২৮। এবং আঙ্গুর এবং পুষ্টিকর উদ্ভিদ,
২৯। জলপাই ও খেজুর
৩০। এবং চতুর্দ্দিক ঘেরা ঘন গাছের বাগান ৫৯৬৩,
৫৯৬৩। টিকা নং ৫৯৬১ তে বর্ণিত শুধু খাদ্য উৎপাদনকারী উদ্ভিদও নয়, আল্লাহ্ আরও দান করেছেন নয়নাভিরাম সৌন্দর্যমন্ডিত উদ্যানের উদ্ভিদ জগত, সুউচ্চ বৃক্ষ, যা সুস্বাদু ফল উৎপাদন করে থাকে বা অন্য প্রয়োজনীয় কাজে কাঠের ব্যবহার হয়। পশু জগতের জন্য দান করা হয়েছে বহু ধরণের ঘাস।
আয়াতঃ 080.030
ঘন উদ্যান,
And gardens, dense with many trees,
وَحَدَائِقَ غُلْبًا
Wahada-iqa ghulban
YUSUFALI: And enclosed Gardens, dense with lofty trees,
PICKTHAL: And garden-closes of thick foliage
SHAKIR: And thick gardens,
KHALIFA: A variety of orchards.
২৮। এবং আঙ্গুর এবং পুষ্টিকর উদ্ভিদ,
২৯। জলপাই ও খেজুর
৩০। এবং চতুর্দ্দিক ঘেরা ঘন গাছের বাগান ৫৯৬৩,
৫৯৬৩। টিকা নং ৫৯৬১ তে বর্ণিত শুধু খাদ্য উৎপাদনকারী উদ্ভিদও নয়, আল্লাহ্ আরও দান করেছেন নয়নাভিরাম সৌন্দর্যমন্ডিত উদ্যানের উদ্ভিদ জগত, সুউচ্চ বৃক্ষ, যা সুস্বাদু ফল উৎপাদন করে থাকে বা অন্য প্রয়োজনীয় কাজে কাঠের ব্যবহার হয়। পশু জগতের জন্য দান করা হয়েছে বহু ধরণের ঘাস।
আয়াতঃ 080.031
ফল এবং ঘাস
And fruits and Abba (herbage, etc.),
وَفَاكِهَةً وَأَبًّا
Wafakihatan waabban
YUSUFALI: And fruits and fodder,-
PICKTHAL: And fruits and grasses:
SHAKIR: And fruits and herbage
KHALIFA: Fruits and vegetables.
৩১। এবং ফলমূল এবং তৃণলতা,
৩২। তোমাদের ও তোমাদের গৃহপালিত পশুদের সুবিধার জন্য ৫৯৬৪।
৫৯৬৪। এই একই আয়াত আবৃত্তি করা হয়েছে সূরা [ ৭৯: ৩৩ ] আয়াতে। সেখানে টিকা নং ৫৯৪০ তে ব্যপক আলোচনা করা হয়েছে।
আয়াতঃ 080.032
তোমাদেরও তোমাদের চতুস্পদ জন্তুদের উপাকারার্থে।
(To be) a provision and benefit for you and your cattle.
مَّتَاعًا لَّكُمْ وَلِأَنْعَامِكُمْ
MataAAan lakum wali-anAAamikum
YUSUFALI: For use and convenience to you and your cattle.
PICKTHAL: Provision for you and your cattle.
SHAKIR: A provision for you and for your cattle.
KHALIFA: To provide life support for you and your animals.
৩১। এবং ফলমূল এবং তৃণলতা,
৩২। তোমাদের ও তোমাদের গৃহপালিত পশুদের সুবিধার জন্য ৫৯৬৪।
৫৯৬৪। এই একই আয়াত আবৃত্তি করা হয়েছে সূরা [ ৭৯: ৩৩ ] আয়াতে। সেখানে টিকা নং ৫৯৪০ তে ব্যপক আলোচনা করা হয়েছে।
আয়াতঃ 080.033
অতঃপর যেদিন কর্ণবিদারক নাদ আসবে,
Then, when there comes As-Sâkhkhah (the Day of Resurrection’s second blowing of Trumpet),
فَإِذَا جَاءتِ الصَّاخَّةُ
Fa-itha jaati alssakhkhatu
YUSUFALI: At length, when there comes the Deafening Noise,-
PICKTHAL: But when the Shout cometh
SHAKIR: But when the deafening cry comes,
KHALIFA: Then, when the blow comes to pass.
৩৩। অবশেষে যখন কর্ণবিদীর্ণকারী [ শিঙ্গার ] ভীষণ আওয়াজ উপস্থিত হবে ৫৯৬৫,
৫৯৬৫। ‘সাজ্জা ‘ এই শব্দটির আভিধানিক অর্থ মহানাদ, কিন্তু কোরাণ শরীফে এ শব্দটি কেয়ামত অর্থে ব্যবহৃত। কেয়ামত হচ্ছে শেষ বিচার সংঘটিত হওয়ার পূর্ব অবস্থা।
আয়াতঃ 080.034
সেদিন পলায়ন করবে মানুষ তার ভ্রাতার কাছ থেকে,
That Day shall a man flee from his brother,
يَوْمَ يَفِرُّ الْمَرْءُ مِنْ أَخِيهِ
Yawma yafirru almaro min akheehi
YUSUFALI: That Day shall a man flee from his own brother,
PICKTHAL: On the day when a man fleeth from his brother
SHAKIR: The day on which a man shall fly from his brother,
KHALIFA: That is the day when one flees from his brother.
৩৪। সেদিন মানুষ পলায়ন করবে আপন ভাই থেকে,
৩৫। এবং তার মাতা ও পিতা থেকে,
৩৬। এবং তার স্ত্রী এবং সন্তান -সন্ততি থেকে। ৫৯৬৬
৫৯৬৬। যাদের পৃথিবীর জীবনে অত্যন্ত আপন বলে মনে হবে, কেয়ামতের বিভিষিকায় সেদিন কেউ কাউকে চিনতে পারবে না। কেউ কারও সাহাযার্থে এগিয়ে আসবে না। এমনকি সেদিন কেউ কারও দুঃখ, ব্যথা বা অপমানের সমবেদনা প্রকাশে আগ্রহী হবে না। কারণ প্রত্যেকেরই নিজ নিজ দুঃখ কষ্টের সীমা পরিসীমা থাকবে না। অপরপক্ষে যারা পূণ্যাত্মা তারা তাদের পূণ্যাত্মা পরিবারের সাথে মিলিত হওয়ার সুযোগ লাভ করবেন [৫২ : ২১ ] ; সেদিন পূণ্যাত্মাদের মুখ খুশী ও আনন্দে উজ্জ্বল হয়ে উঠবে [ ৮০ : ৩৮- ৩৯ ]।
আয়াতঃ 080.035
তার মাতা, তার পিতা,
And from his mother and his father,
وَأُمِّهِ وَأَبِيهِ
Waommihi waabeehi
YUSUFALI: And from his mother and his father,
PICKTHAL: And his mother and his father
SHAKIR: And his mother and his father,
KHALIFA: From his mother and father.
৩৪। সেদিন মানুষ পলায়ন করবে আপন ভাই থেকে,
৩৫। এবং তার মাতা ও পিতা থেকে,
৩৬। এবং তার স্ত্রী এবং সন্তান -সন্ততি থেকে। ৫৯৬৬
৫৯৬৬। যাদের পৃথিবীর জীবনে অত্যন্ত আপন বলে মনে হবে, কেয়ামতের বিভিষিকায় সেদিন কেউ কাউকে চিনতে পারবে না। কেউ কারও সাহাযার্থে এগিয়ে আসবে না। এমনকি সেদিন কেউ কারও দুঃখ, ব্যথা বা অপমানের সমবেদনা প্রকাশে আগ্রহী হবে না। কারণ প্রত্যেকেরই নিজ নিজ দুঃখ কষ্টের সীমা পরিসীমা থাকবে না। অপরপক্ষে যারা পূণ্যাত্মা তারা তাদের পূণ্যাত্মা পরিবারের সাথে মিলিত হওয়ার সুযোগ লাভ করবেন [৫২ : ২১ ] ; সেদিন পূণ্যাত্মাদের মুখ খুশী ও আনন্দে উজ্জ্বল হয়ে উঠবে [ ৮০ : ৩৮- ৩৯ ]।