১৪৩। ” আমি তোমাদের জন্য একজন বিশ্বাসযোগ্য রাসুল।
১৪৪। ” সুতারাং আল্লাহ্কে ভয় কর এবং আমাকে মান্য কর।
১৪৫। “এর জন্য আমি তো তোমাদের নিকট কোন প্রতিদান চাই না। আমার পুরষ্কার রয়েছে জগতসমূহের প্রভুর নিকট।
১৪৬। ” তোমাদের কি নিরাপদ অবস্থায় [ উপভোগের জন্য ] ছেড়ে রাখা হবে , যা এখানে আছে তাতে,
১৪৭। ” উদ্যানসমূহে এবং প্রস্রবণ সমূহে;
১৪৮। ” এবং শষ্য ক্ষেত্র এবং [ফলভারে নত ] সুকোমল গুচ্ছ বিশিষ্ট খেজুর বাগানে ? ” ৩২০৪
৩২০৪। ফলভারে খেজুর বৃক্ষে গুচ্ছ গুচ্ছ খেজুর ধরে থাকে। খেজুর গুচ্ছ লম্বা ডাটার অগ্রে ঝুলে থাকে। শষ্য ক্ষেত্র এবং খেজুর বাগানের জন্য সামুদ জাতি অতিশয় গর্বিত ছিলো। কৃষিক্ষেত্রে তাদের দক্ষতা , ইমারত তৈরীতে তাদের ভাস্কর্যের নৈপূণ্য তাদের অহংকারে স্ফীত করে তোলে। তাদের এই ভাষ্কর্যের বৈশিষ্ট্যের সাথে পরবর্তীতে রোমানদের ভাষ্কর্যের মিল খুঁজে পাওয়া যায়।
উপদেশ : পার্থিব সম্পদ ও ক্ষমতা মানুষকে উদ্ধত অহংকারী করে তোলে , কারণ তারা স্রষ্টার দানকে উপলব্ধি করতে অক্ষম হয়।
আয়াতঃ 026.149
তোমরা পাহাড় কেটে জাঁক জমকের গৃহ নির্মাণ করছ।
“And ye carve houses out of (rocky) mountains with great skill.
وَتَنْحِتُونَ مِنَ الْجِبَالِ بُيُوتًا فَارِهِينَ
Watanhitoona mina aljibali buyootan fariheena
YUSUFALI: “And ye carve houses out of (rocky) mountains with great skill.
PICKTHAL: Though ye hew out dwellings in the mountain, being skilful?
SHAKIR: And you hew houses out of the mountains exultingly;
KHALIFA: “You carve out of the mountains luxurious mansions.
১৪৯। ” এবং তোমরা তো নৈপুণ্যের সাথে [ কঠিন ] পাহাড় কেটে গৃহ নির্মাণ করেছ।
১৫০। “তোমরা আল্লাহ্কে ভয় কর এবং আমার আনুগত্য কর ;
১৫১। ” এবং যারা অমিতব্যয়ী তাদের আদেশ অনুসরণ করো না, ৩২০৫
৩২০৫। এ সব উদ্ধত অহংকারীদের জন্য উপদেশ ছিলো যে, ” তোমাদের দক্ষতা ও নৈপুন্য হতে পারে শ্রেষ্ঠ , কিন্তু এই দক্ষতা ও নৈপুন্যের সাথে সাথে তোমাদের চারিত্রিক গুণাবলী অর্জন করা কর্তব্য। যারা সীমালঙ্ঘনকারী তাদের অনুসরণ করো না। যারা ক্ষমতার ব্যবহারে স্বেচ্ছাচারী, সম্পদ অর্জনে নীতিজ্ঞানহীন , জীবনযাত্রায় অমিতব্যয়ী , বিলাস -ব্যসন ও আত্ম -তুষ্টিতে জীবনের সর্বশ্রেষ্ঠ চাওয়া পাওয়া মনে করে তারাই সীমালংঘনকারী। কারণ তাদের এই জীবন বোধ, বিকৃত মূল্যবোধ, সমাজ জীবনের ভারসাম্য নষ্ট করে দেয়। সমাজে বিশৃঙ্খলা ও অন্যায় অবিচারের জন্ম দেয়। কিন্তু এদের জন্যও অনুতাপের দুয়ার খোলা আছে। এর পরেও কি এরা অনুতপ্ত হবে না ?
আয়াতঃ 026.150
সুতরাং তোমরা আল্লাহকে ভয় কর এবং আমার অনুগত্য কর।
“But fear Allah and obey me;
فَاتَّقُوا اللَّهَ وَأَطِيعُونِ
Faittaqoo Allaha waateeAAooni
YUSUFALI: “But fear Allah and obey me;
PICKTHAL: Therefor keep your duty to Allah and obey me,
SHAKIR: Therefore guard against (the punishment of) Allah and obey me;
KHALIFA: “You shall reverence GOD, and obey me.
১৪৯। ” এবং তোমরা তো নৈপুণ্যের সাথে [ কঠিন ] পাহাড় কেটে গৃহ নির্মাণ করেছ।
১৫০। “তোমরা আল্লাহ্কে ভয় কর এবং আমার আনুগত্য কর ;
১৫১। ” এবং যারা অমিতব্যয়ী তাদের আদেশ অনুসরণ করো না, ৩২০৫
৩২০৫। এ সব উদ্ধত অহংকারীদের জন্য উপদেশ ছিলো যে, ” তোমাদের দক্ষতা ও নৈপুন্য হতে পারে শ্রেষ্ঠ , কিন্তু এই দক্ষতা ও নৈপুন্যের সাথে সাথে তোমাদের চারিত্রিক গুণাবলী অর্জন করা কর্তব্য। যারা সীমালঙ্ঘনকারী তাদের অনুসরণ করো না। যারা ক্ষমতার ব্যবহারে স্বেচ্ছাচারী, সম্পদ অর্জনে নীতিজ্ঞানহীন , জীবনযাত্রায় অমিতব্যয়ী , বিলাস -ব্যসন ও আত্ম -তুষ্টিতে জীবনের সর্বশ্রেষ্ঠ চাওয়া পাওয়া মনে করে তারাই সীমালংঘনকারী। কারণ তাদের এই জীবন বোধ, বিকৃত মূল্যবোধ, সমাজ জীবনের ভারসাম্য নষ্ট করে দেয়। সমাজে বিশৃঙ্খলা ও অন্যায় অবিচারের জন্ম দেয়। কিন্তু এদের জন্যও অনুতাপের দুয়ার খোলা আছে। এর পরেও কি এরা অনুতপ্ত হবে না ?
আয়াতঃ 026.151
এবং সীমালংঘনকারীদের আদেশ মান্য কর না;
“And follow not the bidding of those who are extravagant,-
وَلَا تُطِيعُوا أَمْرَ الْمُسْرِفِينَ
Wala tuteeAAoo amra almusrifeena
YUSUFALI: “And follow not the bidding of those who are extravagant,-
PICKTHAL: And obey not the command of the prodigal,
SHAKIR: And do not obey the bidding of the extravagant,
KHALIFA: “Do not obey the transgressors.
১৪৯। ” এবং তোমরা তো নৈপুণ্যের সাথে [ কঠিন ] পাহাড় কেটে গৃহ নির্মাণ করেছ।
১৫০। “তোমরা আল্লাহ্কে ভয় কর এবং আমার আনুগত্য কর ;
১৫১। ” এবং যারা অমিতব্যয়ী তাদের আদেশ অনুসরণ করো না, ৩২০৫
৩২০৫। এ সব উদ্ধত অহংকারীদের জন্য উপদেশ ছিলো যে, ” তোমাদের দক্ষতা ও নৈপুন্য হতে পারে শ্রেষ্ঠ , কিন্তু এই দক্ষতা ও নৈপুন্যের সাথে সাথে তোমাদের চারিত্রিক গুণাবলী অর্জন করা কর্তব্য। যারা সীমালঙ্ঘনকারী তাদের অনুসরণ করো না। যারা ক্ষমতার ব্যবহারে স্বেচ্ছাচারী, সম্পদ অর্জনে নীতিজ্ঞানহীন , জীবনযাত্রায় অমিতব্যয়ী , বিলাস -ব্যসন ও আত্ম -তুষ্টিতে জীবনের সর্বশ্রেষ্ঠ চাওয়া পাওয়া মনে করে তারাই সীমালংঘনকারী। কারণ তাদের এই জীবন বোধ, বিকৃত মূল্যবোধ, সমাজ জীবনের ভারসাম্য নষ্ট করে দেয়। সমাজে বিশৃঙ্খলা ও অন্যায় অবিচারের জন্ম দেয়। কিন্তু এদের জন্যও অনুতাপের দুয়ার খোলা আছে। এর পরেও কি এরা অনুতপ্ত হবে না ?