আয়াতঃ 026.015
আল্লাহ বলেন, কখনই নয় তোমরা উভয়ে যাও আমার নিদর্শনাবলী নিয়ে। আমি তোমাদের সাথে থেকে শোনব।
Allah said: “By no means! proceed then, both of you, with Our Signs; We are with you, and will listen (to your call).
قَالَ كَلَّا فَاذْهَبَا بِآيَاتِنَا إِنَّا مَعَكُم مُّسْتَمِعُونَ
Qala kalla faithhaba bi-ayatina inna maAAakum mustamiAAoona
YUSUFALI: Allah said: “By no means! proceed then, both of you, with Our Signs; We are with you, and will listen (to your call).
PICKTHAL: He said: Nay, verily. So go ye twain with Our tokens. Lo! We shall be with you, Hearing.
SHAKIR: He said: By no means, so go you both with Our signs; surely We are with you, hearing;
KHALIFA: He said, “No, (they will not). Go with My proofs. We will be with you, listening.
১৫। আল্লাহ্ বলেছিলেন, ” না কখনই না ! আমার নিদর্শন সহকারে তোমরা দুজনেই অগ্রসর হও। আমি তোমাদের সাথে থাকবো এবং তোমাদের [ ডাক ] শুনবো।
১৬। “সুতারাং তোমরা উভয়েই ফেরাউনের কাছে যাও, এবং বল আমরা পৃথিবীর প্রভু এবং প্রতিপালকের পক্ষ থেকে প্রেরিত হয়েছি ;
১৭। ” আমাদের সাথে বনী ইসরাঈলীদের যেতে দাও।”
১৮। [ ফেরাউন ] বলেছিলো ; ” আমরা কি তোমাকে শিশুকালে আমাদের মধ্যে প্রতিপালন করি নাই এবং তুমি কি আমাদের মধ্যে তোমার জীবনের বহু বৎসর অবস্থান কর নাই ? ” ৩১৪৭
৩১৪৭। এখানে ফেরাউন তার কূটবুদ্ধির প্রয়োগ করেছে। যখন মুসা ফেরাউনকে আল্লাহকে “জগহসমূহের প্রতিপালকরূপে ” উপস্থাপন করেছিলেন , তখন ফেরাউন মুসাকে স্মরণ করিয়ে দিল যে, ” তোমাকে কে প্রতিপালিত করেছিলো ? আমরা কি তোমাকে শৈশবে আমাদিগের মধ্যে লালন পালন করি নাই? ” এই বাক্যটি দ্বারা ফেরাউন মুসাকে এ কথাই বোঝাতে চেয়েছে যে, জগত সমূহের প্রতিপালক নয় ফেরাউনই মুসার প্রতিপালক। প্রকৃত পক্ষে ফেরাউন নিজেকে কৌশলে আল্লাহ্ বলে দাবী করেছিলো এই বক্তব্যের মাধ্যমে।
আয়াতঃ 026.016
অতএব তোমরা ফেরআউনের কাছে যাও এবং বল, আমরা বিশ্বজগতের পালনকর্তার রসূল।
“So go forth, both of you, to Pharaoh, and say: ‘We have been sent by the Lord and Cherisher of the worlds;
فَأْتِيَا فِرْعَوْنَ فَقُولَا إِنَّا رَسُولُ رَبِّ الْعَالَمِينَ
Fa/tiya firAAawna faqoola inna rasoolu rabbi alAAalameena
YUSUFALI: “So go forth, both of you, to Pharaoh, and say: ‘We have been sent by the Lord and Cherisher of the worlds;
PICKTHAL: And come together unto Pharaoh and say: Lo! we bear a message of the Lord of the Worlds,
SHAKIR: Then come to Firon and say: Surely we are the messengers of the Lord of the worlds:
KHALIFA: “Go to Pharaoh and say, `We are messengers from the Lord of the universe.’
১৫। আল্লাহ্ বলেছিলেন, ” না কখনই না ! আমার নিদর্শন সহকারে তোমরা দুজনেই অগ্রসর হও। আমি তোমাদের সাথে থাকবো এবং তোমাদের [ ডাক ] শুনবো।
১৬। “সুতারাং তোমরা উভয়েই ফেরাউনের কাছে যাও, এবং বল আমরা পৃথিবীর প্রভু এবং প্রতিপালকের পক্ষ থেকে প্রেরিত হয়েছি ;
১৭। ” আমাদের সাথে বনী ইসরাঈলীদের যেতে দাও।”
১৮। [ ফেরাউন ] বলেছিলো ; ” আমরা কি তোমাকে শিশুকালে আমাদের মধ্যে প্রতিপালন করি নাই এবং তুমি কি আমাদের মধ্যে তোমার জীবনের বহু বৎসর অবস্থান কর নাই ? ” ৩১৪৭
৩১৪৭। এখানে ফেরাউন তার কূটবুদ্ধির প্রয়োগ করেছে। যখন মুসা ফেরাউনকে আল্লাহকে “জগহসমূহের প্রতিপালকরূপে ” উপস্থাপন করেছিলেন , তখন ফেরাউন মুসাকে স্মরণ করিয়ে দিল যে, ” তোমাকে কে প্রতিপালিত করেছিলো ? আমরা কি তোমাকে শৈশবে আমাদিগের মধ্যে লালন পালন করি নাই? ” এই বাক্যটি দ্বারা ফেরাউন মুসাকে এ কথাই বোঝাতে চেয়েছে যে, জগত সমূহের প্রতিপালক নয় ফেরাউনই মুসার প্রতিপালক। প্রকৃত পক্ষে ফেরাউন নিজেকে কৌশলে আল্লাহ্ বলে দাবী করেছিলো এই বক্তব্যের মাধ্যমে।
আয়াতঃ 026.017
যাতে তুমি বনী-ইসরাঈলকে আমাদের সাথে যেতে দাও।
“‘Send thou with us the Children of Israel.’”
أَنْ أَرْسِلْ مَعَنَا بَنِي إِسْرَائِيلَ
An arsil maAAana banee isra-eela
YUSUFALI: “‘Send thou with us the Children of Israel.’”
PICKTHAL: (Saying): Let the Children of Israel go with us.
SHAKIR: Then send with us the children of Israel.
KHALIFA: ” `Let the Children of Israel go.’ ”
১৫। আল্লাহ্ বলেছিলেন, ” না কখনই না ! আমার নিদর্শন সহকারে তোমরা দুজনেই অগ্রসর হও। আমি তোমাদের সাথে থাকবো এবং তোমাদের [ ডাক ] শুনবো।
১৬। “সুতারাং তোমরা উভয়েই ফেরাউনের কাছে যাও, এবং বল আমরা পৃথিবীর প্রভু এবং প্রতিপালকের পক্ষ থেকে প্রেরিত হয়েছি ;
১৭। ” আমাদের সাথে বনী ইসরাঈলীদের যেতে দাও।”
১৮। [ ফেরাউন ] বলেছিলো ; ” আমরা কি তোমাকে শিশুকালে আমাদের মধ্যে প্রতিপালন করি নাই এবং তুমি কি আমাদের মধ্যে তোমার জীবনের বহু বৎসর অবস্থান কর নাই ? ” ৩১৪৭