অধ্যায় ১৬ ১৫০১ সালে পারস্যে সাফায়েদ রাজত্বকালে শিয়া মুসলিমদের প্রসার ঘটে। ইসলামের প্রথম শতাব্দিতে শিয়া ও সুন্নি সম্প্রদায়ের মধ্যে দুরত্ব সৃষ্টি হয়। মুলত হযরত মুহাম্মদের সুযোগ্য উত্তরাধীকারী কে হবেন- এ নিয়ে দ্বন্দ্বকে কেন্দ্র করে এই সম্প্রদায়ের মধ্যে দূরত্ব তৈরি হয়। শিয়ারা দাবি করে প্রথম খলিফা হযরত মুহাম্মদের চাচাতো ভাই ইমাম হাসান ও হোসেনের পিতা হযরত আলীকে করা উচিৎ। শিয়া শব্দের অর্থ দল এবং আলীর দল শব্দ থেকে এটি এসেছে। সুন্নি বলতে তাঁদের বুঝায় মুহাম্মদের সুন্নাহ যারা অনুসরণ করেন তাঁদের। পরবর্তীতে ইসলামের এই দুই সম্প্রদায়ের মধ্যে ষোড়শ শতাব্দিতে দূরত্বটা আরো একটু বাড়ে। তখন নামাজের রীতি নিয়েও পার্থক্য তৈরি হয়। হুমায়ূন কিছুটা শিয়াপন্থি হয়ে উঠেছিলেন।
অধ্যায় ১৭ কাবুলের ঐতিহাসিক দেয়াল ঘুরে দেখান কামরান যেখানে হুমায়ূনের কয়েকটি হামলার চিহ্ন আঁকা রয়েছে। একাধিকবার দুই ভাইয়ের মধ্যে শহরটি হাত বদল হয়।
অধ্যায় ২০ ১৫৪৫ সালের মে মাসে শেরশাহ মারা যান।
অধ্যায় ২১ ১৫৫১ সালে এক যুদ্ধে মারা যান হিন্দাল। এ নিয়ে বিভিন্ন বর্ণনা রয়েছে এতে।
অধ্যায় ২৩ জওহর কামরানকে অন্ধ করার বর্ণনা দেন। কামরানকে মক্কায় পাঠানো হয়। ১৫৫৭ সালে তিনি সৌদি আরবে মারা যান।
অধ্যায় ২৪ ১৫৫৩ সালের অক্টোবরে মারা যান ইসলাম শাহ।
অধ্যায় ২৬ ১৫৫৫ সালের জুনে শিরহিন্দের যুদ্ধ হয়। ১৫৫৫ সালের শেষের দিকে দিল্লিতে প্রবেশ করেন হুমায়ূন।
অধ্যায় ২৭ ১৫৫৯ সালে মারা যান সিকন্দর শাহ।
অধ্যায় ২৮ ১৫৫৬ সালের ২৪ জানুয়ারিতে মারা যান হুমায়ূন। দিল্লিতে এখনও তার মার্বেল পাথরের সমাধি রয়েছে। এটি একটি সুন্দর স্থাপত্যকীর্তি এবং অবশ্যই তাজমহলের আগের অন্যতম সমাধিক্ষেত্র।