كَلَّا سَيَعْلَمُونَ
Kalla sayaAAlamoona
YUSUFALI: Verily, they shall soon (come to) know!
PICKTHAL: Nay, but they will come to know!
SHAKIR: Nay! they shall soon come to know
KHALIFA: Indeed, they will find out.
৩। যে বিষয়ে তাদের মতৈক্য নাই।
৪। সত্য-সত্যই শীঘ্রই তারা জানতে পারবে,
৫। সত্য-সত্যই শীঘ্রই তারা জানতে পারবে,
৬। আমি কি ভূমিকে বিস্তৃত স্থান করি নাই, ৫৮৯০।
৭। এবং পর্বত সমূহকে পেরেক ?
৫৮৯০। দেখুন [ ১৬ : ১৫ ] আয়াতের টিকা ২০৩৮। আরও দেখুন [ ১৩ : ৩ ] এবং [ ১৫ : ১৯ ] আয়াত। এসব আয়াতে বলা হয়েছে যে, আল্লাহ্ ভূমন্ডলকে কার্পেটের ন্যায় বিস্তৃত করেছেন এবং কার্পেটকে স্বস্থানে রাখার জন্য যেরূপ পেরেকের প্রয়োজন হয় সেরূপ পর্বতকে সৃষ্টি করেছেন, যেনো ভূঅভ্যন্তরস্ত চলমান শিলারাশির কম্পন থেকে ভূপৃষ্ঠকে রক্ষা করে। এই সূরাতে আল্লাহ্র সৃষ্টির নিদর্শন সমূহকে একের পরে এক উপস্থাপন করা হয়েছে। প্রাকৃতিক দৃশ্যের বিশদ চিত্র অংকন করা হয়েছে [ ৬ – ৭ ] আয়াতে। এর পরে এসেছে মানুষকে জোড়ায় জোড়ায় সৃষ্টির বিষয়। তার পরে ধারাবাহিক ভাবে বর্ণনা করা হয়েছে মানুষের বিশ্রাম ও কাজকে যা সম্পৃক্ত করা হয়েছে রাত্রি ও দিনের সাথে [ ৮- ১১ ] আয়াত। অসীম নীল আকাশ যা বিন্যস্ত করা হয়েছে সপ্ত আকাশে এবং সুশোভিত করা হয়েছে অত্যুজ্জ্বল আলোকমালাতে [ ১২ – ১৩ ] আয়াত। মেঘ ও বৃষ্টি এবং ফসলের প্রাচুর্য। এভাবেই আকাশ, পৃথিবী ও মানুষকে এক সূত্রে গ্রথিত করা হয়েছে [ ১৪ – ১৬ ] আয়াত। সৃষ্টির বিভিন্ন নিদর্শনের মাধ্যমে মানুষের মনোযোগ আকর্ষণ করা হয়েছে আল্লাহ্র সার্বভৌমত্বের প্রতি এবং পরলোকের জীবনের প্রতি।
আয়াতঃ 078.006
আমি কি করিনি ভূমিকে বিছানা
Have We not made the earth as a bed,
أَلَمْ نَجْعَلِ الْأَرْضَ مِهَادًا
Alam najAAali al-arda mihadan
YUSUFALI: Have We not made the earth as a wide expanse,
PICKTHAL: Have We not made the earth an expanse,
SHAKIR: Have We not made the earth an even expanse?
KHALIFA: Did we not make the earth habitable?
৩। যে বিষয়ে তাদের মতৈক্য নাই।
৪। সত্য-সত্যই শীঘ্রই তারা জানতে পারবে,
৫। সত্য-সত্যই শীঘ্রই তারা জানতে পারবে,
৬। আমি কি ভূমিকে বিস্তৃত স্থান করি নাই, ৫৮৯০।
৭। এবং পর্বত সমূহকে পেরেক ?
৫৮৯০। দেখুন [ ১৬ : ১৫ ] আয়াতের টিকা ২০৩৮। আরও দেখুন [ ১৩ : ৩ ] এবং [ ১৫ : ১৯ ] আয়াত। এসব আয়াতে বলা হয়েছে যে, আল্লাহ্ ভূমন্ডলকে কার্পেটের ন্যায় বিস্তৃত করেছেন এবং কার্পেটকে স্বস্থানে রাখার জন্য যেরূপ পেরেকের প্রয়োজন হয় সেরূপ পর্বতকে সৃষ্টি করেছেন, যেনো ভূঅভ্যন্তরস্ত চলমান শিলারাশির কম্পন থেকে ভূপৃষ্ঠকে রক্ষা করে। এই সূরাতে আল্লাহ্র সৃষ্টির নিদর্শন সমূহকে একের পরে এক উপস্থাপন করা হয়েছে। প্রাকৃতিক দৃশ্যের বিশদ চিত্র অংকন করা হয়েছে [ ৬ – ৭ ] আয়াতে। এর পরে এসেছে মানুষকে জোড়ায় জোড়ায় সৃষ্টির বিষয়। তার পরে ধারাবাহিক ভাবে বর্ণনা করা হয়েছে মানুষের বিশ্রাম ও কাজকে যা সম্পৃক্ত করা হয়েছে রাত্রি ও দিনের সাথে [ ৮- ১১ ] আয়াত। অসীম নীল আকাশ যা বিন্যস্ত করা হয়েছে সপ্ত আকাশে এবং সুশোভিত করা হয়েছে অত্যুজ্জ্বল আলোকমালাতে [ ১২ – ১৩ ] আয়াত। মেঘ ও বৃষ্টি এবং ফসলের প্রাচুর্য। এভাবেই আকাশ, পৃথিবী ও মানুষকে এক সূত্রে গ্রথিত করা হয়েছে [ ১৪ – ১৬ ] আয়াত। সৃষ্টির বিভিন্ন নিদর্শনের মাধ্যমে মানুষের মনোযোগ আকর্ষণ করা হয়েছে আল্লাহ্র সার্বভৌমত্বের প্রতি এবং পরলোকের জীবনের প্রতি।
আয়াতঃ 078.007
এবং পর্বতমালাকে পেরেক?
And the mountains as pegs?
وَالْجِبَالَ أَوْتَادًا
Waaljibala awtadan
YUSUFALI: And the mountains as pegs?
PICKTHAL: And the high hills bulwarks?
SHAKIR: And the mountains as projections (thereon)?
KHALIFA: And the mountains stabilizers?
৩। যে বিষয়ে তাদের মতৈক্য নাই।
৪। সত্য-সত্যই শীঘ্রই তারা জানতে পারবে,
৫। সত্য-সত্যই শীঘ্রই তারা জানতে পারবে,
৬। আমি কি ভূমিকে বিস্তৃত স্থান করি নাই, ৫৮৯০।
৭। এবং পর্বত সমূহকে পেরেক ?
৫৮৯০। দেখুন [ ১৬ : ১৫ ] আয়াতের টিকা ২০৩৮। আরও দেখুন [ ১৩ : ৩ ] এবং [ ১৫ : ১৯ ] আয়াত। এসব আয়াতে বলা হয়েছে যে, আল্লাহ্ ভূমন্ডলকে কার্পেটের ন্যায় বিস্তৃত করেছেন এবং কার্পেটকে স্বস্থানে রাখার জন্য যেরূপ পেরেকের প্রয়োজন হয় সেরূপ পর্বতকে সৃষ্টি করেছেন, যেনো ভূঅভ্যন্তরস্ত চলমান শিলারাশির কম্পন থেকে ভূপৃষ্ঠকে রক্ষা করে। এই সূরাতে আল্লাহ্র সৃষ্টির নিদর্শন সমূহকে একের পরে এক উপস্থাপন করা হয়েছে। প্রাকৃতিক দৃশ্যের বিশদ চিত্র অংকন করা হয়েছে [ ৬ – ৭ ] আয়াতে। এর পরে এসেছে মানুষকে জোড়ায় জোড়ায় সৃষ্টির বিষয়। তার পরে ধারাবাহিক ভাবে বর্ণনা করা হয়েছে মানুষের বিশ্রাম ও কাজকে যা সম্পৃক্ত করা হয়েছে রাত্রি ও দিনের সাথে [ ৮- ১১ ] আয়াত। অসীম নীল আকাশ যা বিন্যস্ত করা হয়েছে সপ্ত আকাশে এবং সুশোভিত করা হয়েছে অত্যুজ্জ্বল আলোকমালাতে [ ১২ – ১৩ ] আয়াত। মেঘ ও বৃষ্টি এবং ফসলের প্রাচুর্য। এভাবেই আকাশ, পৃথিবী ও মানুষকে এক সূত্রে গ্রথিত করা হয়েছে [ ১৪ – ১৬ ] আয়াত। সৃষ্টির বিভিন্ন নিদর্শনের মাধ্যমে মানুষের মনোযোগ আকর্ষণ করা হয়েছে আল্লাহ্র সার্বভৌমত্বের প্রতি এবং পরলোকের জীবনের প্রতি।