেঃ আল্লাহর। বলুনঃ তাহলে কোথা থেকে তোমাদেরকে জাদু করা হচ্ছে?
They will say: ”(All that belongs) to Allâh.” Say: ”How then are you deceived and turn away from the truth?”
سَيَقُولُونَ لِلَّهِ قُلْ فَأَنَّى تُسْحَرُونَ
Sayaqooloona lillahi qul faanna tusharoona
YUSUFALI: They will say, “(It belongs) to Allah.” Say: “Then how are ye deluded?”
PICKTHAL: They will say: Unto Allah (all that belongeth). Say: How then are ye bewitched?
SHAKIR: They will say: (This is) Allah’s. Say: From whence are you then deceived?
KHALIFA: They will say, “GOD.” Say, “Where did you go wrong?”
৮৮। বল : ” কে তিনি যার হাতে সকল কিছুর কর্তৃত্ব ; – যিনি সকলকে রক্ষা করেন, কিন্তু তার উপরে [ কোন ] রক্ষাকর্তা নাই ? [ বল ] যদি তোমরা জান ? ”
৮৯। তারা বলবে, ” আল্লাহ্র [ অধিকারে ]।” বল : ” তাহলে কেমন করে তোমরা বিভ্রান্ত হচ্ছ ? ” ২৯৩০
২৯৩০। আল্লাহ্কে – আল্লাহ্র ক্ষমতাকে অনুধাবন করতে হলে তাঁর সৃষ্টিকে অনুধাবন করতে বলা হয়েছে। মহা বিশ্ব -ব্রহ্মান্ড সৃষ্টি হচ্ছে স্রষ্টার সৃষ্টি কৌশলের এক অনন্য নিদর্শন। বিজ্ঞান, শিল্প, সৌন্দর্য সব তাঁর সৃষ্টির মাঝে এসে মিলে মিশে একাকার হয়ে গেছে। তাঁর সৃষ্টি স্বয়ংসম্পূর্ণ – বিজ্ঞানের সুত্রের সর্বোচ্চ প্রয়োগ, সৌন্দর্যের আঁধার , মানুষের নিরাপত্তার প্রতীক , বেঁচে থাকার অবলম্বন। সমস্ত সৃষ্টির মাঝে তার কল্যাণকর হাতের স্পর্শ সর্বত্র বিদ্যমান। বিজ্ঞান বলে, সমস্ত বিশ্ব প্রকৃতি একই প্রাকৃতিক নিয়মের অধীন। এই সত্য আমাদের দৃষ্টি আকর্ষণ করে আল্লাহ্র একত্বের দিকে। যার অনুভব আছে, জ্ঞান আছে, সেই এই সত্যকে উপলব্ধি করতে সক্ষম। সুতারাং যারা আল্লাহ্র একত্বকে ত্যাগ করে এবং তাঁর মঙ্গলময় ইচ্ছাকে অনুধাবনে অক্ষম হয়ে, কুফরী করে তারা পাগল বই আর কিছু নয়। আল্লাহ্ ব্যতীত অন্য উপাস্যের উপাসনা বিভ্রান্তি ব্যতীত আর কিছু নয়।