কি করে জানলে? রবিন জিজ্ঞেস করল।
টার্নারই বলেছে।
টার্নারই তাহলে ভূত দেখিয়েছে? মুসা বলল।
সে-ও দেখিয়েছে, মরিসনও দেখিয়েছে। টর্চের মত দেখতে, হাতে নিয়ে ঘুরলে কেউ সন্দেহ করে না। পকেটেও জায়গা হয়, পকেটে ঢুকিয়ে রাখল কিশোর। তিন গোয়েন্দার হেডকোয়ার্টারে স্যুভনির রাখব এটা। চিত্রপরিচালকের দিকে ফিরে বলল, তাহলে এখন যাই, স্যার।
কিছু খাবে না? আইসক্রীম?
মুসার মুখটা হাসি হাসি হয়ে গেল, কিন্তু সেদিকে খেয়াল না দিয়ে উঠে পড়ল কিশোর।
না, স্যার, বাড়ি গিয়ে একবারে খাব। চলি।
একে একে বেরিয়ে গেল ওরা অফিস থেকে।
পেছনে তাকিয়ে রইলেন চিত্রপরিচালক। আপনমনেই বিড়বিড় করলেন, আশ্চর্য এক ছেলে! শার্লক হোমসের কিশোর সংস্করণ। শুধু একটা কুকুরের আচরণ থেকেই… হাত বাড়িয়ে বেলপুশ টিপে বেয়ারাকে ডাকলেন। লাঞ্চের সময় পেরিয়ে যাচ্ছে।