দুই সহকারীর দিকে ফিরল কিশোর। নিরাশ ভঙ্গিতে মাথা নেড়ে বলল, হবে না। কথা বলবে না ও। চলো, যাই। আর কিছু করার নেই আমাদের এখানে।
*
একটা কথা বুঝতে পারছি না, মুসা বলল। বাসে করে রকি বীচে ফিরছে ওরা। ছোঁয়া না লাগিয়েই বিদ্যুৎ পাচার করে কিভাবে বিলি?
প্রচণ্ড ইচ্ছাশক্তি। কিংবা টেলিপ্যাথি জাতীয় কিছু। টেলিপ্যাথিকে একধরনের রিমোট কন্ট্রোল সিসটেম বলতে পারো। দেখা যাক, বেঁচে যখন আছে ও, গবেষণাতেই বেরিয়ে পড়বে।
ওর ব্যাপারটাকে টেলিপ্যাথি নাম দিলে ভুল হবে, রবিন বলল, টেলিভোলটেজ হলে কেমন হয়?
মন্দ না।
Page 29 of 29