৩৫। ” সুতারাং আজকের দিনে তার কোন বন্ধু নাই।
৩৬। ” ক্ষত নিঃসৃত পূঁজ ব্যতীত অন্য কোন খাদ্য থাকবে না ৫৬৬৪
৩৭। ” পাপীরা ব্যতীত তা কেউ আহার করবে না।”
৫৬৬৪। যারা খোদাদ্রোহীতার পাপে আক্রান্ত তাদের নিকট পৃথিবীর জীবনই একমাত্র জীবন। ফলে এই জীবনকে ভোগের আশায় তারা অন্যের অধিকারকে ছিনিয়ে নিতে দ্বিধা বোধ করে না। পৃথিবীতে অন্যায়, অবিচার ও নিষ্ঠুরতা তাদের জীবন সঙ্গী ছিলো। সমাজ জীবনে তারা তাদের কর্ম দ্বারা শুধু ক্ষতই সৃষ্টি করে থাকে। জীবনকে করে তোলে কলুষিত। সুতারাং পরলোকের জীবনে তাদের জন্য সেই ক্ষতের দূষিত স্রাব অর্থাৎ কর্মফল ব্যতীত অন্য কিছু প্রাপ্য হবে না।
আয়াতঃ 069.036
এবং কোন খাদ্য নাই, ক্ষত-নিঃসৃত পুঁজ ব্যতীত।
Nor any food except filth from the washing of wounds,
وَلَا طَعَامٌ إِلَّا مِنْ غِسْلِينٍ
Wala taAAamun illa min ghisleenin
YUSUFALI: “Nor hath he any food except the corruption from the washing of wounds,
PICKTHAL: Nor any food save filth
SHAKIR: Nor any food except refuse,
KHALIFA: Nor any food, except the bitter variety.
৩৫। ” সুতারাং আজকের দিনে তার কোন বন্ধু নাই।
৩৬। ” ক্ষত নিঃসৃত পূঁজ ব্যতীত অন্য কোন খাদ্য থাকবে না ৫৬৬৪
৩৭। ” পাপীরা ব্যতীত তা কেউ আহার করবে না।”
৫৬৬৪। যারা খোদাদ্রোহীতার পাপে আক্রান্ত তাদের নিকট পৃথিবীর জীবনই একমাত্র জীবন। ফলে এই জীবনকে ভোগের আশায় তারা অন্যের অধিকারকে ছিনিয়ে নিতে দ্বিধা বোধ করে না। পৃথিবীতে অন্যায়, অবিচার ও নিষ্ঠুরতা তাদের জীবন সঙ্গী ছিলো। সমাজ জীবনে তারা তাদের কর্ম দ্বারা শুধু ক্ষতই সৃষ্টি করে থাকে। জীবনকে করে তোলে কলুষিত। সুতারাং পরলোকের জীবনে তাদের জন্য সেই ক্ষতের দূষিত স্রাব অর্থাৎ কর্মফল ব্যতীত অন্য কিছু প্রাপ্য হবে না।
আয়াতঃ 069.037
গোনাহগার ব্যতীত কেউ এটা খাবে না।
None will eat except the Khâti’ûn (sinners, disbelievers, polytheists, etc.).
لَا يَأْكُلُهُ إِلَّا الْخَاطِؤُونَ
La ya/kuluhu illa alkhati-oona
YUSUFALI: “Which none do eat but those in sin.”
PICKTHAL: Which none but sinners eat.
SHAKIR: Which none but the wrongdoers eat.
KHALIFA: Food for the sinners.
৩৫। ” সুতারাং আজকের দিনে তার কোন বন্ধু নাই।
৩৬। ” ক্ষত নিঃসৃত পূঁজ ব্যতীত অন্য কোন খাদ্য থাকবে না ৫৬৬৪
৩৭। ” পাপীরা ব্যতীত তা কেউ আহার করবে না।”
৫৬৬৪। যারা খোদাদ্রোহীতার পাপে আক্রান্ত তাদের নিকট পৃথিবীর জীবনই একমাত্র জীবন। ফলে এই জীবনকে ভোগের আশায় তারা অন্যের অধিকারকে ছিনিয়ে নিতে দ্বিধা বোধ করে না। পৃথিবীতে অন্যায়, অবিচার ও নিষ্ঠুরতা তাদের জীবন সঙ্গী ছিলো। সমাজ জীবনে তারা তাদের কর্ম দ্বারা শুধু ক্ষতই সৃষ্টি করে থাকে। জীবনকে করে তোলে কলুষিত। সুতারাং পরলোকের জীবনে তাদের জন্য সেই ক্ষতের দূষিত স্রাব অর্থাৎ কর্মফল ব্যতীত অন্য কিছু প্রাপ্য হবে না।
আয়াতঃ 069.038
তোমরা যা দেখ, আমি তার শপথ করছি।
So I swear by whatsoever you see,
فَلَا أُقْسِمُ بِمَا تُبْصِرُونَ
Fala oqsimu bima tubsiroona
YUSUFALI: So I do call to witness what ye see,
PICKTHAL: But nay! I swear by all that ye see
SHAKIR: But nay! I swear by that which you see,
KHALIFA: I swear by what you see
রুকু – ২
৩৮। অতএব, আমি সেই বস্তুর শপথ করছি যা তোমরা দেখতে পাও ৫৬৬৫,
৩৯। এবং যা তোমরা দেখতে পাও না,
৫৬৬৫। অনুরূপ শপথ আছে [ ৫৬ : ৭৫ ] ; [ ৭০ : ৪০ ] ; [ ৯০ : ১ ] এবং আরও অন্যান্য আয়াতে। আল্লাহ্র বাণী অপরিবর্তনীয় এবং শ্বাসত সত্য। রাসুলের (সা) মাধ্যমে যে সত্যকে আল্লাহ্ পৃথিবীতে প্রেরণ করেছেন সে সম্বন্ধে কেউ যদি সন্দেহ প্রকাশ করে এবং বলে যে তা কাল্পনিক কাহিনী ; অথবা কবির কল্পনা বা গণকের মিথ্যা ভবিষ্যতবাণী তা হলে কি হবে ? আমাদের আহ্বান করা হয়েছে সেক্ষেত্রে আল্লাহ্র বাণীকে পরীক্ষা করে নিতে। পরীক্ষা করতে হবে সর্বোচ্চ আধ্যাত্মিক বিশ্লেষণের মাধ্যমে। আল্লাহ্র বাণী চিরন্তন সত্য। মিথ্যা তাকে সাময়িক ভাবে আচ্ছাদিত করতে পারে, কিন্তু সময়ের পরিক্রমায় সত্য একদিন ভাস্বর হবেই,এবং মিথ্যা ধ্বংস প্রাপ্ত হবে। এই সত্য দৃশ্যমান পৃথিবীর জন্য যেমন সত্য অদৃশ্য পৃথিবীর জন্য, বা আধ্যাত্মিক জগতের জন্য সমভাবে সত্য। পার্থিব জীবন ও আধ্যাত্মিক জীবন এই দুই জীবনের প্রেক্ষাপটে আল্লাহ্র বাণী বা শ্বাসত সত্য পরীক্ষা করে নিতে বলা হয়েছে।
আয়াতঃ 069.039
এবং যা তোমরা দেখ না, তার-
And by whatsoever you see not,
وَمَا لَا تُبْصِرُونَ
Wama la tubsiroona
YUSUFALI: And what ye see not,
PICKTHAL: And all that ye see not
SHAKIR: And that which you do not see.
KHALIFA: And what you do not see.
রুকু – ২
৩৮। অতএব, আমি সেই বস্তুর শপথ করছি যা তোমরা দেখতে পাও ৫৬৬৫,
৩৯। এবং যা তোমরা দেখতে পাও না,
৫৬৬৫। অনুরূপ শপথ আছে [ ৫৬ : ৭৫ ] ; [ ৭০ : ৪০ ] ; [ ৯০ : ১ ] এবং আরও অন্যান্য আয়াতে। আল্লাহ্র বাণী অপরিবর্তনীয় এবং শ্বাসত সত্য। রাসুলের (সা) মাধ্যমে যে সত্যকে আল্লাহ্ পৃথিবীতে প্রেরণ করেছেন সে সম্বন্ধে কেউ যদি সন্দেহ প্রকাশ করে এবং বলে যে তা কাল্পনিক কাহিনী ; অথবা কবির কল্পনা বা গণকের মিথ্যা ভবিষ্যতবাণী তা হলে কি হবে ? আমাদের আহ্বান করা হয়েছে সেক্ষেত্রে আল্লাহ্র বাণীকে পরীক্ষা করে নিতে। পরীক্ষা করতে হবে সর্বোচ্চ আধ্যাত্মিক বিশ্লেষণের মাধ্যমে। আল্লাহ্র বাণী চিরন্তন সত্য। মিথ্যা তাকে সাময়িক ভাবে আচ্ছাদিত করতে পারে, কিন্তু সময়ের পরিক্রমায় সত্য একদিন ভাস্বর হবেই,এবং মিথ্যা ধ্বংস প্রাপ্ত হবে। এই সত্য দৃশ্যমান পৃথিবীর জন্য যেমন সত্য অদৃশ্য পৃথিবীর জন্য, বা আধ্যাত্মিক জগতের জন্য সমভাবে সত্য। পার্থিব জীবন ও আধ্যাত্মিক জীবন এই দুই জীবনের প্রেক্ষাপটে আল্লাহ্র বাণী বা শ্বাসত সত্য পরীক্ষা করে নিতে বলা হয়েছে।