একজন বলছিল, বাকশক্তি পুরোপুরি লোপ পেয়েছে। সব পরিষ্কার করে ফেলা হয়েছে এবং আমার মনে হয় কোনো ক্ষতি হয়নি। তার মূল ব্রেইন ওয়েভের প্রকৃত গঠন ফিরিয়ে আনাটা অত্যন্ত জরুরি ছিল।’ কথাগুলো তার কাছে দুর্বোধ্য মনে হয়।
তারপর কামরায় কেউ একজন এসে তাকে কিছু প্রয়োগ করল। ফলে সে দীর্ঘ সময় ঘুমিয়ে থাকল।
এবং যখন সেই সময় পেরিয়ে গেল, বিছানাটা হঠাৎ করেই বিছানা হয়ে গেল এবং বুঝতে পারল যে সে হাসপাতালে রয়েছে। শোনা কথাগুলোর অর্থও তার কাছে পরিষ্কার হয়ে গেল।
সে উঠে বসল ‘কী ঘটছে? ফার্স্ট স্পিকার তার পাশে ছিলেন, ‘তুমি এখন দ্বিতীয় ফাউণ্ডেশনে এবং তুমি তোমার মাইণ্ড ফিরে পেয়েছ–তোমার আসল মাইও।’
‘হ্যাঁ! হ্যাঁ’ চ্যানিশ হঠাৎ করেই বুঝতে পারল সে সেই এবং এর আনন্দ বর্ণনা করা কঠিন।
‘এখন বল, ফার্স্ট স্পিকার বললেন, তুমি জানো দ্বিতীয় ফাউণ্ডেশন কোথায়?’
এবং সত্যটা বিশাল স্রোতের মতো আছড়ে পড়ল, চ্যানিশ কোনো উত্তর দিল না। এবলিং মিস-এর মতোই সেও বিপুল বিস্ময়ে অনুভূতিহীন হয়ে গেল।
অবশেষে সে মাথা ঝাঁকি দিয়ে বলল, ‘স্টারস অব দ্য গ্যালাক্সি, এখন আমি জানি! আমি জানি!’