আয়াতঃ 088.020
এবং পৃথিবীর দিকে যে, তা কিভাবে সমতল বিছানো হয়েছে?
And at the earth, how it is spread out?
وَإِلَى الْأَرْضِ كَيْفَ سُطِحَتْ
Wa-ila al-ardi kayfa sutihat
YUSUFALI: And at the Earth, how it is spread out?
PICKTHAL: And the earth, how it is spread?
SHAKIR: And the earth, how it is made a vast expanse?
KHALIFA: And the earth and how it is built.
২০। এবং পৃথিবীর প্রতি, কি ভাবে উহাকে বিস্তৃত করা হয়েছে ? ৬১০৬
৬১০৬। চতুর্থ এবং শেষ উদাহরণ স্থাপন করা হয়েছে সমগ্র ভূমন্ডলের, যেখানে প্রাণের বিকাশ ঘটেছে এবং যা মানুষের বসবাসের উপযোগী করা হয়েছে। ভূগোল বিজ্ঞানের মাধ্যমে আমরা জানি যে, পৃথিবী গোলাকার ; কিন্তু কি আশ্চর্যভাবে বসবাসকারী মানুষের নিকট তা সমতল মনে হয়। ভূমন্ডলে সৃষ্টি করা হয়েছে সমতলভূমি, উপত্যকা, পর্বত, মরুভূমি, সমুদ্র ইত্যাদি। এ সব সৃষ্টির মাঝে এত সুসামঞ্জস্য বিদ্যমান,যে সামান্য চিন্তা করলেই মানুষের ধারণার মাঝে ধরা দেয় স্রষ্টার জ্ঞান ও প্রজ্ঞার স্বাক্ষর যা মানুষের কল্যাণের জন্য সৃষ্টি করা হয়েছে। এর পরেও কি মানুষ পৃথিবীর ক্ষণস্থায়ী জীবনের প্রকৃত উদ্দেশ্য অনুধাবনে ব্যর্থ হবে? তারা কি স্রষ্টার অস্তিত্বকে অন্তরের মাঝে উপলব্ধিতে সক্ষম হবে না ? তারা কি বুঝতে সক্ষম হবে না যে, এ সকল কিছুই সৃষ্টি করা হয়েছে মানুষের কল্যাণের জন্য। মানুষ যাতে পৃথিবীর জীবনে এক নির্দ্দিষ্ট উদ্দেশ্যের প্রতি নিবেদিত হয়। পৃথিবীতে তাকে প্রেরণ করা হয়েছে সুনির্দ্দিষ্ট কর্তব্য সম্পাদনের জন্য, যার সুনির্দ্দিষ্ট হিসাব তাকে দিতে হবে।
আয়াতঃ 088.021
অতএব, আপনি উপদেশ দিন, আপনি তো কেবল একজন উপদেশদাতা,
So remind them (O Muhammad (Peace be upon him)), you are only a one who reminds.
فَذَكِّرْ إِنَّمَا أَنتَ مُذَكِّرٌ
Fathakkir innama anta muthakkirun
YUSUFALI: Therefore do thou give admonition, for thou art one to admonish.
PICKTHAL: Remind them, for thou art but a remembrancer,
SHAKIR: Therefore do remind, for you are only a reminder.
KHALIFA: You shall remind, for your mission is to deliver this reminder.
২১। সুতারাং তুমি উপদেশ দাও, কেননা তুমি তো একজন উপদেশদাতা।
২২। তুমি তো ওদের কর্মবিধায়ক নও। ৬১০৭
৬১০৭। রাসুলকে (সা) আল্লাহ্ প্রেরণ করেছেন মানুষকে উপদেশ দান করার জন্য। তাদের সঠিক পথের নির্দ্দেশনা দানের জন্য। মানুষের উপরে জোর জবরদস্তি করা তাঁর কাজ নয়। ধর্মের ব্যাপারে তিনি কাউকে শাস্তি দান করতে পারেন না। শাস্তি দেয়ার মালিক একমাত্র আল্লাহ্। তবে বিধর্মীদের সাবধান করা হয়েছে যে, পরলোকে তারা অবশ্যই শাস্তি লাভ করবে এবং সেদিন প্রতিটি জিনিষেরই প্রকৃত মূল্যবোধ প্রতিষ্ঠিত হবে।
আয়াতঃ 088.022
আপনি তাদের শাসক নন,
You are not a dictator over them.
لَّسْتَ عَلَيْهِم بِمُصَيْطِرٍ
Lasta AAalayhim bimusaytirin
YUSUFALI: Thou art not one to manage (men’s) affairs.
PICKTHAL: Thou art not at all a warder over them.
SHAKIR: You are not a watcher over them;
KHALIFA: You have no power over them.
২১। সুতারাং তুমি উপদেশ দাও, কেননা তুমি তো একজন উপদেশদাতা।
২২। তুমি তো ওদের কর্মবিধায়ক নও। ৬১০৭
৬১০৭। রাসুলকে (সা) আল্লাহ্ প্রেরণ করেছেন মানুষকে উপদেশ দান করার জন্য। তাদের সঠিক পথের নির্দ্দেশনা দানের জন্য। মানুষের উপরে জোর জবরদস্তি করা তাঁর কাজ নয়। ধর্মের ব্যাপারে তিনি কাউকে শাস্তি দান করতে পারেন না। শাস্তি দেয়ার মালিক একমাত্র আল্লাহ্। তবে বিধর্মীদের সাবধান করা হয়েছে যে, পরলোকে তারা অবশ্যই শাস্তি লাভ করবে এবং সেদিন প্রতিটি জিনিষেরই প্রকৃত মূল্যবোধ প্রতিষ্ঠিত হবে।
আয়াতঃ 088.023
কিন্তু যে মুখ ফিরিয়ে নেয় ও কাফের হয়ে যায়,
Save the one who turns away and disbelieves
إِلَّا مَن تَوَلَّى وَكَفَرَ
Illa man tawalla wakafara
YUSUFALI: But if any turn away and reject Allah,-
PICKTHAL: But whoso is averse and disbelieveth,
SHAKIR: But whoever turns back and disbelieves,
KHALIFA: As for those who turn away and disbelieve.
২৩। কিন্তু কেউ যদি মুখ ফিরিয়ে নেয়, এবং আল্লাহকে প্রত্যাখান করে ; –
আয়াতঃ 088.024
আল্লাহ তাকে মহা আযাব দেবেন।
Then Allâh will punish him with the greatest punishment.
فَيُعَذِّبُهُ اللَّهُ الْعَذَابَ الْأَكْبَرَ
FayuAAaththibuhu Allahu alAAathaba al-akbara
YUSUFALI: Allah will punish him with a mighty Punishment,
PICKTHAL: Allah will punish him with direst punishment.
SHAKIR: Allah will chastise him with the greatest chastisement.
KHALIFA: GOD will commit them to the great retribution.
২৪। আল্লাহ্ তাকে মহাশাস্তি দেবেন,
আয়াতঃ 088.025
নিশ্চয় তাদের প্রত্যাবর্তন আমারই নিকট,
Verily, to Us will be their return;