আয়াতঃ 079.038
এবং পার্থিব জীবনকে অগ্রাধিকার দিয়েছে,
And preferred the life of this world (by following his evil desires and lusts),
وَآثَرَ الْحَيَاةَ الدُّنْيَا
Waathara alhayata alddunya
YUSUFALI: And had preferred the life of this world,
PICKTHAL: And chose the life of the world,
SHAKIR: And prefers the life of this world,
KHALIFA: Who was preoccupied with this life.
৩৭। অতঃপর যারা সকল সীমালংঘন করেছিলো,
৩৮। এবং পৃথিবীর এই জীবনকে অধিকতর পছন্দ করেছিলো, ৫৯৪৪
৩৯। তাদের আবাস হবে জাহান্নাম।
৫৯৪৪। যারা ইচ্ছাকৃত ভাবে এবং একগুঁয়ে ভাবে আল্লাহ্র বিরুদ্ধে বিদ্রোহ করে এবং “সীমালংঘন করে ” – তাদের জন্য নির্ধারিত আছে শাস্তি। সীমালংঘনকারীরা পার্থিব জীবনকে ভালোবাসে। এই জীবনের ভোগ বিলাস তাদের পরলোকের জীবনকে ভুলিয়ে দেয় এবং তাদের করে তোলে উদ্ধত, অহংকারী ও গর্বিত। অপরপক্ষে, যারা পার্থিব জীবনের অপেক্ষা পরলোকের জীবনকে অধিক গুরুত্ব দান করে থাকেন,তাঁরা তাদের মানবিক দুর্বলতা ও দোষত্রুটির জন্য, অনুতাপের মাধ্যমে আল্লাহ্র ক্ষমা প্রার্থী হয়। ফলে তাদের দোষত্রুটি পরিশুদ্ধ হয়ে তাদের ভালো কাজের পাল্লা ভারী করে। দেখুন আয়াত [ ১০১ : ৬-৯]। যার ভালো কাজের পাল্লা ভারী সেই তো পরলোকে মুক্তি লাভ করবে।
আয়াতঃ 079.039
তার ঠিকানা হবে জাহান্নাম।
Verily, his abode will be Hell-fire;
فَإِنَّ الْجَحِيمَ هِيَ الْمَأْوَى
Fa-inna aljaheema hiya alma/wa
YUSUFALI: The Abode will be Hell-Fire;
PICKTHAL: Lo! hell will be his home.
SHAKIR: Then surely the hell, that is the abode.
KHALIFA: Hell will be the abode.
৩৭। অতঃপর যারা সকল সীমালংঘন করেছিলো,
৩৮। এবং পৃথিবীর এই জীবনকে অধিকতর পছন্দ করেছিলো, ৫৯৪৪
৩৯। তাদের আবাস হবে জাহান্নাম।
৫৯৪৪। যারা ইচ্ছাকৃত ভাবে এবং একগুঁয়ে ভাবে আল্লাহ্র বিরুদ্ধে বিদ্রোহ করে এবং “সীমালংঘন করে ” – তাদের জন্য নির্ধারিত আছে শাস্তি। সীমালংঘনকারীরা পার্থিব জীবনকে ভালোবাসে। এই জীবনের ভোগ বিলাস তাদের পরলোকের জীবনকে ভুলিয়ে দেয় এবং তাদের করে তোলে উদ্ধত, অহংকারী ও গর্বিত। অপরপক্ষে, যারা পার্থিব জীবনের অপেক্ষা পরলোকের জীবনকে অধিক গুরুত্ব দান করে থাকেন,তাঁরা তাদের মানবিক দুর্বলতা ও দোষত্রুটির জন্য, অনুতাপের মাধ্যমে আল্লাহ্র ক্ষমা প্রার্থী হয়। ফলে তাদের দোষত্রুটি পরিশুদ্ধ হয়ে তাদের ভালো কাজের পাল্লা ভারী করে। দেখুন আয়াত [ ১০১ : ৬-৯]। যার ভালো কাজের পাল্লা ভারী সেই তো পরলোকে মুক্তি লাভ করবে।
আয়াতঃ 079.040
পক্ষান্তরে যে ব্যক্তি তার পালনকর্তার সামনে দন্ডায়মান হওয়াকে ভয় করেছে এবং খেয়াল-খুশী থেকে নিজেকে নিবৃত্ত রেখেছে,
But as for him who feared standing before his Lord, and restrained himself from impure evil desires, and lusts.
وَأَمَّا مَنْ خَافَ مَقَامَ رَبِّهِ وَنَهَى النَّفْسَ عَنِ الْهَوَى
Waama man khafa maqama rabbihi wanaha alnnafsa AAani alhawa
YUSUFALI: And for such as had entertained the fear of standing before their Lord’s (tribunal) and had restrained (their) soul from lower desires,
PICKTHAL: But as for him who feared to stand before his Lord and restrained his soul from lust,
SHAKIR: And as for him who fears to stand in the presence of his Lord and forbids the soul from low desires,
KHALIFA: As for the one who reverenced the majesty of his Lord, and enjoined the self from sinful lusts.
৪০। এবং যারা স্বীয় প্রভুর সম্মুখে [বিচারের ] ভয় করে ৫৯৪৫ ; এবং রীপুর আকাঙ্খা থেকে তাদের আত্মাকে সংযত রাখে,
৪১। তাদের আবাস হবে বেহেশত
৫৯৪৫। এখানে সমান্তরাল ভাবে দুই শ্রেণীর লোকের তুলনা করা হয়েছে। এক শ্রেণীর লোক আছে যারা ইচ্ছাকৃত ভাবে আল্লাহ্র আইন অমান্য করে এদের বৈশিষ্ট্য হবে,তারা পার্থিব জীবনকে এবং এর ভোগ বিলাসকে অতিরিক্তি ভালোবাসে। এদের জন্যই পরলোকে রয়েছে মহাশাস্তি। অপরপক্ষে অন্য শ্রেণীর লোকেরা পরলোকে প্রতিপালকের বিচারের ভয় করে এবং বিনয়াবনত ভাবে আল্লাহ্র ক্ষমাপ্রার্থী হয় এবং নিজেকে মন্দ কাজ থেকে দূরে রাখে এবং প্রবৃত্তি বা রীপুসমূহকে সংযত করে। এদের জন্য পরলোকে আছে বেহেশতের বাগান। দেখুন উপরের টিকা।
আয়াতঃ 079.041
তার ঠিকানা হবে জান্নাত।
Verily, Paradise will be his abode.
فَإِنَّ الْجَنَّةَ هِيَ الْمَأْوَى
Fa-inna aljannata hiya alma/wa
YUSUFALI: Their abode will be the Garden.
PICKTHAL: Lo! the Garden will be his home.
SHAKIR: Then surely the garden– that is the abode.
KHALIFA: Paradise will be the abode.
৪০। এবং যারা স্বীয় প্রভুর সম্মুখে [বিচারের ] ভয় করে ৫৯৪৫ ; এবং রীপুর আকাঙ্খা থেকে তাদের আত্মাকে সংযত রাখে,
৪১। তাদের আবাস হবে বেহেশত
৫৯৪৫। এখানে সমান্তরাল ভাবে দুই শ্রেণীর লোকের তুলনা করা হয়েছে। এক শ্রেণীর লোক আছে যারা ইচ্ছাকৃত ভাবে আল্লাহ্র আইন অমান্য করে এদের বৈশিষ্ট্য হবে,তারা পার্থিব জীবনকে এবং এর ভোগ বিলাসকে অতিরিক্তি ভালোবাসে। এদের জন্যই পরলোকে রয়েছে মহাশাস্তি। অপরপক্ষে অন্য শ্রেণীর লোকেরা পরলোকে প্রতিপালকের বিচারের ভয় করে এবং বিনয়াবনত ভাবে আল্লাহ্র ক্ষমাপ্রার্থী হয় এবং নিজেকে মন্দ কাজ থেকে দূরে রাখে এবং প্রবৃত্তি বা রীপুসমূহকে সংযত করে। এদের জন্য পরলোকে আছে বেহেশতের বাগান। দেখুন উপরের টিকা।