গাল কাটা বকইর্যাকে ধরিয়ে দেওয়ার জন্যে ছোটাচ্চুর আলটিমেট ডিটেকটিভ এজেন্সিকে পুরস্কারের টাকা দেওয়া হয়েছিল। তনুর মায়ের কাছেও ছোটাচ্চু একটা বিল পাঠিয়েছিল। যত টাকা বিল করেছিল তনুর মা তার দ্বিগুণ টাকার একটা চেক পাঠিয়ে দিয়েছিলেন। আলটিমেট ডিটেকটিভ এজেন্সির উপার্জন হিসেবে সেই চেকটার একটা ছবি বড় করে ছোটাচ্চুর ঘরে টানানো আছে।
শান্তর সাথে পাঁচশ টাকার কন্ট্রাক্টের টাকাটা ছোটাচ্চুকে দিতে হয় নি। ঘটনার পরপর তনু নিজের ব্যাগ থেকে সেটা শান্তকে দিয়ে দিয়েছিল। তার শুধু টাকা নয়, সাথে কাছাকাছি ফাস্টফুডের দোকানে নিয়ে তাদের সবাইকে ভরপেট খাইয়ে দিয়েছিল।
টুনি যদিও কথা দিয়েছিল সে আর ছোটাচ্চুকে কোনোদিন জ্বালাতন করবে না কিন্তু তারপরেও আবার কারণে-অকারণে জ্বালাতন করতে শুরু করেছে। ছোটাচ্চু শুধু যে জ্বালাতনটুকু সহ্য করে তা না, মাঝে মাঝে পরামর্শ করার জন্যে টুনিকে নিজে থেকেই ডাকে। বেশিরভাগ সময়েই টুনি না ডেকে টুনটুনি বলে ডাকে।
আজকাল টুনটুনি বলে ডাকলেও টুনি সাড়া দেয়।