আয়াতঃ 080.017
মানুষ ধ্বংস হোক, সে কত অকৃতজ্ঞ!
Be cursed (the disbelieving) man! How ungrateful he is!
قُتِلَ الْإِنسَانُ مَا أَكْفَرَهُ
Qutila al-insanu ma akfarahu
YUSUFALI: Woe to man! What hath made him reject Allah;
PICKTHAL: Man is (self-)destroyed: how ungrateful!
SHAKIR: Cursed be man! how ungrateful is he!
KHALIFA: Woe to the human being; he is so unappreciative!
১৪। [ যা সম্মানে ] উন্নত, পূত পবিত্র,
১৫। [ লিখিত হয়েছে ] সেই লিপিকরদের দ্বারা,
১৬। যারা সম্মানীয় এবং পূণ্যবান ও ন্যায়বান।
১৭। দুর্ভাগ্য মানুষের ! কেন সে আল্লাহকে প্রত্যাখান করে ?
১৮। তিনি তাকে কোন বস্তু থেকে সৃষ্টি করেছেন ?
১৯। এক বিন্দু বীর্য থেকে তিনি তাকে সৃষ্টি করেছেন ৫৯৫৭, এবং তারপরে তাকে সঠিক অনুপাতে গঠন করেছেন,
৫৯৫৭। দেখুন [ ৭৬ : ২ ] আয়াত ও টিকা ৫৮৩২। মানুষের সৃষ্টি হয়েছে প্রাণীর সৃষ্টির ন্যায় অতি নগন্য পদার্থ থেকে। কিন্তু মানুষ প্রাণী থেকে শ্রেষ্ঠ। তার এই শ্রেষ্ঠত্বের কারণ হচ্ছে আল্লাহ্ তাঁকে বিশেষ বুদ্ধিমত্তা ও বিশেষ বিশেষ মানসিক দক্ষতা দান করেছেন। তাঁর এই নশ্বর দেহের মাঝে বাস করে রূহু বা আত্মা। মানুষকে আল্লাহ্ ঐশ্বরিক অনুগ্রহ দান করেছেন, যে কারণে আল্লাহ্ তাঁকে পৃথিবীতে তাঁর প্রতিনিধি হিসেবে প্রেরণ করেছেন [ ২ : ৩০ ]। তাঁর আছে স্বাধীন ইচ্ছাশক্তি, আধ্যাত্মিক জগত, ভালোবাসার ক্ষমতা, যে ভালোবাসাকে সে বিশ্ব মানবতার মাঝে সম্প্রসারিত করতে সক্ষম। সীমিত ভাবে হলেও প্রকৃতিকে নিয়ন্ত্রণ করার ক্ষমতা সে রাখে। প্রাকৃতিক শক্তিকে সে মানুষের সেবায় নিয়োজিত করতে সক্ষম। সেই সাথে তাঁকে দেয়া হয়েছে বিচার ক্ষমতা বা বিবেক ফলে সে কখনও সীমা ছাড়িয়ে যায় না, সর্বদা মধ্য পথ অবলম্বন করে। এ ভাবেই মানব জীবনে চলার পথের যে বিভিন্ন ধারা তা মানুষের জন্য সহজ করে দিয়েছেন, ” অতঃপর উহার জন্য পথ সহজ করে দেন।”
আয়াতঃ 080.018
তিনি তাকে কি বস্তু থেকে সৃষ্টি করেছেন?
From what thing did He create him?
مِنْ أَيِّ شَيْءٍ خَلَقَهُ
Min ayyi shay-in khalaqahu
YUSUFALI: From what stuff hath He created him?
PICKTHAL: From what thing doth He create him?
SHAKIR: Of what thing did He create him?
KHALIFA: What did He create him from?
১৪। [ যা সম্মানে ] উন্নত, পূত পবিত্র,
১৫। [ লিখিত হয়েছে ] সেই লিপিকরদের দ্বারা,
১৬। যারা সম্মানীয় এবং পূণ্যবান ও ন্যায়বান।
১৭। দুর্ভাগ্য মানুষের ! কেন সে আল্লাহকে প্রত্যাখান করে ?
১৮। তিনি তাকে কোন বস্তু থেকে সৃষ্টি করেছেন ?
১৯। এক বিন্দু বীর্য থেকে তিনি তাকে সৃষ্টি করেছেন ৫৯৫৭, এবং তারপরে তাকে সঠিক অনুপাতে গঠন করেছেন,
৫৯৫৭। দেখুন [ ৭৬ : ২ ] আয়াত ও টিকা ৫৮৩২। মানুষের সৃষ্টি হয়েছে প্রাণীর সৃষ্টির ন্যায় অতি নগন্য পদার্থ থেকে। কিন্তু মানুষ প্রাণী থেকে শ্রেষ্ঠ। তার এই শ্রেষ্ঠত্বের কারণ হচ্ছে আল্লাহ্ তাঁকে বিশেষ বুদ্ধিমত্তা ও বিশেষ বিশেষ মানসিক দক্ষতা দান করেছেন। তাঁর এই নশ্বর দেহের মাঝে বাস করে রূহু বা আত্মা। মানুষকে আল্লাহ্ ঐশ্বরিক অনুগ্রহ দান করেছেন, যে কারণে আল্লাহ্ তাঁকে পৃথিবীতে তাঁর প্রতিনিধি হিসেবে প্রেরণ করেছেন [ ২ : ৩০ ]। তাঁর আছে স্বাধীন ইচ্ছাশক্তি, আধ্যাত্মিক জগত, ভালোবাসার ক্ষমতা, যে ভালোবাসাকে সে বিশ্ব মানবতার মাঝে সম্প্রসারিত করতে সক্ষম। সীমিত ভাবে হলেও প্রকৃতিকে নিয়ন্ত্রণ করার ক্ষমতা সে রাখে। প্রাকৃতিক শক্তিকে সে মানুষের সেবায় নিয়োজিত করতে সক্ষম। সেই সাথে তাঁকে দেয়া হয়েছে বিচার ক্ষমতা বা বিবেক ফলে সে কখনও সীমা ছাড়িয়ে যায় না, সর্বদা মধ্য পথ অবলম্বন করে। এ ভাবেই মানব জীবনে চলার পথের যে বিভিন্ন ধারা তা মানুষের জন্য সহজ করে দিয়েছেন, ” অতঃপর উহার জন্য পথ সহজ করে দেন।”
আয়াতঃ 080.019
শুক্র থেকে তাকে সৃষ্টি করেছেন, অতঃপর তাকে সুপরিমিত করেছেন।
From Nutfah (male and female semen drops) He created him, and then set him in due proportion;
مِن نُّطْفَةٍ خَلَقَهُ فَقَدَّرَهُ
Min nutfatin khalaqahu faqaddarahu
YUSUFALI: From a sperm-drop: He hath created him, and then mouldeth him in due proportions;
PICKTHAL: From a drop of seed. He createth him and proportioneth him,
SHAKIR: Of a small seed; He created him, then He made him according to a measure,
KHALIFA: From a tiny drop, He creates him and designs him.
১৪। [ যা সম্মানে ] উন্নত, পূত পবিত্র,
১৫। [ লিখিত হয়েছে ] সেই লিপিকরদের দ্বারা,
১৬। যারা সম্মানীয় এবং পূণ্যবান ও ন্যায়বান।
১৭। দুর্ভাগ্য মানুষের ! কেন সে আল্লাহকে প্রত্যাখান করে ?
১৮। তিনি তাকে কোন বস্তু থেকে সৃষ্টি করেছেন ?
১৯। এক বিন্দু বীর্য থেকে তিনি তাকে সৃষ্টি করেছেন ৫৯৫৭, এবং তারপরে তাকে সঠিক অনুপাতে গঠন করেছেন,
৫৯৫৭। দেখুন [ ৭৬ : ২ ] আয়াত ও টিকা ৫৮৩২। মানুষের সৃষ্টি হয়েছে প্রাণীর সৃষ্টির ন্যায় অতি নগন্য পদার্থ থেকে। কিন্তু মানুষ প্রাণী থেকে শ্রেষ্ঠ। তার এই শ্রেষ্ঠত্বের কারণ হচ্ছে আল্লাহ্ তাঁকে বিশেষ বুদ্ধিমত্তা ও বিশেষ বিশেষ মানসিক দক্ষতা দান করেছেন। তাঁর এই নশ্বর দেহের মাঝে বাস করে রূহু বা আত্মা। মানুষকে আল্লাহ্ ঐশ্বরিক অনুগ্রহ দান করেছেন, যে কারণে আল্লাহ্ তাঁকে পৃথিবীতে তাঁর প্রতিনিধি হিসেবে প্রেরণ করেছেন [ ২ : ৩০ ]। তাঁর আছে স্বাধীন ইচ্ছাশক্তি, আধ্যাত্মিক জগত, ভালোবাসার ক্ষমতা, যে ভালোবাসাকে সে বিশ্ব মানবতার মাঝে সম্প্রসারিত করতে সক্ষম। সীমিত ভাবে হলেও প্রকৃতিকে নিয়ন্ত্রণ করার ক্ষমতা সে রাখে। প্রাকৃতিক শক্তিকে সে মানুষের সেবায় নিয়োজিত করতে সক্ষম। সেই সাথে তাঁকে দেয়া হয়েছে বিচার ক্ষমতা বা বিবেক ফলে সে কখনও সীমা ছাড়িয়ে যায় না, সর্বদা মধ্য পথ অবলম্বন করে। এ ভাবেই মানব জীবনে চলার পথের যে বিভিন্ন ধারা তা মানুষের জন্য সহজ করে দিয়েছেন, ” অতঃপর উহার জন্য পথ সহজ করে দেন।”