৩৪। এবং [ সম্মানের ] সমুচ্চ সিংহাসনে থাকবে।
৩৫। আমি [ তাদের সঙ্গীনিদের ] বিশেষ ভাবে সৃষ্টি করেছি ৫২৪০
৩৬। এবং তাদের করেছি পবিত্র কুমারী
৩৭। সোহাগিনি,সমবয়স্ক, –
৩৮। ডান হাতের [ আমলানামাদের ] জন্য।
৫২৪০। যদিও বর্ণনাটি পার্থিব বর্ণনার ন্যায় স্ত্রী জাতির সৌন্দর্য বর্ণনার সাথে সমন্বিত করা হয়েছে, কিন্তু পরলোকের জীবনকে এবং সেই জীবনের সৌন্দর্য ও সুখানুভূতিকে নশ্বর দেহের অনুভূতির ন্যায় কল্পনা করা হবে মূর্খতার কাজ। তবুও বেহেশতের সুখ শান্তিকে মানুষের অনুভূতি ও উপলব্ধির ধারণার মাঝে সীমাবদ্ধ করার জন্য পার্থিব জীবনের উপলব্ধিকে ব্যবহার করা হয়েছে। বেহেশতের জীবনে পার্থিব জীবনের যৌনতার যে অপবিত্র রূপ তা থাকবে না। কারণ সেখানে নশ্বর দেহের অনুপস্থিতির কারণে নশ্বর দেহের চাওয়া পাওয়ার বিকৃত রূপ অন্তর্হিত হবে। বেহেশতের এই সঙ্গীরা হবে আল্লাহ্র বিশেষ সৃষ্টি যাদের বলা হয়েছে ; কুমারী, পূত-পবিত্র, স্বর্গীয় সৌন্দর্যের অধিকারী। যারা হবে সোহাগিনী ও সমবয়স্কা। এই বর্ণনাতে সম্পূর্ণটাই স্ত্রীলিঙ্গ ব্যবহার করা হয়েছে তার কারণ আরবীতে Pronoun বা বিশেষণ স্ত্রীলিঙ্গে প্রকাশ করা হয়। প্রকৃত অবস্থা হচ্ছে বেহেশতে সকলেই নারী পুরুষ নির্বিশেষে স্বর্গীয় সুখ ও শান্তির অধিকারী হবে যা প্রকাশ করা হয়েছে দৈহিক সৌন্দর্য, আরাম আয়েশ, যৌন অনুভূতি, খাদ্য -পানীয় ইত্যাদি পার্থিব সুখের অনুভূতির মাধ্যমে। যে অনুভূতি হবে দেহাতীত। পরলোকের জীবন হচ্ছে আধ্যাত্মিক জীবন যা হবে নশ্বর দেহের অনুপস্থিতিতে এক নূতন পৃথিবী।
আয়াতঃ 056.037
কামিনী, সমবয়স্কা।
Loving (their husbands only), equal in age.
عُرُبًا أَتْرَابًا
AAuruban atraban
YUSUFALI: Beloved (by nature), equal in age,-
PICKTHAL: Lovers, friends,
SHAKIR: Loving, equals in age,
KHALIFA: Perfectly matched.
৩৪। এবং [ সম্মানের ] সমুচ্চ সিংহাসনে থাকবে।
৩৫। আমি [ তাদের সঙ্গীনিদের ] বিশেষ ভাবে সৃষ্টি করেছি ৫২৪০
৩৬। এবং তাদের করেছি পবিত্র কুমারী
৩৭। সোহাগিনি,সমবয়স্ক, –
৩৮। ডান হাতের [ আমলানামাদের ] জন্য।
৫২৪০। যদিও বর্ণনাটি পার্থিব বর্ণনার ন্যায় স্ত্রী জাতির সৌন্দর্য বর্ণনার সাথে সমন্বিত করা হয়েছে, কিন্তু পরলোকের জীবনকে এবং সেই জীবনের সৌন্দর্য ও সুখানুভূতিকে নশ্বর দেহের অনুভূতির ন্যায় কল্পনা করা হবে মূর্খতার কাজ। তবুও বেহেশতের সুখ শান্তিকে মানুষের অনুভূতি ও উপলব্ধির ধারণার মাঝে সীমাবদ্ধ করার জন্য পার্থিব জীবনের উপলব্ধিকে ব্যবহার করা হয়েছে। বেহেশতের জীবনে পার্থিব জীবনের যৌনতার যে অপবিত্র রূপ তা থাকবে না। কারণ সেখানে নশ্বর দেহের অনুপস্থিতির কারণে নশ্বর দেহের চাওয়া পাওয়ার বিকৃত রূপ অন্তর্হিত হবে। বেহেশতের এই সঙ্গীরা হবে আল্লাহ্র বিশেষ সৃষ্টি যাদের বলা হয়েছে ; কুমারী, পূত-পবিত্র, স্বর্গীয় সৌন্দর্যের অধিকারী। যারা হবে সোহাগিনী ও সমবয়স্কা। এই বর্ণনাতে সম্পূর্ণটাই স্ত্রীলিঙ্গ ব্যবহার করা হয়েছে তার কারণ আরবীতে Pronoun বা বিশেষণ স্ত্রীলিঙ্গে প্রকাশ করা হয়। প্রকৃত অবস্থা হচ্ছে বেহেশতে সকলেই নারী পুরুষ নির্বিশেষে স্বর্গীয় সুখ ও শান্তির অধিকারী হবে যা প্রকাশ করা হয়েছে দৈহিক সৌন্দর্য, আরাম আয়েশ, যৌন অনুভূতি, খাদ্য -পানীয় ইত্যাদি পার্থিব সুখের অনুভূতির মাধ্যমে। যে অনুভূতি হবে দেহাতীত। পরলোকের জীবন হচ্ছে আধ্যাত্মিক জীবন যা হবে নশ্বর দেহের অনুপস্থিতিতে এক নূতন পৃথিবী।
আয়াতঃ 056.038
ডান দিকের লোকদের জন্যে।
For those on the Right Hand.
لِّأَصْحَابِ الْيَمِينِ
Li-as-habi alyameeni
YUSUFALI: For the Companions of the Right Hand.
PICKTHAL: For those on the right hand;
SHAKIR: For the sake of the companions of the right hand.
KHALIFA: For those on the right side.
৩৪। এবং [ সম্মানের ] সমুচ্চ সিংহাসনে থাকবে।
৩৫। আমি [ তাদের সঙ্গীনিদের ] বিশেষ ভাবে সৃষ্টি করেছি ৫২৪০
৩৬। এবং তাদের করেছি পবিত্র কুমারী
৩৭। সোহাগিনি,সমবয়স্ক, –
৩৮। ডান হাতের [ আমলানামাদের ] জন্য।
৫২৪০। যদিও বর্ণনাটি পার্থিব বর্ণনার ন্যায় স্ত্রী জাতির সৌন্দর্য বর্ণনার সাথে সমন্বিত করা হয়েছে, কিন্তু পরলোকের জীবনকে এবং সেই জীবনের সৌন্দর্য ও সুখানুভূতিকে নশ্বর দেহের অনুভূতির ন্যায় কল্পনা করা হবে মূর্খতার কাজ। তবুও বেহেশতের সুখ শান্তিকে মানুষের অনুভূতি ও উপলব্ধির ধারণার মাঝে সীমাবদ্ধ করার জন্য পার্থিব জীবনের উপলব্ধিকে ব্যবহার করা হয়েছে। বেহেশতের জীবনে পার্থিব জীবনের যৌনতার যে অপবিত্র রূপ তা থাকবে না। কারণ সেখানে নশ্বর দেহের অনুপস্থিতির কারণে নশ্বর দেহের চাওয়া পাওয়ার বিকৃত রূপ অন্তর্হিত হবে। বেহেশতের এই সঙ্গীরা হবে আল্লাহ্র বিশেষ সৃষ্টি যাদের বলা হয়েছে ; কুমারী, পূত-পবিত্র, স্বর্গীয় সৌন্দর্যের অধিকারী। যারা হবে সোহাগিনী ও সমবয়স্কা। এই বর্ণনাতে সম্পূর্ণটাই স্ত্রীলিঙ্গ ব্যবহার করা হয়েছে তার কারণ আরবীতে Pronoun বা বিশেষণ স্ত্রীলিঙ্গে প্রকাশ করা হয়। প্রকৃত অবস্থা হচ্ছে বেহেশতে সকলেই নারী পুরুষ নির্বিশেষে স্বর্গীয় সুখ ও শান্তির অধিকারী হবে যা প্রকাশ করা হয়েছে দৈহিক সৌন্দর্য, আরাম আয়েশ, যৌন অনুভূতি, খাদ্য -পানীয় ইত্যাদি পার্থিব সুখের অনুভূতির মাধ্যমে। যে অনুভূতি হবে দেহাতীত। পরলোকের জীবন হচ্ছে আধ্যাত্মিক জীবন যা হবে নশ্বর দেহের অনুপস্থিতিতে এক নূতন পৃথিবী।