–ডা. লুৎফর রহমান
২১৩. শান্তি এবং যুদ্ধ উভয় ক্ষেত্রেই অভিজ্ঞতা শিক্ষকের ভূমিকা গ্রহণ করে থাকে।
জন লিলি
২১৪. অভিজ্ঞতা হল দুঃখ-কর্মের নির্যাস।
–আর্থার হেল্লেস
২১৫. অভিজ্ঞতা দিয়ে অনেক সমস্যার সমাধান করা যায়।
ক্যার্ভেন্টিস
২১৬. যে নিজেকে চেনে তার আর কাউকে চিনতে বাকি থাকে না। অতএব যে মিথ্যাকে চেনে, সে মিছামিছি তাকে ভয়ও করে না।
কাজী নজরুল ইসলাম
২১৭. নিজেকে জানো।
–সক্রেটিস
২১৮. চর্চার উপরই অনেক কিছুর বিকাশ ও সাফল্য নির্ভর করে।
ভার্জিল
২১৯. জ্ঞানীলোকের চক্ষু সর্বজনীন ভালোবাসার প্রসারতায় ভরা।
রবার্ট ব্রইন
২২০. আমি নির্বোধের মতো কথা বলতে লজ্জা পাই না, কারণ আমার জানা দরকার।
উইলসন বি. সার্প
২২১. যে বেশি জানে, সে কর্মে বিশ্বাস করে।
এডগার অ্যালেন পো
২২২. আমি জানতে জানতে বৃদ্ধ হচ্ছি; কিন্তু প্রত্যেক দিনের জানাটাই আমার কাছে নতুন মনে হচ্ছে।
টমাস ক্যাম্পাস
২২৩. কোনোকিছু না জানার চেয়ে প্রয়োজনীয় অল্প কিছু জানাও ভালো।
সেনেকো
২২৪. বিজ্ঞান হল কতকগুলো সাফল্যমণ্ডিত ব্যবস্থা ও ধ্যানধারণার সংগ্রহ।
ভ্যালেরি
২২৫. বিজ্ঞ ব্যক্তির কথা শোনা এবং অন্যের কাছে বিজ্ঞানের কথা পৌঁছে দেওয়া, ধর্মীয় কাজের অনুশীলনী থেকেও ভালো।
–আল-হাদিস
২২৬. বিজ্ঞান বইকে অনুসরণ করে না; কিন্তু বই বিজ্ঞানকে অনুসরণ করে।
ফ্রান্সিস বেকন
২২৭. বিদ্যাবৃদ্ধিই যদি উপার্জনের মাপকাঠি হত, তবে মূর্খরা সব না খেয়ে মরত।
শেখ সাদি
২২৮. স্কুল তৈরির মতো মহৎ ও কল্যাণকর কাজ আর দ্বিতীয়টি নেই।
এলিজা কুক
২২৯. শিক্ষাজীবনের অন্যতম অংশ হচ্ছে সেটুকু–যেটুকু নিজের জীবনে বাস্তবায়িত করা যায়।
জে. আর, লাওয়েল
২৩০. প্রত্যেক লোকের জ্ঞানী হওয়ার জন্য চেষ্টা করা উচিত। তা হলে জ্ঞানী হতে পারলেও অন্তত বুদ্ধিমান হবে।
স্যামুয়েল জনসন
২৩১. বুদ্ধিমান লোক নিজে নত হয়ে বড় হয়, আর নির্বোধ ব্যক্তি নিজেকে বড় বলে অপদস্থ হয়।
–হযরত আলি (রা.)
২৩২. বোকারা চিরদিন শূন্য মাঠে গোল করে।
–শেলি
২৩৩. বোকারা ভাবনাচিন্তা না করেই প্রশ্ন করে।
জন ওলকট
২৩৪. মূখের সঙ্গে বন্ধুত্ব কোরো না; সে তোমার উপকারের চেষ্টা করে তোমার ক্ষতি করবে।
–হযরত আলি (রা.)
২৩৫. একজন শিক্ষকের উপরই বিদ্যালয়ের সমস্ত ছাত্রছাত্রীর ভবিষ্যৎ। এত বড় দায়িত্বকে তাঁর কোনোমতেই অবহেলা করা উচিত নয়।
–এইচ. জি. ওয়েলস
২৩৬. যারা শিক্ষিত, শিক্ষা তাঁদের পক্ষে অন্য একটি সূর্যস্বরূপ।
হেরাক্লিটাস
২৩৭. শিক্ষা মানুষের মনুষ্যত্বের বিকাশ সাধন করে।
স্যার পি. নান
২৩৮. একজন মানুষ তেমনই হবে, যেমন শিক্ষা মা তাকে দিয়েছে।
হাওয়ার্ড জনসন
২৩৯. শিক্ষাই হচ্ছে মানুষের শক্তি। ভাষার মাধ্যমেই সেই শিক্ষা।
–ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ
২৪০. জীবনের ব্যাপক সময় ধরেই শিক্ষা গ্রহণ করতে হয়। শিক্ষার শেষ নেই।
কুপার
২৪১. সাধনা যদি নিষ্ঠাপূর্ণ হয়, তবে সম্পূর্ণ না হোক, আংশিক সাফল্য সে অবশ্যই লাভ করবে।
–হযরত আলি (রা.)
২৪২. জ্ঞান আহরণ করো। জ্ঞানীকে এটা ন্যায়-অন্যায় প্রভেদ করতে সহায়তা করবে, স্বর্গের পথ আলোকিত করবে। মরুভূমিতে এটা যেন আমাদের বন্ধু, নির্জনতায় এ যেন সমাজ সৃষ্টিকারক, নিঃসঙ্গতায় আমাদের সাথি, সুখের সন্ধান দেবে এবং দুর্ভাগ্য থেকে রক্ষা করবে। এ বন্ধুদের মধ্যে অলংকারের ন্যায় এবং শত্রুর বিরুদ্ধে বর্মের মতো।
–আল-হাদিস
২৪৩. এমন কোনো জ্ঞান নেই, যার শক্তি নেই।
ইমারসন
২৪৪. এমন কোনো জ্ঞান নেই, যার মূল্য নেই।
এডমন্ড বার্ক
২৪৫. অজ্ঞদের মরার আগেই মৃত অবস্থায় কালযাপন করতে হয় এবং সমাধিস্থ হবার পূর্বেই তাদের শরীর কবরের আঁধারে সামহিত; কেননা, তাদের অন্তর মৃত আর মৃতের স্থান কবর।
–হযরত আলি (রা.)
২৪৬. যে নিজের আদেশ নিজে পালন করতে পারে না, সে অন্যের আদেশে চালিত হয়।
ইকবাল
২৪৭. গুরু যদি এক বর্ণ শিষ্যেরে শিখায় কোনো দিন
পৃথিবীতে নাই দ্রব্য যা দিয়ে শোধ দিবে ঋণ।
চাণক্য পণ্ডিত
২৪৮. তুমি যা শিখলে, তা যদি তোমার বাস্তব জীবনে রূপায়িত করতে না পারলে, তবে তুমি মস্ত বোকা।
–শেখ সাদি
২৪৯. চর্চাই সবচেয়ে বড় শিক্ষক; কারণ চর্চার মাধ্যমেই আমরা যে-কোনো জিনিস নিখুঁতভাবে আয়ত্ত করতে পারি।
–পাবলিয়াস সাইরাস
২৫০. কারও অতীত জানতে চেয়ো না, তার বর্তমানকে জানো এবং সে-জানাই যথেষ্ট।
–এডিসন
২৫১. যা তুমি জান না, তা বোলো না। আর যা তুমি জান, তা যথাস্থানে বলতে কুণ্ঠিত হয়ো না।
লোকমান হাকিম
২৫২. যে দুধের কথা কেবল শুনেছে সে অজ্ঞান, যে দুধ খেয়েছে সে জ্ঞানী, আর যে দুধ খেয়ে হৃষ্টপুষ্ট হয়েছে সে হল বিজ্ঞানী।
বিমল মিত্র
২৫৩. আধুনিক বিজ্ঞান মানুষকে দিয়েছে বেগ, কিন্তু কেড়ে নিয়েছে আবেগ; তাতে আছে গতির আনন্দ, নেই যতির আয়েস।
যাযাবর
২৫৪. মানুষের ধর্মের মধ্যে বিজ্ঞানের স্থান যতটুকু, তার চাইতে বিজ্ঞানের মধ্যে ধর্মের স্থান বেশি।
পেনিন
২৫৫. বুদ্ধিজীবীদের সহজ-সরল চালচলন অন্যের নিকট তাঁদের শ্রদ্ধাভাজন করে তোলে।
উইলিয়াম সি. ওয়াল
২৫৬. প্রতিটি মানুষই নিজেকে বুদ্ধিমান মনে করে, আর প্রত্যেক মানুষই তার আপন সন্তানকে খুশি দেখতে চায়।
–শেখ সাদি
২৫৭. তুমি যদি মনে কর কোনো বোকা লোকের চেহারা দেখবে না, তা হলে সর্বপ্রথমে তোমার নিজের চেহারা দেখবার আয়নাটা ভেঙে ফেলো।