ভোরবেলা ভাইয়ের ধর্ষণকারী বন্ধুরা তাকে চিনতে পেরে সবাই পালিয়ে যায়।
বাড়ির ড্রাইভার ও বান্দীরা তাকে হাসপাতালে নিয়ে যায়। ডাক্তার ঘটনাটি জানায় পুলিশকে, এবং ধর্মরক্ষাকারী মুতাওয়ারা সংবাদ পেয়ে ধর্ম রক্ষা করার জন্যে ছুটে আসে। মুতাওয়ারা ওই দেশের ধর্মীয় গেস্টাপো, তাদের ডরে রাজা রাজপুত্রকন্যারাও কাঁপে, শান্তিতে একটু আধটু টানতে পারে না। সারা তার ভাইয়ের বন্ধুদের কারো নাম জানে না, সে কখনো তাদের সামনে যায় নি, তাদের দেখে নি। তাই সে কারো নাম বলতে পারে না। সারার ভাইয়ের কাছে থেকে পুলিশ তার বন্ধুদের নাম বের করে, কিন্তু তখন দেরি হয়ে গেছে, তারা এর মাঝে সুন্দর কাহিনী তৈরি করে ফেলেছে। বন্ধুরা পুলিশকে বলে, ওই সন্ধ্যায় কেউ মদ খায় নি, গাঁজা টানে নি, তার শুধু উচ্চ সঙ্গীত বাজিয়ে আনন্দ করেছে। তারা বলে, মেয়েটি স্বচ্ছ রাতের পোশাক পরে এসে তাদের সাথে ঢলাঢলি করতে শুরু করে, বারবার জেনা করার জন্যে জোর করতে থাকে। তারা প্রথম রাজি হয় নি, তখন মেয়েটি তাদের চুমো খেতে থাকে, তার শরীরের পোশাক খুলে নানা কিছু দেখাতে থাকে, তখন তারা আর নিজেদের দমন করতে পারে না। মেয়েটি সকলের সাথে জেনা করতে চায়, তাই তারা সবাই জেনা করতে বাধ্য হয়। তাদের কোনো দোষ নাই, তারা ফিত্নার পাল্লায় পড়েছিলো।
সারার বাপ আর মা আমিরাত থেকে ফিরে আসে। সারার মা মেয়ের যন্ত্রণা বুঝতে পারে, বিশ্বাস করে মেয়ের কথায়, কিন্তু তার করার কিছু নেই, সে তার মেয়ের মতোই শক্তিহীন। তার বাপ অত্যন্ত ক্ষেপে ওঠে, সে জানিয়ে দেয় জেনা করার জন্যে সারাকে শাস্তি পেতেই হবে। সে আল্লার বিরুদ্ধে হুদুদ করেছে, তারে বাঁচতে দেয়ন যায় না। তার শাস্তি হচ্ছে পাথর ছুঁড়ে মৃত্যুদণ্ড। সারার ভাই নিজে বাঁচার জন্যে চুপ করে থাকে।
তাদের বাড়ি সব সময় ঘিরে থাকে মুতাওয়ারা। তারা অত্যন্ত শক্তিমান, ডালকুত্তার মতো তারা হানা দেয়। তারা সারার বাবার প্রশংসা করে, কেননা সে মেয়েকে শাস্তি দিয়ে ইসলাম রক্ষা করতে যাচ্ছে।
কয়েক দিনের মধ্যে দেখা যায় সারা গর্ভবতী, তাই তাকে অবিলম্বে পাথর ছুঁড়ে মারা যায় না, প্যাটেরটা বাঁচিয়ে রাখা দরকার, ওইটা যদি পুরুষ হয়, তাহলে ত সে মহান আরব হইতে পারে, একদিন দুনিয়া জয় করনের জইন্যে ঘোড়ায় চইড়া বাইর হইতে পারে। প্যাটেরটা তাকে আরো সাড়ে নয় মাস বাঁচিয়ে রাখে, প্যাটের জিনিশের দাম আছে, খালি প্যাটটা যার তার দাম নাই। প্যাট ত কতই আছে, দুই চাইরটা না থাকলেও চলে; তবে প্যাটের ভিতরে যা দিয়া ঢুকায় তার দামের শ্যাষ নাই। একটি মেয়ে জন্ম নেয়, আগে হইলে তারে পুঁইতে ফেলন হইত, এখন হইব না; তবে সারা জীবন ধইরা তারে বাঁচাইয়া রাইখ্যা পোতন যাইব। প্যাটলিগুলিরে জীবন ভইর্যাই পোতন যায়। ওই মাইয়াটা যদি পঞ্চাশ ষাইট বচ্ছর সারার প্যাটে থাকতো তাইলে ভালো হইত; কিন্তু সাড়ে নয় মাসে বাইর হইয়া সারাকে পাথর ছুঁড়ে মারার পবিত্র দিন ঠিক করে দেয়।
শহরের পরহেজগার সবাই খবর পেয়ে গেছে এক জেনাকারিণীকে পাথর ছুঁড়ে মারা হবে। তারা আগে থেকেই পাথর মারার সোয়বের জইন্যে অপেক্ষা করছিলো, প্যাটের জিনিশটা তাদের দেরি করিয়ে দেয়, তাতে তাদের জোশও বাড়ে; আর ওই দিন সকাল থেকেই অজু নামাজ করে তারা পবিত্র মৃত্যুদণ্ডের স্থানে ভিড় জমাতে থাকে। পবিত্র উন্মাদনায় তারা সবাই অধীর, তারা এক পাপিষ্ঠার মৃত্যু দেখে, তাকে পাথর ছুঁড়ে মেরে পুণ্য অর্জন করতে চায়। পুণ্যার্থী জনতা যখন তীব্র রৌদ্রে আর টিকতে পারছিলো না, ধৈর্য হারিয়ে ফেলছিলো, তখন পুলিশের গাড়ি এসে থামে। তারা শান্তি পায়, তারা সমস্ত প্রশংসাপ্রাপককে বারবার প্রশংসা করতে থাকে।
গাড়ি থেকে ভঙ্গুর কোমল চোখের জলের মতো সারাকে টেনে নামানো হয়।
সারা রূপসী হয়ে উঠেছে; মৃত্যুর কথা জেনেও কেমনে সে এমন সুন্দর হলো? প্যাটিলিগুলির স্বাভাবই এমন, কবরের কথা ভাবতে ভাবতেও তারা সুন্দর হয়ে ওঠে। জনতা তার নামে উচ্চস্বরে নিন্দা জানাতে থাকে, প্রশংসাপ্রাপকের প্রশংসা করতে থাকে, অল্পক্ষণের জইন্যে তার মুখ দেখে তারা নিশ্চিত হয় যে এমন রূপ যে মাইয়ার সে পাপ না কইর্যা থাকতে পারে না, সে ফিনা, সব নিয়মরে উল্টাইয়া সে দিবেই। তারে শাস্তি না দিলে ইসলাম টিকবো না।
সারার হাতপা শেকল দিয়ে বাঁধা, তার মাথা ঝুলে আছে নিচের দিকে। একজন মুতাওয়া সমস্ত প্রশংসাপ্রাপকের দীর্ঘ প্রশংসা করে সারার অপরাধের বিবরণ পড়তে থাকে, যাতে জনগণ ঠিক মতো শুনতে পায় সেজন্য সে উচ্চকণ্ঠে অসতী সারার জেনার বিবরণ পড়ে।
হুদুদের শাস্তি থেকে প্যাটলিগো বাঁচন নাই।
সারার মুখের ভেতরে ঠেসে একটা নোংরা চটের টুকরো ঢোকানো হয়, যাতে সে গোঙাতেও না পারে, তার মাথা একটা কালো আবরণ দিয়ে ঢেকে দেয়া হয় চুলে। শয়তার থাকে, ওই চুলের ভেতর দিয়ে মাইয়ালোকের মাথার ভিতর ঢোকে লাখ লাখ ইবলিশ, তাই চুল খোলা রাখা পাপ। তাকে হাটু গেড়ে বসানো হয়, সারা বাধা দেয় না। জল্লাদ তার পিঠে একটি একটি করে পঞ্চাশ ঘা প্রচণ্ড চাবুক মারে। সারা লুটিয়ে পড়তে পড়তে পড়ে না। আহা, পেট থেকে বেরোনোর সময়ই যদি তাকে বালুতে পুঁতে ফেলা হতো!
চমৎকার খুব ভাল লাগলো