২৫৮ হাবিবুর রহমান, বাংলাদেশে জঙ্গি হামলার আশঙ্কা, বৃহস্পতিবার, ০৮ এপ্রিল ২০১০, নিউজ বাংলা।
২৫৯ মার্কিন সাম্রাজ্যবাদ বিষয়ে বিস্তারিত জানতে হলে পড়ুন The Clash of Fundamentalisms : Crusades, Jihads and Modernity, by Tariq Ali, Verso; Pbk edition (April, 2003); Rogue State: A Guide to the World’s Only Superpower by William Blum, Common Courage Press (May, 2000);ইত্যাদি।
২৬০ Ibn Ishaq, The Life of Muhammad, trs. A Guillaume, Oxford University Press, Karachi, 2004 imprint, p545
২৬১ Tabari, Abu Ja’far Muhammad b. Jarir, ‘The Victory of Islam’, vol viii, pp.35-36
২৬২ K. Armstrong Muhammad : A Western Attempt to Understand Islam, Gollanz, 1991, London, p. 207.
২৬৩ আকাশ মালিক, যে সত্য বলা হয়নি, মুক্তমনা ই-বুক। এম এ থান, জিহাদ : জবরদস্তিমূলক ধর্মান্তরকরণ, সাম্রাজ্যবাদ ও দাসত্বের উত্তরাধিকার, বদ্বীপ প্রকাশন, ২০১০। Ali Sina, Understanding Muhammad: A Psychobiography of Allah’s prophet, Felibri.com, 2008. Ali Dashti, Twenty Three Years: A Study of the Prophetic Career of Mohammad, Mazda Pub; 1994 ইত্যাদি।
২৬৪ Noam Chomsky, 9-11, Open Media/Seven Stories Press; 2001
২৬৫ Fareed Zakaria, The Future of Freedom : Illiberal Democracy at Home and Abroad, W. W. Norton & Company; Revised Edition edition, 2007
২৬৬ Sam Harris, The End of Faith : Religion, Terror, and the Future of Reason, W. W. Norton, 2005
২৬৭ কোরআন শরীফ (বঙ্গানুবাদ) পূর্বোক্ত।
২৬৮ কোরআন শরীফ (বঙ্গানুবাদ) পূর্বোক্ত।
২৬৯ কোরআন শরীফ (বঙ্গানুবাদ) পূর্বোক্ত
২৭০ Terrorist and Insurgent Organizations, Air University Library Publications.
২৭১ সাদ কামালী এবং অভিজিৎ রায় (সম্পাদনা), স্বতন্ত্র ভাবনা, চারদিক, ২০০৮
২৭২ বাল্মীকি রামায়ণ, হেমচন্দ্র অনুদিত, রিফেকট পাবলিকেশন, কলিকাতা, ১৯৮৪, পৃ. ১০৬৭-৭১
২৭৩ মহাকাব্যগুলোতে মনুর প্রভাব বিষয়ে আলোচনার জন্য দেখুন : মহাকাব্য ও মৌলবাদ, জয়ন্তানুজ বন্দ্যোপাধ্যায়, এলাইড পাবলিশার্স লিমিটেড, কলিকাতা। এবং Laws of Manu, translated with extracts from seven commentaries by G. Buhler, ed. F. Max Muller, Clarendon Press, Oxford, 1886.
২৭৪ সুকুমারী ভট্টাচার্য, হিন্দু সাম্প্রদায়িকতা, দীপ প্রকাশন, ২০০০।
২৭৫ পবিত্র বাইবেল, পুরতন ও নূতন নিয়ম, বাংলাদেশ বাইবেল সোসাইটি, ঢাকা, ২০০০
২৭৬ The Dark Bible, Compiled by Jim Walker,
http://www.nobeliefs.com/DarkBible/DarkBibleContents.htm
২৭৭ পবিত্র বাইবেল,পূর্বোক্ত
২৭৮ পবিত্র বাইবেল, পূর্বোক্ত
২৭৯ ‘অবিশ্বাসের দর্শন’ বইটার প্রথম সংস্করণ প্রকাশিত হবার পর মুসলিমদের মত কিছু হিন্দু মননকেও আহত করে ফেলেছিল। এক মডারেট হিন্দু বইটার রিভিউ করতে গিয়ে একটা ব্লগ সাইটে লিখে দিলেন– সতীদাহের পুরো ব্যাপারটাই নাকি সাংস্কৃতিক, ধর্মগ্রন্থে নাকি সতীদাহের কোন অস্তিত্ব নেই। আসলে এই ‘মডারেট’ হিন্দুরা নিজের ধর্মগ্রন্থটাও ঠিকমত পড়ে দেখেন না। এরা জানেন না তাদের ধর্মগ্রন্থে স্বামী মারা গেলে বিধবাকে স্বামীর চিতায় আগুনে পুড়ে মরে সতী হওয়ার সুস্পষ্ট নির্দেশ রয়েছে। যেমন, ঋগ্বেদের দশম মণ্ডলের ১৪নং সূক্তের ৭ নং ঋক (১০/১৪/৭) দ্রষ্টব্য :
इमा नारीररावधवाः सुपत्नीराजनैन सर्पिषा संविशन्तु
अनअ.अनमीवाः सुत्ना आ रोहन्तु जनयोयोनिम
: ‘Let these women, whose husbands are worthy and are living, enter the house with ghee (applied) as collyrium (to their eyes). Let these wives first step into the pyre, tearless without any affliction and well adorned.’
অথর্ববেদে রয়েছে : ‘আমরা মৃতের বধূ হবার জন্য জীবিত নারীকে নীত হতে দেখেছি। (১৪/৩/১,৩)। পরাশর সংহিতায় পাই, ‘মানুষের শরীরে সাড়ে তিন কোটি লোম থাকে, যে নারী মৃত্যুতেও তার স্বামীকে অনুগমন করে, সে স্বামীর সঙ্গে ৩৩ কোটি বৎসরই স্বর্গবাস করে (৪:২৪)। দক্ষ সংহিতার ৪:১৮-১৯নং শ্লোকে বলা হয়েছে, ‘যে সতী নারী স্বামীর মৃত্যুর পর অগ্নিতে প্রবেশ করে সে স্বর্গে পূজা পায়”। এই দক্ষ সংহিতার। পরবর্তী শ্লোকে (৫:১৬০) বলা হয়েছে, ‘যে নারী স্বামীর চিতায় আত্মোৎসর্গ করে সে তার পিতৃকুল, স্বামীকুল উভয়কেই পবিত্র করে।”
২৮০ সত্যি কথা বলতে কি[আমরা নতুন দিনের নাস্তিকেরা আসলে বিন-লাদেন, মুফতি হান্নান, বাংলা ভাই, মোল্লা ওমর, খোমেনি বা মৌলানা মান্নানের মতো লোকদের তেমন একটা দোষ দেই না; অন্তত তারা কথায় আর কাজে এক। আল্লাহ কোরআনে যেভাবে বলেছেন, ঠিক সেভাবেই কোরআনের আদর্শকে সামনে রেখে তারা কাজ করে চলেছেন। আমরা আসলে দোষ দেই ‘শিক্ষিত এবং মডারেট’ তকমাধারী ধার্মিকদের যারা কোরআনের মধ্যে সহিষ্ণুতা খুঁজে পান আর চারিদিকে এত অশান্তি দেখেও ইসলাম শান্তির ধর্ম বলতে বলতে চুপ হয়ে যান। ঠিক একই ব্যাপার সংখ্যাগরিষ্ঠ হিন্দুদের জন্যও খাটে। যারা রামের শাসনামলে শূদ্র তাপস শম্বুক কিংবা রামপত্নী সীতার কি করুণ অবস্থা হয়েছিল তা না জেনেই ‘রাম রাজ্য প্রতিষ্ঠায় ব্যস্ত হয়ে পড়েন, অথবা বেদ, গীতা, উপনিষদ, মনুসংহিতায় কী আছে তা না জেনেই হিন্দু ধর্মকে সহিষ্ণুতম ধর্ম হিসেবে আখ্যা দিয়ে বসেন, আর মারামারি, হানাহানি আর সাম্প্রদায়িকতা সৃষ্টির জন্য দায়ী করেন কেবল গুটিকয় আদভানী আর লালু প্রসাদকে।