মঙ্গলবার, মে 20, 2025
  • Login
BnBoi.Com
No Result
View All Result
No Result
View All Result
BnBoi.Com
No Result
View All Result

নির্বাচিত প্রবন্ধ – আবুল ফজল

Nirbachito Probondho by Abul Fazal

বিবেকের চর্চা ও অনুশীলন কি সমাজে কোথাও আছে এখন? তার কোন মূল্য কি সমাজ ও রাষ্ট্র দিয়ে থাকে? সমাজে বিবেকী মানুষের আজ আর কোন স্থান নেই, সরকার তেমন মানুষকে মনে করে শত্রু,শুধু নিজের নয়, মনে করে দেশেরও। সরকার চায় Yes-man বা হাঁ-হুজুর অথবা ভয়ে কাবু হয়ে থাকা নিবর্যি মানুষ। বিবেকের সাথে আইনের শাসন চালাতে গিয়ে কোনো কোনো সুদক্ষ বিচারপতিকে যে সরকারের বিরাগভাজন হতে হয়েছে সে খবর দেশের কারো অজানা নয়।

গ্রিসকে বলা হয় আধুনিক সভ্যতার সূতিকাগৃহ–সে গ্রিসের অধিবাসীদের সম্বন্ধে হেরোডোটাসের মন্তব্য হচ্ছে : They obey only the law. শুধু গ্রিসের নয় সব সভ্যতারই বুনিয়াদ আইন আর আইনের শাসন–আইনের প্রতি শাসক আর শাসিতের সার্বিক ও বিনা শর্তে আনুগত্য। এ-সম্বন্ধে অন্য একটা প্রবন্ধে আমি কিছুটা আলোচনা করেছি–এখানে পুনরাবৃত্তি নিষ্প্রয়োজন। শুনেছি মুসলিম শাসনের আমলে বাদশাহের পার্শ্বেই থাকতো কাজীউল কুজাতের আসন। আমাদের বর্তমান রাষ্ট্রকেও বলা হয় ইসলামি বা মুসলিম রাষ্ট্র। অথচ মুসলিম রাষ্ট্রের এ সব সুস্থ ঐতিহ্য এখানে অনুসৃত হয় না। আইন যে আজ আমাদের দেশে কতখানি বিপর্যয়ের সম্মুখীন তার বহু দৃষ্টান্তই আমি উল্লেখ করতে পারতাম। কিন্তু ওপরে যে আতঙ্কের কথা বলেছি, অত্যন্ত লজ্জার সঙ্গে স্বীকার করছি আমিও সে আতঙ্ক-মুক্ত হতে পারি নি। লেখকের স্বাধীনতা

যে আজ কতখানি সংকুচিত হয়ে পড়েছে এ থেকে তা অনুমেয়। আমরা লেখকরাও আজ মনের দিক দিয়ে বন্দি। সেদিন ঢাকার মনস্তত্ত্ব সম্মেলনে কেন্দ্রীয় শিক্ষামন্ত্রী জিজ্ঞাসা করেছেন : দেশের তরুণরা এখন এমন সিনিক হয়ে পড়েছে কেন? সমাজের সার্বিক চেহারার দিকে তাকালে তিনি সহজেই তার এ প্রশ্নের উত্তর খুঁজে পেতেন। রাষ্ট্রীয় ব্যবস্থায়, প্রশাসনিক ক্ষেত্রে, শিক্ষায়তন আর বিচারালয়গুলিতে এবং সমাজের বিভিন্ন স্তরে মূল্যবোধের যে চরম অনবতি ও অবক্ষয় তরুণরা, বিশেষ করে সচেতন ছাত্রসমাজ, প্রতিনিয়ত দেখছে তাতে সিনিক না হয়ে উপায় কী? এসব কি ওদের তরুণ মনকে প্রভাবিত করছে না? যখন সমাজে কোথাও সততা, আন্তরিকতা ও মহৎ মনুষ্যত্বের ক্ষীণ রশ্মিরেখাও দেখা যাচ্ছে না তখন তরুণ সমাজ কী দেখে প্রেরণা পাবে ও উৎসাহবোধ করবে? কী করে হয়ে উঠবে তারা আশাবাদী? আমাদের জাতীয় জীবনে এ এক চরম দুর্দিন। স্বাধীনতার আগে বা পরে মননশীলতা আর সংস্কৃতিচর্চার ক্ষেত্রে এমন দুর্দিন আমি আর কখনও দেখি নি।

কোনো দেশের কোনো সংস্কৃতিই স্বয়ম্ভ নয় বা আসমান থেকেও ঝুপ করে ঝরে পড়ে না। মাটিই তার জন্মভূমি। সংস্কৃতিও ভূগোলের রেখায় হয়ে ওঠে রেখায়িত। ক্রমাগত অনুশীলন আর চর্চার দ্বারাই ঘটে তার বিকাশ। তার জন্য অনুকূল ক্ষেত্র আর পরিবেশ অত্যাবশ্যক। সে ক্ষেত্র দেশে কীভাবে সংকুচিত হয়ে এসেছে আর প্রতিনিয়ত তার ওপর কীভাবে হামলা চলছে তার তিক্ত অভিজ্ঞতা এদেশের সব সংস্কৃতিসেবী আর সাংস্কৃতিক প্রতিষ্ঠানেরই অল্পবিস্তর জানা আছে। আগে সমাজে অধিকারী-ভেদ কথাটার স্বীকৃতি ছিল–যার যে বিষয়ে অধিকার নেই সে সে বিষয়ে কথা বলতে, মতামত দিতে লজ্জা ও সংকোচ বোধ করতো। এখন ক্ষমতা মানে সবজান্তামি আর অনধিকারচর্চাই তার প্রধান বৈশিষ্ট্য। ভাষা, সাহিত্য, সংগীত, শিল্প ইত্যাদি নিয়ে যারা সরাজীবন কিছুমাত্র মাথা ঘামান নি, ক্ষমতা পাওয়ার সাথে সাথে তারা হয়ে ওঠেন ঐ সব বিষয়ে বিশেষজ্ঞ আর শুরু করেন ফতোয়া দিতে। আবার বাবু যত বলে পারিষদ-দলে বলে তার শতগুণ’। সরকারি এ দৃষ্টিভঙ্গির ফলে আমাদের সাংস্কৃতিক জীবন আজ এক বিরাট সঙ্কটের সম্মুখীন। আগেই ইঙ্গিত করেছি Academic freedom তথা জ্ঞানগত অনুশীলনের স্বাধীনতা বলতে যা বোঝায় তা আজ প্রদেশের শিক্ষায়তনগুলিতে সম্পূর্ণ অনুপস্থিত। ফলে বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপকরাও এখন স্বাধীন চিন্তার চর্চা করেন না। করলেও তা প্রকাশ করার সাহস পান না। এ অবস্থায় দেশে চিন্তাবিদ ও সত্যিকার সংস্কৃতিসেবীর আবির্ভাব কল্পনা করা যায় না। সব রকম উচ্চতর জ্ঞানের উৎস-কেন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়। চিন্তা আর জ্ঞানচর্চার দিক দিয়ে সে বিশ্ববিদ্যালয় আজ স্রেফ এক বন্ধ্যা ঊষর মরুভূমিতে পরিণত। এমন মরুভূমিতে আশাবাদ অঙ্কুরিত হয় না।

সাহিত্যক-শিল্পীরা স্বভাবতই আশাবাদী–সব রকম প্রতিকূলতার মধ্যেও তারা নিজের মনের আশাটাকে জিইয়ে রাখতে চায়। কারণ, আশা তাদের শিল্পী-সত্তার অচ্ছেদ্য অঙ্গ। কিন্তু এ রকম সার্বিক অবক্ষয়ের মাঝে তারা আর কতদিন আশার এ ক্ষীণ দীপশিখাকে অনির্বাণ রাখতে সক্ষম হবে? মনে হয়, প্রতিকারের সব পথই যেন আজ বন্ধ। এ সার্বিক অবক্ষয়ের বিরুদ্ধে লেখকরা সংগ্রাম করবেন কী করে? এ অবক্ষয়ের প্রতিভূ যে ক্ষমতা তা আজ এত অন্ধ, এত হৃদয়হীন ও নির্মম রূপ নিয়েছে যে, তা মানুষের জীবিকা কেড়ে নিতেও দ্বিধা করে না–এর বিরুদ্ধে সংগ্রাম আত্মহত্যার সামিল। হয়ে উঠেছে! সরকার বা অন্য যেই হোক তার বিরুদ্ধে ন্যায়সঙ্গত সংগ্রাম চালাতে হলেও বিপক্ষেরও কিছুটা অন্তত মানবিক গুণ, শুভবুদ্ধি ও সহনশীলতা থাকা প্রয়োজন। মত্ত হাতি বা পাগলা ষাঁড়ের সামনে আপনি বুক পেতে দাঁড়াবেন কী করে? আজ যে কোন প্রতিবাদ বা বিরুদ্ধতা ক্ষমতার কাছে যেন ষাঁড়ের সামনে লাল সালু! শিক্ষা সম্পর্কিত ব্যাপারে প্রতিবাদ করতে গিয়ে প্রদেশের কোন কোন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের হাজার হাজার ছাত্রছাত্রীদের ভাগ্যে যে দুর্ভোগ ও অনিশ্চয়তা নেমে এসেছে তা কারও আগোচর নয়। আমি নিজে শিক্ষক ছিলাম–ছাত্র-ছাত্রীদের এ দুঃখ ও অসহায়তা আমাকে বারে বারে বেদনার্ত করে তোলে। চোখের সামনে প্রতিকারের কোন উপায় দেখতে পাই না বলে বেদনাটা আরো মর্মান্তিক হয়ে বাজে। বাট্রাণ্ড রাসেল তার সম্প্রতি প্রকাশিত আত্মজীবনীতে লিখেছেন : But it depends upon the exisence of certain virtues in those against whom it is employed, প্রতিবাদ যে শক্তির বিরুদ্ধে করা হয় তারও কিছুটা অশুভ-সহনশীলতা ও মানবিক গুণ থাকা অত্যাবশ্যক। দুঃখের বিষয়, আমাদের বর্তমান কর্তৃপক্ষ এ Virtue বা মানবিক গুণ থেকে সম্পূর্ণ বঞ্চিত। ফলে নিরাপদ কোনো আলোচনা-সমালোচনা কিংবা প্রতিবাদ কি আন্দোলন কিছুই করা সম্ভব হচ্ছে না এখন দেশে। অথচ এ সবই সভ্যতা আর গণতান্ত্রিক জীবনের অপরিহার্য অঙ্গ। কর্তৃপক্ষের বোঝা উচিত পৃথিবীতে কোন দিন কোন yes-man কিছু গড়ে তোলে নি, করে নি কিছুই সৃষ্টি। হা-হুজুর কখনো সৃজনশীল হতে পারে না। তেমন নজির ইতিহাসে কোথাও নেই। সাহিত্য, শিল্প, নাটক, সঙ্গীত, নৃত্যকলা ইত্যাদি সব কিছুই স্বাধীন মন ও স্বাধীন শিল্পী-প্রতিভারই অবদান। কিন্তু তার জন্য মুক্ত হাওয়া আর স্বাধীন পরিবেশ অত্যাবশ্যক। মনের যে স্বাধীনতার কথা বলছি তার জন্য আত্মপরীক্ষা অপরিহার্য–আত্মপরীক্ষা শুধু স্বাধীনতাকে নয়, মনুষ্যত্বকেও সার্থক করে তোলে। সব রকম শিল্পসাধনাকেও করে তোলে বিচিত্রমুখী! পশুর আত্মপরীক্ষা নেই, কিন্তু মানুষ মানুষ হয় এ আত্মপরীক্ষার পথেই। সক্রেটিস তার Apology তে বলেছেন, The unexamined life is not worth living ‘ অর্থাৎ অপরীক্ষিত জীবন টিকে থাকারও অনুপযুক্ত। আধুনিক ইউরোপীয় সভ্যতার মূলেও রয়েছে আত্মবিশ্লেষণ ও আত্মসমালোচনা। আমাদের সমাজ আর সরকার দুইই আত্মসমালোচনাকে শুধু যে ভয়ের চোখে দেখে তা নয় বরং তার সম্বন্ধে অত্যন্ত অসহিষ্ণুও। ধর্ম, দর্শন, সাহিত্য ও শিল্প-কলা–সব কিছুই এ আত্মপরীক্ষারই পরিণতি। এ কারণেই তা বিভিন্ন ও স্বাতন্ত্র-অভিসারী। ধর্ম বা সংস্কারের ওপর রোলার চালাতে গেলে মননশীলতা আর সংস্কৃতিচর্চা একটা অচলায়তনের নিগড়ে আটকে না পড়ে পারে না। সংস্কৃতির রূপ কখনো একবর্ণ হয় না–জীবন্ত সংস্কৃতি সব সময় বিচিত্র ও বহুবর্ণ। এমনকি তার মধ্যে স্ববিরোধিতার স্থানও রয়েছে। মৃত্যুর বর্ণ এক, জীবন বহুবর্ণ। যে সংস্কৃতি বহুবর্ণ হতে অনিচ্ছুক তার অকালমৃত্যু অনিবার্য। যে সংস্কৃতি বিশ্বের তাবত মূল্যবোধকে স্বীকৃতি দিতে, গ্রহণ ও আত্মস্থ করতে অপারগ সে সংস্কৃতি অচিরে রুগ্ণ, রক্তহীন ও ফ্যাকাসে যে হয়ে পড়বে তাতে সন্দেহ নেই। গোঁড়ামি সব সময় আত্মবিনাশী–সংস্কৃতির ক্ষেত্রে তা আরো বেশি মারাত্মক। সংস্কৃতির ধর্মই হলো গ্রহণ–বর্জন নয়। তাই সরকারি অনধিকারী মুখপাত্ররা যখন বর্জনের ধুয়া তোলেন তখন সত্যিকার সংস্কৃতিসেবীরা আতঙ্কিত না হয়ে পারেন না। সংস্কৃতির প্রধান বাহন ভাষা–যে ভাষায় আপনি সংস্কৃতি সাধনা করবেন সে ভাষার শ্রেষ্ঠ সম্পদকে বাদ দিয়ে সংস্কৃতি-সাধনা মানে ডেনমার্কের রাজকুমারকে বাদ দিয়ে হ্যামলেট অভিনয় করা। ধর্ম আর সংস্কৃতি সম্পূর্ণ আলাদা ব্যাপার–এ সত্যটা উপলব্ধি না করে অনেকে তালগোল পাকিয়ে বসেন। আরো দুঃখের বিষয় যারা সংস্কৃতিচর্চাকে সবসময় ধর্মের আলখাল্লা পরাতে চান তারা নিজেরা ধার্মিক যেমন নন তেমন নন সংস্কৃতিসেবীও। ধর্মের ক্ষেত্র অত্যন্ত সীমিত, আধ্যাত্মিক উন্নয়ন আর স্রষ্টার সঙ্গে বোঝাপড়াই তার একমাত্র লক্ষ্য–সাহিত্য-শিল্পও যে সময় সময় এ কর্তব্য পালন করে না তা নয়, কিন্তু তার দিগন্তরেখা আরো প্রসারিত, আরো বহুবিস্তৃত। জীবনের সব রকম অভিব্যক্তিই তার এলাকাভুক্ত–চরম পাপীও তার প্রিয় বিষয়বস্তু! যে দিন মানুষের মন স্রষ্টার ধ্যান-ধারণা তথা পরলোকমুখীনতা ত্যাগ করে মানুষের জাগতিক জীবন আর তার বিচিত্র রহস্যময় অভিব্যক্তির দিকে ফিরে তাকিয়েছে, সত্যিকার অর্থে সেদিন থেকেই শিল্পসাহিত্যের জন্ম–সেদিন থেকেই তার দিগৃবিজয়, সেদিন থেকেই তার জয়যাত্রা মাত্র। রহস্য, অলৌকিকতা আর অপৌরুষের কর্তৃত্বের বন্ধন থেকে মানুষের মন যেদিন মুক্তি পেয়েছে সেদিন থেকে সাহিত্য-শিল্পেরও ঘটেছে বন্ধন-মুক্তি এদিন থেকেই হয়েছে মানুষ সৃজনশীল। স্রষ্টার মতোই স্রষ্টাপ্রেরিত ধর্মও অচল, স্থির ও অপরিবর্তনীয়–তাতে জিজ্ঞাসা, অনুসন্ধান ও মতভেদের কোনো স্থান নেই। অথচ ওটা ছাড়া সাহিত্য সাহিত্যই হতে পারে না। ব্যাপক অর্থে মানব মনের জিজ্ঞাসা আর তার উত্তর সন্ধানই সাহিত্য আর শিল্প। সাহিত্য, শিল্প, সংগীত, নাটক, নৃত্য–এ সবই মানুষের তৈরি, মানুষের আত্মজিজ্ঞাসারই ফল, মানব-মনীষারই অবদান। মানবজীবনের মতো এ সবেরও পরিবর্তন পরিবর্ধন আছে, আছে রূপান্তর। যুগে যুগে দেশে দেশে মানুষের প্রয়োজন, চাহিদা, এষণা ও অভী অনুসারে এগুলি নব নব ভাবে রূপায়িত হয়েছে ও হচ্ছে। আঙ্গিকে যেমন তেমন ভাবে আর বিষয়বস্তুতেও নবায়িত হয়ে ওঠার ওপরই নির্ভর করে এ সবের আয়ু আর অস্তিত্ব। আমাদের ধর্মহীন ধর্মধ্বজীদের নিষেধ মানতে গেলে দেশে সব রকম সংস্কৃতি-সাধনার ভরাডুবি অনিবার্য। জিজ্ঞাসা বন্ধ হওয়া মানে উত্তর না খোঁজা, সমস্যার মোকাবিলা করতে অস্বীকার করা মানে সমাধানের দিকে পিঠ ফিরে থাকা। এভাবে উটপাখি সাজা বকধার্মিক কাজ হতে পারে কিন্তু সাহিত্যের ধর্মও এ নয়। সাহিত্যের ধর্ম স্বর্গ মর্ত্য তন্ন তন্ন করা, সব বন্ধ দরজা খুলে দেওয়া। সাহিত্যের এক গুরুত্বপূর্ণ অংশ ট্র্যাজেডি–যা মানুষের সর্ব সত্তাকে নাড়া দেয়। সে ট্র্যাজেডি সৃষ্টি সম্বন্ধে হাবটি জে, মুলার তাঁর Freedom in the Ancient World গ্রন্থে লিখেছেন : …great tragedy can be written only by men who are free in mind and spirit, no longer slaves to ‘miracle, mystery and authority. (p 172)

Page 54 of 101
Prev1...535455...101Next
Previous Post

শ্রেষ্ঠ উর্দু গল্প – আবদুল্লাহ আবু সায়ীদ

Next Post

মানবতন্ত্র – আবুল ফজল

Next Post

মানবতন্ত্র – আবুল ফজল

শুভবুদ্ধি – আবুল ফজল

মন্তব্য করুন জবাব বাতিল

আপনার ই-মেইল এ্যাড্রেস প্রকাশিত হবে না। * চিহ্নিত বিষয়গুলো আবশ্যক।

সাম্প্রতিক প্রকাশনাসমূহ

  • তিন গোয়েন্দা ভলিউম ১১৫: ভূমিকম্প – শামসুদ্দীন নওয়াব
  • তিন গোয়েন্দা ভলিউম ১১৮: বিভীষিকার প্রহর – রকিব হাসান
  • তিন গোয়েন্দা ভলিউম ১১৭: বড়দিনের ছুটি – রকিব হাসান
  • তিন গোয়েন্দা ভলিউম ১১৭: আলাস্কা অভিযান – রকিব হাসান
  • তিন গোয়েন্দা ভলিউম ১১৭: আমিই কিশোর – রকিব হাসান

বিভাগসমূহ

© 2023 BnBoi - All Right Reserved

No Result
View All Result

© 2023 BnBoi - All Right Reserved

Welcome Back!

Login to your account below

Forgotten Password?

Retrieve your password

Please enter your username or email address to reset your password.

Log In