YUSUFALI: But there comes not to them a newly-revealed Message from (Allah) Most Gracious, but they turn away therefrom.
PICKTHAL: Never cometh there unto them a fresh reminder from the Beneficent One, but they turn away from it.
SHAKIR: And there does not come to them a new reminder from the Beneficent Allah but they turn aside from it.
KHALIFA: Whenever a reminder from the Most Gracious comes to them, that is new, they turn away in aversion.
০৫। যখনই তাদের নিকট দয়াময় [আল্লাহ্র ] নিকট থেকে কোন নূতন উপদেশ আসে, তখনই ওরা তা থেকে মুখ ফিরিয়ে নেয়।
০৬। তারা অবশ্যই [ উপদেশকে ] প্রত্যাখান করেছে। তারা যা নিয়ে হাসি ঠাট্টা করছে, [ খুব ] শীঘ্রই তার সত্যতা সম্বন্ধে জানতে পারবে ৩১৪১।
৩১৪১। এই আয়াত গুলির মাধ্যমে রসুলের [ সা ] সংগ্রামকে তুলে ধরা হয়েছে , কিন্তু এর আবেদন সর্বকাল ও যুগের জন্য প্রযোজ্য। মক্কার অবিশ্বাসী মোশরেকরা আল্লাহ্র প্রত্যাদেশকে ঠাট্টা -বিদ্রূপের বিষয়বস্তুতে পরিণত করে। এখানে আল্লাহ্ তাদের সাবধান করে দিয়েছেন যে তাদের কর্মফল তারা পাবে, সত্যের ক্ষমতা অনুধাবনের মাধ্যমে তারা প্রকৃত অবস্থাকে বুঝতে সক্ষম হবে যা তারা প্রতিহত করতে চেয়েছিলো। কোথায় ছিলো তখন মোশরেকরা যখন বদরের যুদ্ধে তাদের পরাজয় ঘটে যখন রক্তপাতহীন ভাবে মক্কা বিজিত হয়? এই আয়াতের মাধ্যমে আল্লাহ্ সর্ব যুগের মোমেন বান্দাদের এই আশ্বাস দিয়েছেন যে, প্রতিকূলতা সত্বেও অন্যায়ের বিরুদ্ধে ন্যায় ও সত্যের জেহাদ জয় লাভ করবেই। ” [খুব ] শীঘ্রই তার সত্যতা সম্বন্ধে জানতে পারবে।”
আয়াতঃ 026.006
অতএব তারা তো মিথ্যারোপ করেছেই; সুতরাং যে বিষয় নিয়ে তারা ঠাট্টা-বিদ্রুপ করত, তার যথার্থ স্বরূপ শীঘ্রই তাদের কাছে পৌছবে।
They have indeed rejected (the Message): so they will know soon (enough) the truth of what they mocked at!
فَقَدْ كَذَّبُوا فَسَيَأْتِيهِمْ أَنبَاء مَا كَانُوا بِهِ يَسْتَهْزِئُون
Faqad kaththaboo fasaya/teehim anbao ma kanoo bihi yastahzi-oona
YUSUFALI: They have indeed rejected (the Message): so they will know soon (enough) the truth of what they mocked at!
PICKTHAL: Now they have denied (the Truth); but there will come unto them tidings of that whereat they used to scoff.
SHAKIR: So they have indeed rejected (the truth), therefore the news of that which they mock shall soon come to them.
KHALIFA: Since they disbelieved, they have incurred the consequences of their heedlessness.
০৫। যখনই তাদের নিকট দয়াময় [আল্লাহ্র ] নিকট থেকে কোন নূতন উপদেশ আসে, তখনই ওরা তা থেকে মুখ ফিরিয়ে নেয়।
০৬। তারা অবশ্যই [ উপদেশকে ] প্রত্যাখান করেছে। তারা যা নিয়ে হাসি ঠাট্টা করছে, [ খুব ] শীঘ্রই তার সত্যতা সম্বন্ধে জানতে পারবে ৩১৪১।
৩১৪১। এই আয়াত গুলির মাধ্যমে রসুলের [ সা ] সংগ্রামকে তুলে ধরা হয়েছে , কিন্তু এর আবেদন সর্বকাল ও যুগের জন্য প্রযোজ্য। মক্কার অবিশ্বাসী মোশরেকরা আল্লাহ্র প্রত্যাদেশকে ঠাট্টা -বিদ্রূপের বিষয়বস্তুতে পরিণত করে। এখানে আল্লাহ্ তাদের সাবধান করে দিয়েছেন যে তাদের কর্মফল তারা পাবে, সত্যের ক্ষমতা অনুধাবনের মাধ্যমে তারা প্রকৃত অবস্থাকে বুঝতে সক্ষম হবে যা তারা প্রতিহত করতে চেয়েছিলো। কোথায় ছিলো তখন মোশরেকরা যখন বদরের যুদ্ধে তাদের পরাজয় ঘটে যখন রক্তপাতহীন ভাবে মক্কা বিজিত হয়? এই আয়াতের মাধ্যমে আল্লাহ্ সর্ব যুগের মোমেন বান্দাদের এই আশ্বাস দিয়েছেন যে, প্রতিকূলতা সত্বেও অন্যায়ের বিরুদ্ধে ন্যায় ও সত্যের জেহাদ জয় লাভ করবেই। ” [খুব ] শীঘ্রই তার সত্যতা সম্বন্ধে জানতে পারবে।”
আয়াতঃ 026.007
তারা কি ভুপৃষ্ঠের প্রতি দৃষ্টিপাত করে না? আমি তাতে সর্বপ্রকার বিশেষ-বস্তু কত উদগত করেছি।
Do they not look at the earth,- how many noble things of all kinds We have produced therein?
أَوَلَمْ يَرَوْا إِلَى الْأَرْضِ كَمْ أَنبَتْنَا فِيهَا مِن كُلِّ زَوْجٍ كَرِيمٍ
Awa lam yaraw ila al-ardi kam anbatna feeha min kulli zawjin kareemin
YUSUFALI: Do they not look at the earth,- how many noble things of all kinds We have produced therein?
PICKTHAL: Have they not seen the earth, how much of every fruitful kind We make to grow therein?
SHAKIR: Do they not see the earth, how many of every noble kind We have caused to grow in it?
KHALIFA: Have they not seen the earth, and how many kinds of beautiful plants we have grown thereon?
০৭। তারা কি পৃথিবীর দিকে তাকিয়ে দেখে না ? সেখানে আমি পরম সুন্দর নানা রকম কত কি সৃষ্টি করেছি ৩১৪২।
৩১৪২। এই আয়াতে আল্লাহ্ মোশরেকদের পৃথিবীতে তাঁর সৃষ্ট পদার্থের দিকে দৃষ্টিপাত করার জন্য আহ্বান করেছেন। আল্লাহ্র সৃষ্টির স্বাক্ষর এই নৈসর্গে ভরা পৃথিবী। কিন্তু এই পৃথিবীর দিকে গভীরভাবে মনোনিবেশ করলে আমরা দেখতে পাই যে, এখানে অন্যায়কারী ও পাপীর কোনও স্থান নাই। ক্ষণস্থায়ী অবকাশকে তারা যেনো তাদের জন্য স্থায়ী না ভাবে। পৃথিবীর ঘটনা পুঞ্জ থেকে তাদের এই নৈতিক শিক্ষা গ্রহণের জন্য আহ্বান করা হয়েছে। কিন্তু তারা তা লাভ করতে অক্ষম কারণ তারা আত্মিক দিক থেকে অন্ধ , চক্ষু থাকতেও তারা সত্যকে দেখতে পাবে না , তাদের আত্মা অন্ধকারে আবৃত, কারণ তাদের মাঝে ঈমান বা আল্লাহ্র প্রতি বিশ্বাসের আলো নাই সুতারাং তাদের অর্ন্তদৃষ্টির [Spiritual insight] অভাব ঘটবে।