৩৪০ বইয়ের সপ্তম অধ্যায় দ্রষ্টব্য।
৩৪১ Keith Ward, In Defence of The Soul, Oneworld Publications, May 25, 1998
৩৪২ John Caputo, On Religion (Thinking in Action), Routledge, 2001
৩৪৩ বইয়ের সপ্তম অধ্যায় দ্রষ্টব্য।
৩৪৪ Eric Kaufmann, ‘Sacralization by Stealth : Religion Returns to Europe’, Riley Institute Public Lecture, Furman University, Greenville, SC.
৩৪৫ জাহানারা ইমাম স্মারক সভায় ড. অজয় রায়ের বক্তৃতা
http://www.mukto mona.com/award/award_ajoy_unic.htm
৩৪৬ http://www.mukto-mona.com/human-rights/report.htm
৩৪৭ অজয় রায়, আমার বন্ধু নির্মল সেন : স্বস্তিতে নেই (সাহায্যের আবেদনপে প্যাল আপডেট)– নির্মল সেনের সাহায্যের এই আবেদনটি মুক্তমনায় প্রচারিত হওয়ার পরে অনেক সহৃদয় ব্যক্তি সাহায্যের জন্য এগিয়ে এসেছেন। ফলে আমরা খুব কম সময়ের মধ্যেই আমাদের প্রাথমিক লক্ষ্য ১০০০ ডলার তোলার লক্ষ্য পূরণে সফল হয়েছিলাম।
৩৪৮ ‘আদিল মাহমুদ, একটি মানবিক আবেদন[একজন মা’–আমরা মুক্তমনার পক্ষ থেকে প্রায় বারো দিন ব্যাপী ফান্ড রেইজিং শেষে আরিফের মায়ের চিকিৎসার জন্য ১৭২৫.০৩ $ USD সংগ্রহ করতে সমর্থ হয়েছিলাম।
৩৪৯ The American Religious Identification Survey gave Non-Religious groups the largest gain in terms of absolute numbers- 14,300,000 (8.4% of the population) to 29,400,000 (14.1% of the population) for the period 1990 to 2001 in the USA.
Also, in Australia, census data from the Australian Bureau of Statistics gives ‘no religion’ the largest gains in absolute numbers over the 15 years from 1991 to 2006, from 2,948,888 (18.2% of the population that answered the question) to 3,706,555 (21.0% of the population that answered the question).
৩৫০ Darwin’s Dangerous Idea : Conflict Between God & Theory of Evolution, MM Collection, ://www.mukto mona.com/Special_Event_/Darwin_day/god_darwin/index.htm
৩৫১ আলো হাতে চলিয়াছে আঁধারের যাত্রী, অভিজিৎ রায়, অঙ্কুর প্রকাশনী (২০০৫, পুনঃমুদ্রণ ২০০৬)।
৩৫২ www.mukto-mona.com এবং www.infidels.org ওয়েবসাইট দুটি দেখতে পারেন।
৩৫৩ আলো হাতে চলিয়াছে আঁধারের যাত্রী (অঙ্কুর প্রকাশনী, ২০০৫)
৩৫৪ মূল বইয়ের সপ্তম অধ্যায় দেখুন।
৩৫৫ E.P. Tryon, ‘Is the Universe a Vacuum Fluctuation?’, Nature 246 (1973): 396-97.
৩৫৬ বিস্তারিত তথ্যের জন্য The Inflationary Universe : The Quest for a New Theory of Cosmic Origins, Alan H. Guth, Perseus Books Group (March 1, 1998) দেখুন।
৩৫৭ মীজান রহমান এবং অভিজিৎ রায়, শূন্য থেকে মহাবিশ্ব, শুদ্ধস্বর, ২০১৫ (প্রকাশিতব্য)।
৩৫৮ Self Reproducing Inflationary Universe, Andrei Linde, Scientific American, 1998
৩৫৯ অনন্ত মহাবিশ্বের সন্ধানে, অভিজিৎ রায়, দৈনিক সমকাল, ১৫ জুলাই ২০০৬
৩৬০ Endless Universe : Beyond the Big Bang– Rewriting Cosmic History by Paul J. Steinhardt and Neil, Broadway; Reprint edition (June 3, 2008)
.
যাদের কাছে ঋণী
প্রতিটি অধ্যায়ের শুরুতে ব্যবহৃত মনীষীদের বেশ কয়েকটি উদ্ধৃতি সংগ্রহ এবং অনুবাদ করেছেন ধর্মকারী ওযেবসাইটের (www.dhormockery.com) সঞ্চালক। বিজ্ঞান লেখক বন্যা আহমেদ এ বইয়ের বিবর্তন অংশ খুঁটিয়ে খুঁটিয়ে পাঠ করে মতামত দিয়েছেন। পদার্থবিজ্ঞান অংশে কোয়ান্টাম পদার্থবিজ্ঞানী তানভীরুল ইসলামের গুরুত্বপূর্ণ অভিমত আকণ্ঠ ঋণী করেছে আমাদের। বইয়ের অংশবিশেষ মুক্তমনা এবং ক্যাডেট কলেজ ব্লগে ধারাবাহিকভাবে প্রকাশের সময় বহু পাঠক তাদের সুচিন্তিত মতামত দিয়েছিলেন। সেই মতামত এবং পরামর্শগুলো গ্রন্থের মানোন্নয়নে বিশেষ ভূমিকা রেখেছে। ঋণী আমরা তাদের কাছেও। ‘ঘরের খেয়ে বনের মোষ তাড়ানো’র মন্ত্রে উজ্জীবিত বাংলা ব্লগগুলোর মুক্তমনা লেখকরা, যারা ধর্ম এবং ঈশ্বর-সংক্রান্ত প্রান্তিক প্রশ্নগুলো নিয়ে সাহসী লেখা লিখে চলছেন নিয়মিত, কখনো সেসব করতে গিয়ে হয়েছেন মৌলবাদীদের আক্রমণের লক্ষ্যবস্তু কিংবা রাষ্ট্রীয় নিপীড়নের শিকার, তাদের প্রতিও রইলো কৃতজ্ঞতা। চমৎকার এবং চিন্তা-জাগানিয়া একটি প্রচ্ছদ করে আমাদের অভিভূত করে দিয়েছেন সামিয়া হোসেন।
শুদ্ধস্বরের প্রকাশক আহমেদুর রশীদ টুটুল বইটির প্রথম দুটো সংস্করণ প্রকাশ করে আমাদেরকে কৃতজ্ঞতাপাশে আবদ্ধ করেছেন। কিন্তু পাশাপাশি পাঠক মহলে বিশাল চাহিদা থাকা সত্ত্বেও বইটিকে দীর্ঘদিন ‘আউট অফ প্রিন্ট’ হিসেবে রেখে দেওয়ায় আমাদেরকে বেদনার্তও করেছেন। পুরোমাত্রায়। এই ক্রান্তি লগ্নে বইটির গুরুত্ব সম্যক উপলব্ধি করে জাগৃতি প্রকাশনীর তরুণ প্রকাশক ফয়সল আরেফিন দীপন বইটির সমস্ত ভার নিজের কাঁধে তুলে নিয়ে বইটি অতি দ্রুত প্রকাশে উদ্যোগী হয়েছেন। এ কৃতিত্বটুকু তরুণ, উদ্যমী এবং সাহসী এ প্রকাশকের অবশ্যই প্রাপ্য। আমাদের যুক্তিবাদী আন্দোলনের পরিচিত মুখ এবং যুক্তি পত্রিকার সম্পাদক অনন্ত বিজয় দাশ সময় নিয়ে বইটির প্রথম সংস্করণের প্রুফ রিডিং করেছিলেন। স্বল্প সময়ের মাঝে প্রথম সংস্করণের কাজ শেষ করায় বইটিতে থেকে গিযেছিল বেশ কিছু অনিচ্ছাকত ত্রুটি। সে সময় বেশ কিছু বানানপ্রমাদ চিহ্নিত করেছিলেন শাহরিয়ার মামুন রনি। তবে একটি পরিমার্জিত এবং সংশোধিত দ্বিতীয় সংস্করণ সে সময় এসেছিল তরুণ লেখক এবং গবেষক অঞ্জন আচার্যের বদান্যতায়। আর, বইটির শেষ সংস্করণ প্রকাশের পর বইটি নিয়ে ব্লগে এবং ম্যাগাজিনে দুটো চমৎকার গ্রন্থ পর্যালোচনা করেছেন ব্লগার শফিউল জয় এবং ড. প্রদীপ দেব। পাশাপাশি কিছু ত্রুটি বিচ্যুতিরও উল্লেখ করেছিলেন তারা। অজানা অচেনা অনেক পাঠকদের কাছ থেকেও টুকিটাকি কিছু সংশোধনী এসেছে। আমরা আনন্দিত যে, সে সব ভুল ত্রুটি সংশোধন করে তৃতীয় সংস্করণ অবশেষে আলোর মুখ দেখছে। বইটির সাথে প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে যারা জড়িত ছিলেন সবার প্রতি রইলো আমাদের কৃতজ্ঞতা।