আয়াতঃ 109.004
এবং আমি এবাদতকারী নই, যার এবাদত তোমরা কর।
”And I shall not worship that which you are worshipping.
وَلَا أَنَا عَابِدٌ مَّا عَبَدتُّمْ
Wala ana AAabidun ma AAabadtum
YUSUFALI: And I will not worship that which ye have been wont to worship,
PICKTHAL: And I shall not worship that which ye worship.
SHAKIR: Nor am I going to serve that which you serve,
KHALIFA: “Nor will I ever worship what you worship.
৪। আর তোমরা যার পূঁজা করে আসছো, আমি কখনও তার পূঁজা করবো না।
৫। তোমরাও তাঁর এবাদতকারী হবে না যার এবাদত আমি করি।
৬। তোমাদের দ্বীন তোমাদের, আমার দ্বীন আমার ৬২৯১।
৬২৯১। সূরাটির প্রথমে শুরু করা হয়েছে, “বল” শব্দটি দ্বারা যার দ্বারা রাসুলকে (সা) সম্বোধন করা হয়েছে। রাসুলকে বলতে বলা হয়েছে, ” আমাকে সত্য দান করা হয়েছে, আমি কখনও মিথ্যার উপাসনা করতে পারি না। তোমরা তোমাদের কায়েমী স্বার্থ রক্ষার জন্য মিথ্যার উপাসনা ত্যাগ করবে না। এ ক্ষেত্রে তোমাদের দায়িত্ব তোমাদের। আমি তোমাদের সত্য পথ প্রদর্শন করেছি। আমার দায়িত্ব আমার। তোমাদের কোনও অধিকার নাই আমাকে সত্য ত্যাগ করার অনুরোধ করার। তোমাদের অত্যাচার ও নির্যাতন সত্যের প্রচারের পথকে রুদ্ধ করতে পারবে না। শেষ পর্যন্ত সত্য জয়ী হবেই।”
রাসুলের (সা ) প্রতি আদেশের মাধ্যমে আল্লাহ্ বিশ্ববাসীদের সম্মুখে প্রকৃত মোমেন বা বিশ্বাসীদের মানসিক অবস্থা ও কর্মপন্থাকে তুলে ধরেছেন। সকল যুগের সকল মোমেন বান্দাদের এই-ই হবে প্রকৃত ঈমানের ভিত্তি যে জীবনের কোন অবস্থাতেই সে সত্য ত্যাগ করবে না।
আয়াতঃ109.005
তোমরা এবাদতকারী নও, যার এবাদত আমি করি।
”Nor will you worship that which I worship.
وَلَا أَنتُمْ عَابِدُونَ مَا أَعْبُدُ
Wala antum AAabidoona ma aAAbudu
YUSUFALI: Nor will ye worship that which I worship.
PICKTHAL: Nor will ye worship that which I worship.
SHAKIR: Nor are you going to serve Him Whom I serve:
KHALIFA: “Nor will you ever worship what I worship.
৪। আর তোমরা যার পূঁজা করে আসছো, আমি কখনও তার পূঁজা করবো না।
৫। তোমরাও তাঁর এবাদতকারী হবে না যার এবাদত আমি করি।
৬। তোমাদের দ্বীন তোমাদের, আমার দ্বীন আমার ৬২৯১।
৬২৯১। সূরাটির প্রথমে শুরু করা হয়েছে, “বল” শব্দটি দ্বারা যার দ্বারা রাসুলকে (সা) সম্বোধন করা হয়েছে। রাসুলকে বলতে বলা হয়েছে, ” আমাকে সত্য দান করা হয়েছে, আমি কখনও মিথ্যার উপাসনা করতে পারি না। তোমরা তোমাদের কায়েমী স্বার্থ রক্ষার জন্য মিথ্যার উপাসনা ত্যাগ করবে না। এ ক্ষেত্রে তোমাদের দায়িত্ব তোমাদের। আমি তোমাদের সত্য পথ প্রদর্শন করেছি। আমার দায়িত্ব আমার। তোমাদের কোনও অধিকার নাই আমাকে সত্য ত্যাগ করার অনুরোধ করার। তোমাদের অত্যাচার ও নির্যাতন সত্যের প্রচারের পথকে রুদ্ধ করতে পারবে না। শেষ পর্যন্ত সত্য জয়ী হবেই।”
রাসুলের (সা ) প্রতি আদেশের মাধ্যমে আল্লাহ্ বিশ্ববাসীদের সম্মুখে প্রকৃত মোমেন বা বিশ্বাসীদের মানসিক অবস্থা ও কর্মপন্থাকে তুলে ধরেছেন। সকল যুগের সকল মোমেন বান্দাদের এই-ই হবে প্রকৃত ঈমানের ভিত্তি যে জীবনের কোন অবস্থাতেই সে সত্য ত্যাগ করবে না।
আয়াতঃ 109.006
তোমাদের কর্ম ও কর্মফল তোমাদের জন্যে এবং আমার কর্ম ও কর্মফল আমার জন্যে।
”To you be your religion, and to me my religion (Islâmic Monotheism).”
لَكُمْ دِينُكُمْ وَلِيَ دِينِ
Lakum deenukum waliya deeni
YUSUFALI: To you be your Way, and to me mine.
PICKTHAL: Unto you your religion, and unto me my religion.
SHAKIR: You shall have your religion and I shall have my religion.
KHALIFA: “To you is your religion, and to me is my religion.”
৪। আর তোমরা যার পূঁজা করে আসছো, আমি কখনও তার পূঁজা করবো না।
৫। তোমরাও তাঁর এবাদতকারী হবে না যার এবাদত আমি করি।
৬। তোমাদের দ্বীন তোমাদের, আমার দ্বীন আমার ৬২৯১।
৬২৯১। সূরাটির প্রথমে শুরু করা হয়েছে, “বল” শব্দটি দ্বারা যার দ্বারা রাসুলকে (সা) সম্বোধন করা হয়েছে। রাসুলকে বলতে বলা হয়েছে, ” আমাকে সত্য দান করা হয়েছে, আমি কখনও মিথ্যার উপাসনা করতে পারি না। তোমরা তোমাদের কায়েমী স্বার্থ রক্ষার জন্য মিথ্যার উপাসনা ত্যাগ করবে না। এ ক্ষেত্রে তোমাদের দায়িত্ব তোমাদের। আমি তোমাদের সত্য পথ প্রদর্শন করেছি। আমার দায়িত্ব আমার। তোমাদের কোনও অধিকার নাই আমাকে সত্য ত্যাগ করার অনুরোধ করার। তোমাদের অত্যাচার ও নির্যাতন সত্যের প্রচারের পথকে রুদ্ধ করতে পারবে না। শেষ পর্যন্ত সত্য জয়ী হবেই।”
রাসুলের (সা ) প্রতি আদেশের মাধ্যমে আল্লাহ্ বিশ্ববাসীদের সম্মুখে প্রকৃত মোমেন বা বিশ্বাসীদের মানসিক অবস্থা ও কর্মপন্থাকে তুলে ধরেছেন। সকল যুগের সকল মোমেন বান্দাদের এই-ই হবে প্রকৃত ঈমানের ভিত্তি যে জীবনের কোন অবস্থাতেই সে সত্য ত্যাগ করবে না।