১৭. Hill, I, pp. XXX-XXXI: Law’s Memoir, Hill, III, pp. 160-62.
১৮. ঐ, পৃ. ১৬০-১৬২।
১৯. ঐ, পৃ. ১৬৩।
২০. S. Chaudhury, From Prosperity to Decline, p. 41.
২১. ডুপ্লেকে লেখা রেনল্টের চিঠি, চন্দননগর, ২৬ আগস্ট ১৭৫৬, Hill, I, p. 207.
২২. Law’s Memoir, Hill, III, pp. 162-64.
২৩. Hill, III, p. 219.
২৪. কোর্ট অফ ডাইরেক্টরসকে লেখা হলওয়েলের চিঠি, ১০ আগস্ট ১৭৫৭, Hill, III, p. 349.
২৫. Drake’s Narrative,, 19 July 1756, Hill, I, pp. 122-23.
২৬. সিয়র, ২য় খণ্ড, পৃ. ২০৫।
২৭. ড্রেককে লেখা রিচার্ড বেচারের চিঠি, ২২ মার্চ ১৭৫৭, Beng. Letters Recd., vol. 23, f. 460.
২৮. সিরাজদ্দৌল্লার চিঠি কলকাতায় পৌঁছয় ১৫ এপ্রিল ১৭৫৬, Drake’s Narrative, Hill, I, p. 125. ঢাকায় থাকাকালীন রাজবল্লভ দুই কোটি টাকার ওপর আত্মসাৎ করেছিলেন, W. W. Hunter, Statistical Account of Bengal, vol.V, p. 123. ফোর্ট উইলিয়াম কাউন্সিলকে লেখা ড্রেকের চিঠি, ১৭-২৫ জানুয়ারি ১৭৫৭, Hill, II, pp. 136-39. কোর্ট অফ ডাইরেক্টরসকে লেখা হলওয়েলের চিঠি, ১০ আগস্ট ১৭৫৭, Hill, III, p. 348; কোর্ট অফ ডাইরেক্টরসকে লেখা উইলিয়াম ওয়াটসের চিঠি, ৩০ জানুয়ারি ১৭৫৭, Beng. Letters Recd., vol. 23, ff. 377-78; কোর্ট অফ ডাইরেক্টরসকে লেখা ঢাকার ইংরেজ কুঠির চিঠি, ১৮ জুলাই ১৭৫৬; C. & B. Abstracts, vol. 6, f. 118; Beng. Letters Recd., vol. 23, f. 239.
২৯. অন্যদিকে রিচার্ড বেচার লিখেছেন যে ‘কী কারণে’ নারায়ণ সিংকে ছদ্মবেশে কলকাতা ঢুকতে হল, তা তাঁর কিছুতে বোধগম্য হচ্ছে না। তাই তাঁর ‘দৃঢ় বিশ্বাস যে নারায়ণ সিং মোটেই ছদ্মবেশে কলকাতা ঢোকেননি।’ ফোর্ট উইলিয়াম কাউন্সিলকে লেখা রিচার্ড বেচারের চিঠি, ২৫ জানুয়ারি ১৭৫৭, Hill, II, p. 159.
৩০. Drake’s Narrative, 19 July 1756, Hill, I, pp. 124-26; কোর্ট অফ ডাইরেক্টরসকে লেখা হলওয়েলের চিঠি, ৩০ নভেম্বর ১৭৫৬, Hill, II, pp. 8-9; কোর্ট অফ ডাইরেক্টরসে লেখা ওয়াটস ও কোলেটের চিঠি, চন্দননগর, ১৬ জুলাই ১৭৫৬, Hill, I, pp. 100-101; কোর্ট অফ ডাইরেক্টরসকে লেখা ওয়াটসের চিঠি, ৩০ জানুয়ারি ১৭৫৭, Beng. Letters Recd., vol.23, f. 378.
৩১. কোর্ট অফ ডাইরেক্টরসকে লেখা ওয়াটসের চিঠি, ৩০ জুন ১৭৫৭, Beng. Letters Recd., vol. 23, f. 379; Hill, III, p. 332.
৩২. Law’s Memoir, Hill, III, p. 165.
৩৩. হুগলির ডাচ কাউন্সিলের গোপন আলোচনা [Secret Consultations], হুগলি, ২৮ জুন ১৭৫৬, Hill, I, p. 37.
৩8. Law’s Memoir, Hill, III, p. 165; vol. I, pp. xlviii-xlix.
৩৫. কোর্ট অফ ডাইরেক্টরসকে লেখা ওয়াটসের চিঠি, ৩০ জুন ১৭৫৬, Beng. Letters Recd., vol. 23, f. 379, Hill, I, p. xlix-l; করম আলি, মুজাফ্ফরনামা, পৃ: ৬৩; কে. কে. দত্ত, সিরাজদ্দৌল্লা, পৃ: ১৬।
৩৬. Brijen K. Gupta, Sirajuddaullah, p. 52.
৩৭. করম আলি, মুজাফ্ফরনামা, পৃ. ৬৩-৬৪। এখানে বিশেষভাবে লক্ষণীয় তা হল সিয়রে-র লেখক গোলাম হোসেন খানের সিরাজের প্রতি বিরূপ মনোভাব। তিনি এক জায়গায় বলছেন, সিরাজ ‘কারও সঙ্গে আলোচনা করতে বা কারও পরামর্শ নিতে বিন্দুমাত্র ইচ্ছুক ছিলেন না’ এবং ‘কারও সঙ্গে পরামর্শ না করেই শুধুমাত্র নিজের অভিপ্রায় অনুযায়ী এই অনভিপ্রেত ও অশুভ অভিযানে [কাশিমবাজার ও কলকাতা আক্রমণ] লিপ্ত হয়ে পড়েন।’ কিন্তু পরে গোলাম হোসেন নিজের উক্ত বক্তব্যের সম্পূর্ণ উল্টো কথা বলেছেন—তিনি লিখেছেন: ‘সিরাজ যাদের সঙ্গে [এ ব্যাপারে] পরামর্শ করেছিলেন, তারা সিরাজের অপছন্দ হতে পারে এমন কোনও পরামর্শ দেওয়া থেকে বিরত থাকেন।’ সিয়র, ২য় খণ্ড, পৃ. ১৮৮-৮৯।
৩৮. ওয়াটস ও কোলেটের চিঠি, ফোর্ট সেন্ট জর্জ কাউন্সিলকে লেখা, চন্দননগর, ৭ জুলাই ১৭৫৬, Hill, I, p. 58; কোর্ট অফ ডাইরেক্টরসকে লেখা ওয়াটস ও কোলেটের চিঠি, চন্দননগর, ১৬ জুলাই ১৭৫৬, Hill, I, p. 104.
৩৯. Hill, I, pp. 62-63.
৪০. Hill, II, pp. 142-43.
৪১. কোম্পানিদের জব্দ করতে বা তাদের বেচাল দেখলে বাংলার নবাবরা অষ্টাদশ শতকের প্রথমার্ধে কোম্পানির কুঠি বা বাণিজ্য অবরোধ করে তাদের সোজা পথে আনার চেষ্টা করতেন।
৪২. ফোর্ট উইলিয়াম কাউন্সিলকে লেখা ফ্রান্সিস সাইকসের [Francis sykes] চিঠি, কাশিমবাজার, ৪ জুন ১৭৫৬, Hill, I, p. 10.
৪৩. জাঁ ল’-র তথ্য [Law’s Memoir, Hill, III, 166] অবলম্বন করে হিল জানাচ্ছেন যে ওয়াটসের হাত দুটি পেছনে বাঁধা অবস্থায় তাঁকে বন্দি হিসেবে সিরাজের সামনে উপস্থিত করা হয় (Hill, I, p. lix)| অন্যদিকে উইলিয়াম টুক লিখছেন যে ওয়াটসের হাত দুটি একটা রুমাল দিয়ে মোড়া হয়েছিল, শুধুমাত্র ওয়াটসের বশ্যতা স্বীকার বোঝাবার জন্য (Tooke’s Narrative, Hill, I, p. 252)৷ এটা যদিও বলা হয় যে ওয়াটস এবং কোলেট দু’জনকেই বন্দি করে রাখা হয়েছিল, তাঁরা কেউ কিন্তু এই অভিযোগ করেননি যে তাঁদের হাত পা বেঁধে রাখা হয়েছিল (ফোর্ট সেন্ট জর্জ কাউন্সিলকে লেখা ওয়াটস ও কোলেটের চিঠি, ২ জুলাই ১৭৫৬, Hill, I, p. 46; কোর্ট অফ ডাইরেক্টরসকে লেখা ওয়াটস ও কোলেটের চিঠি, Hill, I, p. 10)। এখানে উল্লেখযোগ্য যে সাইকস ও কোলেট, যাঁরা দুজনেই তখন কাশিমবাজারে ছিলেন, ৪ জুন ১৭৫৬-তে লিখছেন যে নবাব কলকাতা রওনা হওয়ার সময় তাঁর সঙ্গে ওয়াটস, কোলেট ও বেটসনকে সঙ্গে নিয়ে যান, কিন্তু বন্দি করে নিয়ে যান, এমন কথা লেখেননি (ফোর্ট উইলিয়াম কাউন্সিলকে লেখা কোলেটের চিঠি, ৪ জুন ১৭৫৬, Hill, I, p. 9; সাইকসের চিঠি, ৪ জুন ১৭৫৬, Hill, I, p. 10)। একটা বেশ চালু গল্প হচ্ছে যে ওয়াটস সিরাজের পা জড়িয়ে ধরে ‘আমি তোমার গোলাম’, ‘আমি তোমার গোলাম’ বলে কান্নাকাটি করেছিলেন। সেটা নেহাতই বাজারে গল্প, যার কোনও ভিত্তি নেই। এমনকী হিল পর্যন্ত এটা বিশ্বাস করেন না। কিন্তু তা সত্ত্বেও এখনও কোনও কোনও ঐতিহাসিক এ গল্পের পুনরাবৃত্তি করার লোভ সামলাতে পারেন না। যেমন রজতকান্ত রায়, পলাশী, পৃ. ২৬, ২৯; ‘Colonial Penetration’, p. 10.