তারপরই নিষ্প্রাণ দেহটার ওপর ঝাঁপিয়ে পড়ে চিৎকার করে ওঠে, সবিতা-সবিতা—না—না—না–
কিরীটী স্থির নিস্পন্দ বোবা-পাথর যেন।
সবিতা-সবিতা-কথা বল সবিতা-সবিতা—আমি-আমি ওকে হত্যা করেছি—আমি আমার স্ত্রীকে গলা টিপে শ্বাসরোধ করে হত্যা করেছি! দারোগীবাবু গ্রেপ্তার করুন আমায়–ফাঁসী দিন।
এ কাহিনীর এখানেই শেষ।
ডাইরীর মধ্যে বর্ণিত সিন্দুকের কোন সন্ধানই কেউ জানতে পারেনি।
রত্নমঞ্জিলের রত্নভাণ্ডার মাটির নীচেই গুপ্ত থেকে গিয়েছে।
Page 47 of 47