প্রথম ও তৃতীয় খলিফার সময়ে যে সংশোধনী আনা হয়, তা ছিলো কোরাণের বিশুদ্ধতা সংরক্ষণের জন্য এবং সুবিন্যস্ত করার নিরাপদ কৌশল হিসেবে। কারণ সে সময়ে ইসলাম আরবের সীমান্ত অতিক্রম করে আরবীতে কথা বলেন না তাদের মাঝেও প্রসার লাভ করেছে। সুতারাং সেই বিশাল বিস্তৃতির মাঝে কোরাণের প্রচার ও প্রসারের জন্য সাবধানতার প্রয়োজন ছিলো বৈকি।
আয়াতঃ 080.014
উচ্চ পবিত্র পত্রসমূহে,
Exalted (in dignity), purified,
مَّرْفُوعَةٍ مُّطَهَّرَةٍ
MarfooAAatin mutahharatin
YUSUFALI: Exalted (in dignity), kept pure and holy,
PICKTHAL: Exalted, purified,
SHAKIR: Exalted, purified,
KHALIFA: Exalted and pure.
১৪। [ যা সম্মানে ] উন্নত, পূত পবিত্র,
১৫। [ লিখিত হয়েছে ] সেই লিপিকরদের দ্বারা,
১৬। যারা সম্মানীয় এবং পূণ্যবান ও ন্যায়বান।
১৭। দুর্ভাগ্য মানুষের ! কেন সে আল্লাহকে প্রত্যাখান করে ?
১৮। তিনি তাকে কোন বস্তু থেকে সৃষ্টি করেছেন ?
১৯। এক বিন্দু বীর্য থেকে তিনি তাকে সৃষ্টি করেছেন ৫৯৫৭, এবং তারপরে তাকে সঠিক অনুপাতে গঠন করেছেন,
৫৯৫৭। দেখুন [ ৭৬ : ২ ] আয়াত ও টিকা ৫৮৩২। মানুষের সৃষ্টি হয়েছে প্রাণীর সৃষ্টির ন্যায় অতি নগন্য পদার্থ থেকে। কিন্তু মানুষ প্রাণী থেকে শ্রেষ্ঠ। তার এই শ্রেষ্ঠত্বের কারণ হচ্ছে আল্লাহ্ তাঁকে বিশেষ বুদ্ধিমত্তা ও বিশেষ বিশেষ মানসিক দক্ষতা দান করেছেন। তাঁর এই নশ্বর দেহের মাঝে বাস করে রূহু বা আত্মা। মানুষকে আল্লাহ্ ঐশ্বরিক অনুগ্রহ দান করেছেন, যে কারণে আল্লাহ্ তাঁকে পৃথিবীতে তাঁর প্রতিনিধি হিসেবে প্রেরণ করেছেন [ ২ : ৩০ ]। তাঁর আছে স্বাধীন ইচ্ছাশক্তি, আধ্যাত্মিক জগত, ভালোবাসার ক্ষমতা, যে ভালোবাসাকে সে বিশ্ব মানবতার মাঝে সম্প্রসারিত করতে সক্ষম। সীমিত ভাবে হলেও প্রকৃতিকে নিয়ন্ত্রণ করার ক্ষমতা সে রাখে। প্রাকৃতিক শক্তিকে সে মানুষের সেবায় নিয়োজিত করতে সক্ষম। সেই সাথে তাঁকে দেয়া হয়েছে বিচার ক্ষমতা বা বিবেক ফলে সে কখনও সীমা ছাড়িয়ে যায় না, সর্বদা মধ্য পথ অবলম্বন করে। এ ভাবেই মানব জীবনে চলার পথের যে বিভিন্ন ধারা তা মানুষের জন্য সহজ করে দিয়েছেন, ” অতঃপর উহার জন্য পথ সহজ করে দেন।”
আয়াতঃ 080.015
লিপিকারের হস্তে,
In the hands of scribes (angels).
بِأَيْدِي سَفَرَةٍ
Bi-aydee safaratin
YUSUFALI: (Written) by the hands of scribes-
PICKTHAL: (Set down) by scribes
SHAKIR: In the hands of scribes
KHALIFA: (Written) by the hands of messengers.
১৪। [ যা সম্মানে ] উন্নত, পূত পবিত্র,
১৫। [ লিখিত হয়েছে ] সেই লিপিকরদের দ্বারা,
১৬। যারা সম্মানীয় এবং পূণ্যবান ও ন্যায়বান।
১৭। দুর্ভাগ্য মানুষের ! কেন সে আল্লাহকে প্রত্যাখান করে ?
১৮। তিনি তাকে কোন বস্তু থেকে সৃষ্টি করেছেন ?
১৯। এক বিন্দু বীর্য থেকে তিনি তাকে সৃষ্টি করেছেন ৫৯৫৭, এবং তারপরে তাকে সঠিক অনুপাতে গঠন করেছেন,
৫৯৫৭। দেখুন [ ৭৬ : ২ ] আয়াত ও টিকা ৫৮৩২। মানুষের সৃষ্টি হয়েছে প্রাণীর সৃষ্টির ন্যায় অতি নগন্য পদার্থ থেকে। কিন্তু মানুষ প্রাণী থেকে শ্রেষ্ঠ। তার এই শ্রেষ্ঠত্বের কারণ হচ্ছে আল্লাহ্ তাঁকে বিশেষ বুদ্ধিমত্তা ও বিশেষ বিশেষ মানসিক দক্ষতা দান করেছেন। তাঁর এই নশ্বর দেহের মাঝে বাস করে রূহু বা আত্মা। মানুষকে আল্লাহ্ ঐশ্বরিক অনুগ্রহ দান করেছেন, যে কারণে আল্লাহ্ তাঁকে পৃথিবীতে তাঁর প্রতিনিধি হিসেবে প্রেরণ করেছেন [ ২ : ৩০ ]। তাঁর আছে স্বাধীন ইচ্ছাশক্তি, আধ্যাত্মিক জগত, ভালোবাসার ক্ষমতা, যে ভালোবাসাকে সে বিশ্ব মানবতার মাঝে সম্প্রসারিত করতে সক্ষম। সীমিত ভাবে হলেও প্রকৃতিকে নিয়ন্ত্রণ করার ক্ষমতা সে রাখে। প্রাকৃতিক শক্তিকে সে মানুষের সেবায় নিয়োজিত করতে সক্ষম। সেই সাথে তাঁকে দেয়া হয়েছে বিচার ক্ষমতা বা বিবেক ফলে সে কখনও সীমা ছাড়িয়ে যায় না, সর্বদা মধ্য পথ অবলম্বন করে। এ ভাবেই মানব জীবনে চলার পথের যে বিভিন্ন ধারা তা মানুষের জন্য সহজ করে দিয়েছেন, ” অতঃপর উহার জন্য পথ সহজ করে দেন।”
আয়াতঃ 080.016
যারা মহৎ, পূত চরিত্র।
Honourable and obedient.
كِرَامٍ بَرَرَةٍ
Kiramin bararatin
YUSUFALI: Honourable and Pious and Just.
PICKTHAL: Noble and righteous.
SHAKIR: Noble, virtuous.
KHALIFA: Who are honorable and righteous.
১৪। [ যা সম্মানে ] উন্নত, পূত পবিত্র,
১৫। [ লিখিত হয়েছে ] সেই লিপিকরদের দ্বারা,
১৬। যারা সম্মানীয় এবং পূণ্যবান ও ন্যায়বান।
১৭। দুর্ভাগ্য মানুষের ! কেন সে আল্লাহকে প্রত্যাখান করে ?
১৮। তিনি তাকে কোন বস্তু থেকে সৃষ্টি করেছেন ?
১৯। এক বিন্দু বীর্য থেকে তিনি তাকে সৃষ্টি করেছেন ৫৯৫৭, এবং তারপরে তাকে সঠিক অনুপাতে গঠন করেছেন,
৫৯৫৭। দেখুন [ ৭৬ : ২ ] আয়াত ও টিকা ৫৮৩২। মানুষের সৃষ্টি হয়েছে প্রাণীর সৃষ্টির ন্যায় অতি নগন্য পদার্থ থেকে। কিন্তু মানুষ প্রাণী থেকে শ্রেষ্ঠ। তার এই শ্রেষ্ঠত্বের কারণ হচ্ছে আল্লাহ্ তাঁকে বিশেষ বুদ্ধিমত্তা ও বিশেষ বিশেষ মানসিক দক্ষতা দান করেছেন। তাঁর এই নশ্বর দেহের মাঝে বাস করে রূহু বা আত্মা। মানুষকে আল্লাহ্ ঐশ্বরিক অনুগ্রহ দান করেছেন, যে কারণে আল্লাহ্ তাঁকে পৃথিবীতে তাঁর প্রতিনিধি হিসেবে প্রেরণ করেছেন [ ২ : ৩০ ]। তাঁর আছে স্বাধীন ইচ্ছাশক্তি, আধ্যাত্মিক জগত, ভালোবাসার ক্ষমতা, যে ভালোবাসাকে সে বিশ্ব মানবতার মাঝে সম্প্রসারিত করতে সক্ষম। সীমিত ভাবে হলেও প্রকৃতিকে নিয়ন্ত্রণ করার ক্ষমতা সে রাখে। প্রাকৃতিক শক্তিকে সে মানুষের সেবায় নিয়োজিত করতে সক্ষম। সেই সাথে তাঁকে দেয়া হয়েছে বিচার ক্ষমতা বা বিবেক ফলে সে কখনও সীমা ছাড়িয়ে যায় না, সর্বদা মধ্য পথ অবলম্বন করে। এ ভাবেই মানব জীবনে চলার পথের যে বিভিন্ন ধারা তা মানুষের জন্য সহজ করে দিয়েছেন, ” অতঃপর উহার জন্য পথ সহজ করে দেন।”