تَتْبَعُهَا الرَّادِفَةُ
TatbaAAuha alrradifatu
YUSUFALI: Followed by oft-repeated (commotions):
PICKTHAL: And the second followeth it,
SHAKIR: What must happen afterwards shall follow it.
KHALIFA: Followed by the second blow.
৭। উহাকে অনুসরণ করবে পরবর্তী সিংগাধ্বনি [বারে বারে কম্পন দ্বারা ] ৫৯২১
৫৯২১। দ্বিতীয় শিঙ্গাধ্বনি হবে নূতন পৃথিবী সৃষ্টির পূর্বাভাষ। নূতন পৃথিবীর সৃষ্টির প্রাক্কালে পৃথিবী বারে বারে প্রচন্ড প্রকম্পনের সম্মুখীন হবে।
আয়াতঃ 079.008
সেদিন অনেক হৃদয় ভীত-বিহবল হবে।
(Some) hearts that Day will shake with fear and anxiety.
قُلُوبٌ يَوْمَئِذٍ وَاجِفَةٌ
Quloobun yawma-ithin wajifatun
YUSUFALI: Hearts that Day will be in agitation;
PICKTHAL: On that day hearts beat painfully
SHAKIR: Hearts on that day shall palpitate,
KHALIFA: Certain minds will be terrified.
৮। সেদিন কত হৃদয় উদ্বিগ্ন হবে, ৫৯২২
৫৯২২। সন্ত্রস্ত বা আন্দোলিত হওয়া। মুত্তাকী ও পাপী সকলের হৃদয় সেদিন আন্দোলিত হতে থাকবে। যারা মুত্তাকী, তারা আশায় আন্দোলিত হবে তাদের প্রতিপালকের প্রতিজ্ঞা পূরণের সম্ভবনার সূত্রপাতে। আবার যারা পাপী ও যারা আল্লাহ্কে অস্বীকার করতো তাদের হৃদয় ভয়ে আন্দোলিত হতে থাকবে কারণ ন্যায় বিচারে তাদের কর্মের পরিণাম অনুধাবন করার মাধ্যমে।
আয়াতঃ 079.009
তাদের দৃষ্টি নত হবে।
Their eyes cast down.
أَبْصَارُهَا خَاشِعَةٌ
Absaruha khashiAAatun
YUSUFALI: Cast down will be (their owners’) eyes.
PICKTHAL: While eyes are downcast
SHAKIR: Their eyes cast down.
KHALIFA: Their eyes will be subdued.
৯। [তাদের ] চক্ষু নত হবে ৫৯২৩
৫৯২৩। সকল দৃষ্টিই সেদিন, ” ভীতি বিহ্বলতায় নত হবে।” যারা মুত্তাকী তাদের দৃষ্টি নত হবে বিনয়ে, আবেগে। আর যারা প্রত্যাখানকারী তাদের দৃষ্টি নত হবে লজ্জ্বা, দুঃখ ও অপমানের ভয়ে। কারণ পার্থিব জীবনের অবাধ্যতা, উদ্ধতপনার পরিণাম তারা বিশেষ ভাবে সেদিন অনুধাবন করবে।
আয়াতঃ 079.010
তারা বলেঃ আমরা কি উলটো পায়ে প্রত্যাবর্তিত হবই-
They say: ”Shall we indeed be returned to (our) former state of life?
يَقُولُونَ أَئِنَّا لَمَرْدُودُونَ فِي الْحَافِرَةِ
Yaqooloona a-inna lamardoodoona fee alhafirati
YUSUFALI: They say (now): “What! shall we indeed be returned to (our) former state?
PICKTHAL: (Now) they are saying: Shall we really be restored to our first state
SHAKIR: They say: Shall we indeed be restored to (our) first state?
KHALIFA: They will say, “We have been recreated from the grave!
১০। [ বর্তমানে ] তারা বলে, ” সে কি ! আমরা কি সত্যিই [ আমাদের ] পূর্বাবস্থায় ফিরে যাব ? ” ৫৯২৪
১১। ” সে কি ! যখন আমরা গলিত পচা হাড় হয়ে যাব [ তখনও ] ? ”
১২। তারা বলে, ” তাই-ই যদি হয়, তবে তো ইহা সর্বনাশা প্রত্যাবর্তন। ”
৫৯২৪। পৃথিবীর জীবনে সত্য প্রত্যাখানকারীরা থাকে অবাধ্য, উদ্ধত এবং বিদ্রূপকারী। তাদেরই বিদ্রূপের ভাষা এখানে উল্লেখ করা হয়েছে। তাদের মনোভাব এরূপ, ” হ্যাঁ, নিশ্চয়ই মৃত্যুই সকল কিছুর শেষ। যখন আমরা মুত্যুমুখে পতিত হব এবং কবরে নীত হব, সেখান থেকে কিভাবে আবার জীবিত অবস্থায় প্রত্যাবর্তিত হব ? ” তারা আরও বলে যে, ” যদি সত্যিই তাই ঘটে, তবে তো আমাদের প্রত্যাবর্তন হবে সর্বনাশা প্রত্যাবর্তন। কারণ আমাদের অস্থি,চর্ম-মজ্জা সব কিছুই পচনশীল অবস্থায় থাকবে।” তারা এইরূপ উক্তি করে অবিশ্বাসের কারণে বিদ্রূপাত্মক ভাবে। তাদের বিদ্রূপে কোন কিছুরই পরিবর্তন ঘটবে না। প্রকৃত সত্য হচ্ছে, শেষ বিচারে অবশ্যই সকলকে জবাবদিহিতার সম্মুখীন হতে হবে। সেদিন তারা প্রচন্ড ক্ষতির সম্মুখীন হবে এবং দোযখই হবে তাদের শেষ পরিণতি।
আয়াতঃ 079.011
গলিত অস্থি হয়ে যাওয়ার পরও?
”Even after we are crumbled bones?”
أَئِذَا كُنَّا عِظَامًا نَّخِرَةً
A-itha kunna AAithaman nakhiratan
YUSUFALI: “What! – when we shall have become rotten bones?”
PICKTHAL: Even after we are crumbled bones?
SHAKIR: What! when we are rotten bones?
KHALIFA: “How did this happen after we had turned into rotten bones?”
১০। [ বর্তমানে ] তারা বলে, ” সে কি ! আমরা কি সত্যিই [ আমাদের ] পূর্বাবস্থায় ফিরে যাব ? ” ৫৯২৪
১১। ” সে কি ! যখন আমরা গলিত পচা হাড় হয়ে যাব [ তখনও ] ? ”
১২। তারা বলে, ” তাই-ই যদি হয়, তবে তো ইহা সর্বনাশা প্রত্যাবর্তন। ”
৫৯২৪। পৃথিবীর জীবনে সত্য প্রত্যাখানকারীরা থাকে অবাধ্য, উদ্ধত এবং বিদ্রূপকারী। তাদেরই বিদ্রূপের ভাষা এখানে উল্লেখ করা হয়েছে। তাদের মনোভাব এরূপ, ” হ্যাঁ, নিশ্চয়ই মৃত্যুই সকল কিছুর শেষ। যখন আমরা মুত্যুমুখে পতিত হব এবং কবরে নীত হব, সেখান থেকে কিভাবে আবার জীবিত অবস্থায় প্রত্যাবর্তিত হব ? ” তারা আরও বলে যে, ” যদি সত্যিই তাই ঘটে, তবে তো আমাদের প্রত্যাবর্তন হবে সর্বনাশা প্রত্যাবর্তন। কারণ আমাদের অস্থি,চর্ম-মজ্জা সব কিছুই পচনশীল অবস্থায় থাকবে।” তারা এইরূপ উক্তি করে অবিশ্বাসের কারণে বিদ্রূপাত্মক ভাবে। তাদের বিদ্রূপে কোন কিছুরই পরিবর্তন ঘটবে না। প্রকৃত সত্য হচ্ছে, শেষ বিচারে অবশ্যই সকলকে জবাবদিহিতার সম্মুখীন হতে হবে। সেদিন তারা প্রচন্ড ক্ষতির সম্মুখীন হবে এবং দোযখই হবে তাদের শেষ পরিণতি।