৪) শেষ বিচারের দিনকে অস্বীকার করে।
দেখুন টিকা ৫৮০৩। দুটি সূরারই ১) ও ২ ) নম্বর অভিযোগ একই। ৩) ও ৪) নম্বর অভিযোগ সমূহ পরস্পরের সহিত অনুরূপ সাদৃশ্যযুক্ত। অর্থাৎ সত্যকে প্রত্যাখান করার অর্থ আল্লাহকে ও শেষ বিচার দিবস’ যা মৃত্যুর ন্যায় নিশ্চিত সত্যকে অস্বীকার করা। দম্ভ ভরে মুখ ফিরিয়ে নেয়ার অর্থ নিজের সম্বন্ধে গর্ব প্রকাশ করা। এই দম্ভটাকে ৩৩নং আয়াতে বিশেষভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে।
আয়াতঃ 075.032
পরন্ত মিথ্যারোপ করেছে ও পৃষ্ঠ প্রদর্শন করেছে।
But on the contrary, he belied (this Qur’ân and the Message of Muhammad SAW) and turned away!
وَلَكِن كَذَّبَ وَتَوَلَّى
Walakin kaththaba watawalla
YUSUFALI: But on the contrary, he rejected Truth and turned away!
PICKTHAL: But he denied and flouted.
SHAKIR: But called the truth a lie and turned back,
KHALIFA: But he disbelieved and turned away.
৩২। বরং সে সত্যকে প্রত্যাখান করেছিলো এবং মুখ ফিরিয়ে নিয়েছিলো।
৩৩। অতঃপর সে সদর্পে, অহংকারের সাথে তার পরিবার পরিজনের নিকট ফিরে গিয়েছিলো। ৫৮২৭
৫৮২৭। দম্ভ বা আত্মগর্ব হচ্ছে পার্থিব সকল পাপের মূল। এর কারণেই ইবলিসের পতন ঘটে। দেখুন [ ২ : ৩৪ ] আয়াত।
আয়াতঃ 075.033
অতঃপর সে দম্ভভরে পরিবার-পরিজনের নিকট ফিরে গিয়েছে।
Then he walked in full pride to his family admiring himself!
ثُمَّ ذَهَبَ إِلَى أَهْلِهِ يَتَمَطَّى
Thumma thahaba ila ahlihi yatamatta
YUSUFALI: Then did he stalk to his family in full conceit!
PICKTHAL: Then went he to his folk with glee.
SHAKIR: Then he went to his followers, walking away in haughtiness.
KHALIFA: With his family, he acted arrogantly.
৩২। বরং সে সত্যকে প্রত্যাখান করেছিলো এবং মুখ ফিরিয়ে নিয়েছিলো।
৩৩। অতঃপর সে সদর্পে, অহংকারের সাথে তার পরিবার পরিজনের নিকট ফিরে গিয়েছিলো। ৫৮২৭
৫৮২৭। দম্ভ বা আত্মগর্ব হচ্ছে পার্থিব সকল পাপের মূল। এর কারণেই ইবলিসের পতন ঘটে। দেখুন [ ২ : ৩৪ ] আয়াত।
আয়াতঃ 075.034
তোমার দুর্ভোগের উপর দুর্ভোগ।
Woe to you [O man (disbeliever)]! And then (again) woe to you!
أَوْلَى لَكَ فَأَوْلَى
Awla laka faawla
YUSUFALI: Woe to thee, (O men!), yea, woe!
PICKTHAL: Nearer unto thee and nearer,
SHAKIR: Nearer to you (is destruction) and nearer,
KHALIFA: You have deserved this.
৩৪। [ হে মানুষ ] দুভার্গ্য তোমাদের, হ্যাঁ, দুভার্গ্য।
৩৫। পুণরায় [ হে মানুষ ] দুভার্গ্য তোমাদের, হ্যাঁ, দুভার্গ্য।
৩৬। মানুষ কি মনে করে [ উদ্দেশ্য ব্যতীত ] তাকে বিনা নিয়ন্ত্রণে ছেড়ে দেয়া হবে ? ৫৮২৮
৫৮২৮। “Sudan” এই শব্দটির প্রয়োগে বিভিন্নতা দেখা যায় :
১) নিয়ন্ত্রনহীন বা যা খুশী তাই করার ইচ্ছা।
২) কোন নৈতিক দায়িত্ব ব্যতিরেকে ; কোন কাজের জবাবদিহিতায় বিশ্বাসী না হওয়া ;
৩) উদ্দেশ্য বিহীন বা অপ্রয়োজনীয় ;
৪) পরিত্যাগ করা।
আয়াতঃ 075.035
অতঃপর, তোমার দুর্ভোগের উপর দূর্ভোগ।
Again, woe to you [O man (disbeliever)]! And then (again) woe to you!
ثُمَّ أَوْلَى لَكَ فَأَوْلَى
Thumma awla laka faawla
YUSUFALI: Again, Woe to thee, (O men!), yea, woe!
PICKTHAL: Again nearer unto thee and nearer (is the doom).
SHAKIR: Again (consider how) nearer to you and nearer.
KHALIFA: Indeed, you have deserved this.
৩৪। [ হে মানুষ ] দুভার্গ্য তোমাদের, হ্যাঁ, দুভার্গ্য।
৩৫। পুণরায় [ হে মানুষ ] দুভার্গ্য তোমাদের, হ্যাঁ, দুভার্গ্য।
৩৬। মানুষ কি মনে করে [ উদ্দেশ্য ব্যতীত ] তাকে বিনা নিয়ন্ত্রণে ছেড়ে দেয়া হবে ? ৫৮২৮
৫৮২৮। “Sudan” এই শব্দটির প্রয়োগে বিভিন্নতা দেখা যায় :
১) নিয়ন্ত্রনহীন বা যা খুশী তাই করার ইচ্ছা।
২) কোন নৈতিক দায়িত্ব ব্যতিরেকে ; কোন কাজের জবাবদিহিতায় বিশ্বাসী না হওয়া ;
৩) উদ্দেশ্য বিহীন বা অপ্রয়োজনীয় ;
৪) পরিত্যাগ করা।
আয়াতঃ 075.036
মানুষ কি মনে করে যে, তাকে এমনি ছেড়ে দেয়া হবে?
Does man think that he will be left Suda [neglected without being punished or rewarded for the obligatory duties enjoined by his Lord (Allâh) on him]?
أَيَحْسَبُ الْإِنسَانُ أَن يُتْرَكَ سُدًى
Ayahsabu al-insanu an yutraka sudan
YUSUFALI: Does man think that he will be left uncontrolled, (without purpose)?
PICKTHAL: Thinketh man that he is to be left aimless?
SHAKIR: Does man think that he is to be left to wander without an aim?
KHALIFA: Does the human being think that he will go to nothing?
৩৪। [ হে মানুষ ] দুভার্গ্য তোমাদের, হ্যাঁ, দুভার্গ্য।
৩৫। পুণরায় [ হে মানুষ ] দুভার্গ্য তোমাদের, হ্যাঁ, দুভার্গ্য।
৩৬। মানুষ কি মনে করে [ উদ্দেশ্য ব্যতীত ] তাকে বিনা নিয়ন্ত্রণে ছেড়ে দেয়া হবে ? ৫৮২৮
৫৮২৮। “Sudan” এই শব্দটির প্রয়োগে বিভিন্নতা দেখা যায় :